অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
মশার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে যশোরের অভয়নগরের নওয়াপাড়া পৌরবাসীর জীবন। মশার দাপট আর মশাবাহিত রোগের শঙ্কায় ভুগছে পৌরবাসী। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর প্রশাসনের মশা নিধনে কোনো কার্যক্রম না থাকায় ব্যক্তিগত চেষ্টা আর মশার কামড় খেয়েই জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাদের। পৌরসভার মশা নিধন কার্যক্রম বন্ধের কারণে মশার জীবাণুবাহী রোগের ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে পৌর এলাকার হাজার হাজার মানুষ। এর মধ্যে মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সর্বোচ্চ শঙ্কায় রয়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
নওয়াপাড়া পৌরসভার ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক ব্যক্তি জানায়, আগে মাঝে মাঝে পৌরসভার উদ্যোগে মশা নিধনের স্প্রে করলেও বহুদিন হয়েছে এর প্রতিকারের কোনো পদক্ষেপই নেই। তা ছাড়া যেখানে সেখানে ময়লা ফেলার কারণে মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে। এর ফলে নওয়াপাড়া পৌর এলাকার দখলদার এখন মশা।
সরেজমিনে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পৌর এলাকায় অধিকাংশ মহল্লাতেই ছড়িয়ে আছে ছোট ছোট ডোবা-নালা। এসব ডোবা-নালার ওপর দিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ছে মশা।
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রোকেয়া বেগম বলেন, সন্ধ্যা নামার পর থেকেই ঘরে মশার উপদ্রব বেড়ে যাচ্ছে। ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ রাখলেও মশা কমছে না।
নওয়াপাড়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জসিম উদ্দিন বলেন, তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে নওয়াপাড়ায় আছেন। কিন্তু এবার মশার উপদ্রব যেন খুব বেশি। মশার কামড়ে সন্ধ্যা থেকেই অতিষ্ঠ হতে হয়। কয়েল, ধোঁয়া কিছু দিয়েই কিছু হচ্ছে না।
স্টেশন এলাকার কুলসুম বেগম বলেন, শুধু রাতে না, দিনেও ঘর একটু অন্ধকার হলেই মশা কামড়াচ্ছে। ফলে অনেক সময় দিনেও মশারি ব্যবহার করতে হচ্ছে।
নওয়াপাড়া পৌরসভার কনজারভেটিভ ইন্সপেক্টর সেলিম মল্লিক বলেন, মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পৌরসভায় আলোচনা হয়েছে। এখন টেন্ডারের প্রক্রিয়ায় আছে। বরাদ্দ পেলে মশার ওষুধ ছিটানো হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, বাড়ির আশপাশের ফুলের টব, নারকেলের খোসাতে পানি ও ময়লা জমতে দেওয়া যাবে না। কারণ এসব স্থানে মশার বংশ বৃদ্ধি ঘটে। আমরা মশা তাড়াতে বিভিন্ন কয়েল বা অ্যারোসল ব্যবহার করে থাকি। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে পৌরসভা বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তারা ফগার মেশিনের সাহায্যে মশা নিধন করতে পারে।
নওয়াপাড়া পৌরসভার মেয়র সুশান্ত কুমার দাস শান্ত বলেন, আমরা মশা নিধনের লক্ষ্যে খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নিচ্ছি। এ ছাড়া মশা নিধনের জন্য অল্প সময়ের মধ্যে টেন্ডারের আহ্বান করা হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর নওয়াপাড়া পৌরসভা কর্তৃপক্ষ মশা নিধনে অধিক কার্যকরী মেডিসিন সংগ্রহের চেষ্টা করছে।
মশার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে যশোরের অভয়নগরের নওয়াপাড়া পৌরবাসীর জীবন। মশার দাপট আর মশাবাহিত রোগের শঙ্কায় ভুগছে পৌরবাসী। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর প্রশাসনের মশা নিধনে কোনো কার্যক্রম না থাকায় ব্যক্তিগত চেষ্টা আর মশার কামড় খেয়েই জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাদের। পৌরসভার মশা নিধন কার্যক্রম বন্ধের কারণে মশার জীবাণুবাহী রোগের ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে পৌর এলাকার হাজার হাজার মানুষ। এর মধ্যে মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সর্বোচ্চ শঙ্কায় রয়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
নওয়াপাড়া পৌরসভার ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক ব্যক্তি জানায়, আগে মাঝে মাঝে পৌরসভার উদ্যোগে মশা নিধনের স্প্রে করলেও বহুদিন হয়েছে এর প্রতিকারের কোনো পদক্ষেপই নেই। তা ছাড়া যেখানে সেখানে ময়লা ফেলার কারণে মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে। এর ফলে নওয়াপাড়া পৌর এলাকার দখলদার এখন মশা।
সরেজমিনে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পৌর এলাকায় অধিকাংশ মহল্লাতেই ছড়িয়ে আছে ছোট ছোট ডোবা-নালা। এসব ডোবা-নালার ওপর দিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ছে মশা।
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রোকেয়া বেগম বলেন, সন্ধ্যা নামার পর থেকেই ঘরে মশার উপদ্রব বেড়ে যাচ্ছে। ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ রাখলেও মশা কমছে না।
নওয়াপাড়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জসিম উদ্দিন বলেন, তিনি প্রায় পাঁচ বছর ধরে নওয়াপাড়ায় আছেন। কিন্তু এবার মশার উপদ্রব যেন খুব বেশি। মশার কামড়ে সন্ধ্যা থেকেই অতিষ্ঠ হতে হয়। কয়েল, ধোঁয়া কিছু দিয়েই কিছু হচ্ছে না।
স্টেশন এলাকার কুলসুম বেগম বলেন, শুধু রাতে না, দিনেও ঘর একটু অন্ধকার হলেই মশা কামড়াচ্ছে। ফলে অনেক সময় দিনেও মশারি ব্যবহার করতে হচ্ছে।
নওয়াপাড়া পৌরসভার কনজারভেটিভ ইন্সপেক্টর সেলিম মল্লিক বলেন, মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পৌরসভায় আলোচনা হয়েছে। এখন টেন্ডারের প্রক্রিয়ায় আছে। বরাদ্দ পেলে মশার ওষুধ ছিটানো হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, বাড়ির আশপাশের ফুলের টব, নারকেলের খোসাতে পানি ও ময়লা জমতে দেওয়া যাবে না। কারণ এসব স্থানে মশার বংশ বৃদ্ধি ঘটে। আমরা মশা তাড়াতে বিভিন্ন কয়েল বা অ্যারোসল ব্যবহার করে থাকি। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে পৌরসভা বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তারা ফগার মেশিনের সাহায্যে মশা নিধন করতে পারে।
নওয়াপাড়া পৌরসভার মেয়র সুশান্ত কুমার দাস শান্ত বলেন, আমরা মশা নিধনের লক্ষ্যে খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নিচ্ছি। এ ছাড়া মশা নিধনের জন্য অল্প সময়ের মধ্যে টেন্ডারের আহ্বান করা হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর নওয়াপাড়া পৌরসভা কর্তৃপক্ষ মশা নিধনে অধিক কার্যকরী মেডিসিন সংগ্রহের চেষ্টা করছে।
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগে স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার দাবির আন্দোলনের সংগঠক মহিউদ্দির রনি, কনটেন্ট ক্রিয়েটর কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেখাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগে