খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) আইন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। চিকিৎসার ব্যয় প্রায় ৫০ লাখ টাকা হলেও ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও রাকিবের স্বজনদের সম্মিলিত চেষ্টায় সংগ্রহ হয়েছে ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা। এর মধ্যে ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাস-সংলগ্ন হল রোডের ভ্যানচালকেরাও তাঁর চিকিৎসায় এগিয়ে এসেছেন এবং রাকিবের চিকিৎসায় দিয়েছেন তিন হাজার টাকা।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশ্বিবদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিনের ’১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অ্যালামনাইদের পাশাপাশি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ভ্যানচালকেরাও।
এ ছাড়া সারা দেশে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে জানান তাঁর সহপাঠীরা। চিকিৎসকদের ভাষ্য অনুযায়ী, রাকিবের অস্থিমজ্জা সম্পূর্ণরূপে বিকল হয়ে গেছে। বাঁচতে হলে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন জরুরি। বর্তমানে তিনি ঢাকার আহছানিয়া মিশন ক্যানসার ও জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপের কেমোথেরাপি চলছে, যা আরও এক মাস চলবে।
রাকিবের সহপাঠীদের থেকে জানা যায়, রাকিবের বাড়ি ঝিনাইদহে। বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর বাবা কর্মক্ষম নন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি বড় ভাই। চিকিৎসা চালাতে গিয়ে পরিবারের জমিজমা বিক্রি করে তাঁরা প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। তবে সুস্থতার আশায় থেমে থাকেননি—চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সাধ্যমতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সহপাঠী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অ্যালামনাই এবং ভ্যানচালকদের উদারতায় রোববার (২০ জুলাই) পর্যন্ত বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ হয়েছে ২৮ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা। পরিবারের পক্ষ থেকেও সংগ্রহ হয়েছে আরও ১৫ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে উঠেছে ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা।
ফলে চিকিৎসার জন্য এখনো প্রয়োজন আনুমানিক আরও ছয় থেকে সাত লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও রাকিবের পরিবার আশাবাদী—এই বাকি অর্থও উঠে আসবে সবার সম্মিলিত সহায়তায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় রাকিব বলেন, ‘ক্যানসার রোগীর এমআরডি থাকা উচিত সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ১ শতাংশ, অথচ আমার রিপোর্টে এসেছে ৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ—প্রায় ৭০০ গুণ বেশি। চিকিৎসা ছাড়া বাঁচার আশা নেই। এখন শুধুই সবার দোয়া আর সহযোগিতাই আমার ভরসা।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) আইন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। চিকিৎসার ব্যয় প্রায় ৫০ লাখ টাকা হলেও ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও রাকিবের স্বজনদের সম্মিলিত চেষ্টায় সংগ্রহ হয়েছে ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা। এর মধ্যে ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাস-সংলগ্ন হল রোডের ভ্যানচালকেরাও তাঁর চিকিৎসায় এগিয়ে এসেছেন এবং রাকিবের চিকিৎসায় দিয়েছেন তিন হাজার টাকা।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশ্বিবদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিনের ’১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অ্যালামনাইদের পাশাপাশি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ভ্যানচালকেরাও।
এ ছাড়া সারা দেশে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে জানান তাঁর সহপাঠীরা। চিকিৎসকদের ভাষ্য অনুযায়ী, রাকিবের অস্থিমজ্জা সম্পূর্ণরূপে বিকল হয়ে গেছে। বাঁচতে হলে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন জরুরি। বর্তমানে তিনি ঢাকার আহছানিয়া মিশন ক্যানসার ও জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপের কেমোথেরাপি চলছে, যা আরও এক মাস চলবে।
রাকিবের সহপাঠীদের থেকে জানা যায়, রাকিবের বাড়ি ঝিনাইদহে। বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর বাবা কর্মক্ষম নন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি বড় ভাই। চিকিৎসা চালাতে গিয়ে পরিবারের জমিজমা বিক্রি করে তাঁরা প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। তবে সুস্থতার আশায় থেমে থাকেননি—চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সাধ্যমতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সহপাঠী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অ্যালামনাই এবং ভ্যানচালকদের উদারতায় রোববার (২০ জুলাই) পর্যন্ত বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ হয়েছে ২৮ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা। পরিবারের পক্ষ থেকেও সংগ্রহ হয়েছে আরও ১৫ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে উঠেছে ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ৯৪২ টাকা।
ফলে চিকিৎসার জন্য এখনো প্রয়োজন আনুমানিক আরও ছয় থেকে সাত লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও রাকিবের পরিবার আশাবাদী—এই বাকি অর্থও উঠে আসবে সবার সম্মিলিত সহায়তায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় রাকিব বলেন, ‘ক্যানসার রোগীর এমআরডি থাকা উচিত সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ১ শতাংশ, অথচ আমার রিপোর্টে এসেছে ৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ—প্রায় ৭০০ গুণ বেশি। চিকিৎসা ছাড়া বাঁচার আশা নেই। এখন শুধুই সবার দোয়া আর সহযোগিতাই আমার ভরসা।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১৯ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
২৪ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে