অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগরে জোরপূর্বক বিয়ে চেষ্টা, বসতবাড়ি ভাঙচুর ও তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই যুবলীগ নেতাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) যশোরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী এক নারী।
এ মামলার আসামিরা হলেন, উপজেলার বুইকারা গ্রামের মাস্টারপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মেহেদী হাসান হৃদয়, একই এলাকার মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে বিল্লাল আহম্মেদ বাবু এবং ডলার রশিদের ছেলে জিসান আহম্মেদ জয়। এদের মধ্যে মেহেদী হাসান হৃদয় নওয়াপাড়া পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং নওয়াপাড়া পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিল্লাল আহম্মেদ বাবু।
মামলায় সূত্রে জানা যায়, আসামি তিনজন বাদীর প্রতিবেশী। মেহেদী হাসান হৃদয় স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের নেতা পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সময় তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্ত করেন। গত ৩০ জুলাই সকাল আনুমানিক ১০ টার সময় আসামিরা তাঁর বাড়িতে যান। এ সময় নওয়াপাড়া পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিল্লাল আহম্মেদের নির্দেশে মেহেদী হাসান হৃদয় মেয়ের সঙ্গে তাঁর বিয়ে দিতে বলেন। বিয়ে না দিলে তাদেরকে তিন লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে দাবি করেন অপর আসামি জিসান আহম্মেদ জয়। বিষয়টি স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধিকে জানালে উল্লেখিত তিনজন ক্ষিপ্ত হয়ে পুনরায় ওই নারীর বাড়িতে আসেন এবং ভাঙচুর করে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যান।
মামলার বাদীর অভিযোগ, এ ব্যাপারে অভয়নগর থানায় মামলা করতে গেলে মামলা না নিয়ে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পরে যশোর আদালতে গিয়ে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন তিনি। মামলা দায়েরের পর থেকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে তাঁর পরিবার। মেয়েকে স্কুলে পাঠাতে পারছেন না। কারণ আসামিরা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও একটি রাজনৈতিক দলের সহযোগী সংগঠনের নেতা বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে আজ শনিবার বিকেলে অভিযুক্ত যুবলীগের নেতা বিল্লাল আহম্মেদ মোবাইলে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য নয়। ওই নারীকে মাদকসহ পুলিশে সোপর্দ করার কারণে একটি চক্র আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করিয়েছে। শুনেছি ওই নারী তাঁর ভুল বুঝতে পেরেছেন এবং আদালতে করা মামলা প্রত্যাহার করবেন।’
এ বিষয়ে অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম শামীম হাসান বলেন, ‘এই প্রসঙ্গে আমার কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করতে আসেননি। তবে অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেব।’
যশোরের অভয়নগরে জোরপূর্বক বিয়ে চেষ্টা, বসতবাড়ি ভাঙচুর ও তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই যুবলীগ নেতাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) যশোরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী এক নারী।
এ মামলার আসামিরা হলেন, উপজেলার বুইকারা গ্রামের মাস্টারপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মেহেদী হাসান হৃদয়, একই এলাকার মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে বিল্লাল আহম্মেদ বাবু এবং ডলার রশিদের ছেলে জিসান আহম্মেদ জয়। এদের মধ্যে মেহেদী হাসান হৃদয় নওয়াপাড়া পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং নওয়াপাড়া পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিল্লাল আহম্মেদ বাবু।
মামলায় সূত্রে জানা যায়, আসামি তিনজন বাদীর প্রতিবেশী। মেহেদী হাসান হৃদয় স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের নেতা পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সময় তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্ত করেন। গত ৩০ জুলাই সকাল আনুমানিক ১০ টার সময় আসামিরা তাঁর বাড়িতে যান। এ সময় নওয়াপাড়া পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিল্লাল আহম্মেদের নির্দেশে মেহেদী হাসান হৃদয় মেয়ের সঙ্গে তাঁর বিয়ে দিতে বলেন। বিয়ে না দিলে তাদেরকে তিন লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে দাবি করেন অপর আসামি জিসান আহম্মেদ জয়। বিষয়টি স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধিকে জানালে উল্লেখিত তিনজন ক্ষিপ্ত হয়ে পুনরায় ওই নারীর বাড়িতে আসেন এবং ভাঙচুর করে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যান।
মামলার বাদীর অভিযোগ, এ ব্যাপারে অভয়নগর থানায় মামলা করতে গেলে মামলা না নিয়ে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পরে যশোর আদালতে গিয়ে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন তিনি। মামলা দায়েরের পর থেকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে তাঁর পরিবার। মেয়েকে স্কুলে পাঠাতে পারছেন না। কারণ আসামিরা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও একটি রাজনৈতিক দলের সহযোগী সংগঠনের নেতা বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে আজ শনিবার বিকেলে অভিযুক্ত যুবলীগের নেতা বিল্লাল আহম্মেদ মোবাইলে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য নয়। ওই নারীকে মাদকসহ পুলিশে সোপর্দ করার কারণে একটি চক্র আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করিয়েছে। শুনেছি ওই নারী তাঁর ভুল বুঝতে পেরেছেন এবং আদালতে করা মামলা প্রত্যাহার করবেন।’
এ বিষয়ে অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম শামীম হাসান বলেন, ‘এই প্রসঙ্গে আমার কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করতে আসেননি। তবে অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেব।’
পাবনার চাটমোহরে আর্থিক বিরোধের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রতনপুরে আজ সোমবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
১ মিনিট আগে‘মব আমরা কঠোর হস্তে দমনের চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে, এতে আমাদের বাহিনীর কেউ দায়ী থাকলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা এটা করছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
৪ মিনিট আগেভোলার মেঘনা নদীতে বড় আকারের ইলিশের পর এবার জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ১৩ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি বিশালাকৃতির আইড় মাছ। আজ সোমবার দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার তুলাতুলি মৎস্য ঘাটে নিলামের মাধ্যমে মাছটি ১৮ হাজার ৩৩০ টাকায় বিক্রি হয়।
৯ মিনিট আগেবন্দীদের তথ্য জানতে হটলাইন নম্বর ১৬১৯১ চালু করা হলেও অবগত নন ময়মনসিংহের কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দীদের স্বজনেরা। এতে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা। তবে সাধারণ মানুষকে বিষয়টি জানাতে উদ্যোগের কথা জানিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
১৩ মিনিট আগে