ডুমুরিয়া (খুলনা) প্রতিনিধি
তীব্র লবণাক্ততায় চলতি বোরো মৌসুমে খুলনার ডুমুরিয়ায় ডাকাতিয়া বিলের কয়েক হাজার বিঘার ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কয়েক শ কৃষক। তাঁরা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে স্লুইসগেট খুলে মাছ ধরা এবং চিংড়ি চাষের জন্য বিলে লবণাক্ত পানি ঢোকানোর কারণে মাঠের ধান নষ্ট হচ্ছে। এর জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ প্রশ্ন তুলেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা নিয়ে। তবে পাউবো দায়ী করছে স্থানীয়দের।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিল ডাকাতিয়া। স্থায়ী জলাবদ্ধতার কারণে ৯০-এর দশকে জনগণ ওয়াপদার বেড়িবাঁধ কেটে জোয়ারভাটা চালু করে। এরপর থেকে বিলে কৃষকেরা পকেট ঘের তৈরি করে মাছ ও ধানের চাষ করছিলেন। চলতি বোরো মৌসুমে এই বিলের কয়েক হাজার বিঘার ধানগাছ নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
আজ শনিবার সরেজমিন উপজেলার কৃষ্ণনগরে গেলে কথা হয় বিদ্যুৎ মণ্ডল, তারক চন্দ্র মণ্ডল, শতদল ঘরামি, অলোক সরকার, বিদ্যুৎ ঘরামি, সুনিল মণ্ডল, রবিন সরকারসহ অনেক কৃষকের সঙ্গে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চিংড়ি চাষ ও মাছ ধরার জন্য স্থানীয় একটি মহল শৈলমারী, শলুয়া, আমভিটা ও থুকড়া স্লুইসগেট দিয়ে আশ্বিন-কার্তিক মাসে বিলে লবণপানি ঢোকায়। তা ছাড়া শলুয়া গেটের কপাট ভেঙে গেছে। আমভিটা ও থুকড়া গেটে কপাটই নেই। তাই ডাকাতিয়া বিলে ব্যাপকভাবে লবণপানি প্রবেশ করে। এখন তীব্র লবণাক্ততায় ধানের গাছ ব্যাপকভাবে মারা যাচ্ছে। লবণাক্ততায় ধানগাছ মারা যাওয়ায় খেত পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছেন প্রদীপ জোয়ারদার ও রাজু সরকারসহ অনেক কৃষক।
এ নিয়ে জানতে চাইলে রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনোজিৎ বালা বলেন, ‘বিষয়টি এলাকার সবাই জানে। আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। কারা পানি ওঠায় পানি উন্নয়ন বোর্ড তা ভালোভাবে জানে।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জানি। বিষয়টি পাউবোকে বারবার জানিয়েছি। কিন্তু তারা এ বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে না। চলতি মৌসুমে কৃষকেরা যে ক্ষতির শিকার হয়েছেন, তা পূরণ হওয়ার নয়। এগুলো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের দেখা উচিত। সংসদ সদস্যের একার পক্ষে কতটা দেখা সম্ভব। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি দেখতে বলেছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ইউএনও শরীফ আসিফ রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে শলুয়া গেটের কপাট আমরা লাগিয়ে দিয়েছি। অপরিকল্পিতভাবে স্লুইসগেট খুলে মাছ ধরা এবং চিংড়ি চাষের জন্য স্থানীয়রা দায়ী। তারা কেন লবণপানি বিলে ঢোকায় তা আমি বুঝি না।’
তীব্র লবণাক্ততায় চলতি বোরো মৌসুমে খুলনার ডুমুরিয়ায় ডাকাতিয়া বিলের কয়েক হাজার বিঘার ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কয়েক শ কৃষক। তাঁরা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে স্লুইসগেট খুলে মাছ ধরা এবং চিংড়ি চাষের জন্য বিলে লবণাক্ত পানি ঢোকানোর কারণে মাঠের ধান নষ্ট হচ্ছে। এর জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ প্রশ্ন তুলেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা নিয়ে। তবে পাউবো দায়ী করছে স্থানীয়দের।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিল ডাকাতিয়া। স্থায়ী জলাবদ্ধতার কারণে ৯০-এর দশকে জনগণ ওয়াপদার বেড়িবাঁধ কেটে জোয়ারভাটা চালু করে। এরপর থেকে বিলে কৃষকেরা পকেট ঘের তৈরি করে মাছ ও ধানের চাষ করছিলেন। চলতি বোরো মৌসুমে এই বিলের কয়েক হাজার বিঘার ধানগাছ নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
আজ শনিবার সরেজমিন উপজেলার কৃষ্ণনগরে গেলে কথা হয় বিদ্যুৎ মণ্ডল, তারক চন্দ্র মণ্ডল, শতদল ঘরামি, অলোক সরকার, বিদ্যুৎ ঘরামি, সুনিল মণ্ডল, রবিন সরকারসহ অনেক কৃষকের সঙ্গে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চিংড়ি চাষ ও মাছ ধরার জন্য স্থানীয় একটি মহল শৈলমারী, শলুয়া, আমভিটা ও থুকড়া স্লুইসগেট দিয়ে আশ্বিন-কার্তিক মাসে বিলে লবণপানি ঢোকায়। তা ছাড়া শলুয়া গেটের কপাট ভেঙে গেছে। আমভিটা ও থুকড়া গেটে কপাটই নেই। তাই ডাকাতিয়া বিলে ব্যাপকভাবে লবণপানি প্রবেশ করে। এখন তীব্র লবণাক্ততায় ধানের গাছ ব্যাপকভাবে মারা যাচ্ছে। লবণাক্ততায় ধানগাছ মারা যাওয়ায় খেত পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছেন প্রদীপ জোয়ারদার ও রাজু সরকারসহ অনেক কৃষক।
এ নিয়ে জানতে চাইলে রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনোজিৎ বালা বলেন, ‘বিষয়টি এলাকার সবাই জানে। আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। কারা পানি ওঠায় পানি উন্নয়ন বোর্ড তা ভালোভাবে জানে।’
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জানি। বিষয়টি পাউবোকে বারবার জানিয়েছি। কিন্তু তারা এ বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে না। চলতি মৌসুমে কৃষকেরা যে ক্ষতির শিকার হয়েছেন, তা পূরণ হওয়ার নয়। এগুলো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের দেখা উচিত। সংসদ সদস্যের একার পক্ষে কতটা দেখা সম্ভব। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি দেখতে বলেছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ইউএনও শরীফ আসিফ রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘ইতিমধ্যে শলুয়া গেটের কপাট আমরা লাগিয়ে দিয়েছি। অপরিকল্পিতভাবে স্লুইসগেট খুলে মাছ ধরা এবং চিংড়ি চাষের জন্য স্থানীয়রা দায়ী। তারা কেন লবণপানি বিলে ঢোকায় তা আমি বুঝি না।’
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৯ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
১০ মিনিট আগে