মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ঘন কুয়াশা। এতে নষ্ট হচ্ছে বীজতলা। অনেক জমিতে বীজতলা হলদে হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় কৃষকের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। বীজতলা নষ্ট হয়ে লোকসানে পড়তে হবে তাঁদের।
মাগুরা সদর উপজেলার গাঙনালিয়ার কৃষক আয়েন উদ্দিন বলেন, ‘এক শতক জমিতে ধানের চারা রোপণ করেছিলাম। উন্নত মানের ধানের বীজ বপন করার পর তা মাঠে লাগাতে প্রায় মাস খানিক সময় লাগে। কিন্তু বীজতলায় অধিকাংশ চারার মাথা হলদে হতে শুরু করেছে। এতে নতুন করে চারা লাগানো ছাড়া উপায় নেই।’
একই এলাকার কৃষক সবুর আলী বলেন, ‘ধানের চারা ঘন কুয়াশায় নষ্ট হতে শুরু করেছে। ছত্রাকনাশক ওষুধ ছিটিয়েও কাজ হচ্ছে না। এদিকে মাঠ চষা শেষ।
কিন্তু চারা নষ্ট হয়ে গেছে। রোদ পড়লে চষা মাঠ শক্ত হয়ে যাবে। তখন আবার টাকা খরচ করে মাঠ প্রস্তুত করতে হবে। আমরা কঠিন বিপদে পড়েছি।’
‘১ শতক বীজতলায় যে ধানের চারা হয়, এতে ৩৩ শতক বা এক বিঘা জমিতে ধান রোপণ করা যায়। আমার ২ শতক জমিতে বীজতলা ছিল। সব নষ্ট হয়ে গেছে।’ বলেন, তেরখাদা গ্রামের কৃষক কাশেম আলী।
এ ছাড়া আবালপুর, ছোটফারিয়া ও সত্যপুর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বীজতলায় হলদে হয়ে চারা নষ্ট হতে শুরু করেছে।
স্থানীয়রা কৃষকেরা বলছেন, পলিথিন দিয়ে ঘিরে ধরলে কিছু চারা বাঁচানো যায়। কিন্তু বড় পলিথিনের দাম এখন অনেক। তাই অনেকে সামর্থ্য না থাকায় বীজতলা সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারছেন না।
মাগুরা সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ন কবীর বলেন, ‘ঘন কুয়াশায় বীজতলায় ক্ষতি হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছি পাতলা পলিথিন ব্যবহার করতে। এতে কিছুটা হলেও রক্ষা করা যাবে।’
মাগুরায় শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ঘন কুয়াশা। এতে নষ্ট হচ্ছে বীজতলা। অনেক জমিতে বীজতলা হলদে হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় কৃষকের কপালে পড়েছে চিন্তার ভাঁজ। বীজতলা নষ্ট হয়ে লোকসানে পড়তে হবে তাঁদের।
মাগুরা সদর উপজেলার গাঙনালিয়ার কৃষক আয়েন উদ্দিন বলেন, ‘এক শতক জমিতে ধানের চারা রোপণ করেছিলাম। উন্নত মানের ধানের বীজ বপন করার পর তা মাঠে লাগাতে প্রায় মাস খানিক সময় লাগে। কিন্তু বীজতলায় অধিকাংশ চারার মাথা হলদে হতে শুরু করেছে। এতে নতুন করে চারা লাগানো ছাড়া উপায় নেই।’
একই এলাকার কৃষক সবুর আলী বলেন, ‘ধানের চারা ঘন কুয়াশায় নষ্ট হতে শুরু করেছে। ছত্রাকনাশক ওষুধ ছিটিয়েও কাজ হচ্ছে না। এদিকে মাঠ চষা শেষ।
কিন্তু চারা নষ্ট হয়ে গেছে। রোদ পড়লে চষা মাঠ শক্ত হয়ে যাবে। তখন আবার টাকা খরচ করে মাঠ প্রস্তুত করতে হবে। আমরা কঠিন বিপদে পড়েছি।’
‘১ শতক বীজতলায় যে ধানের চারা হয়, এতে ৩৩ শতক বা এক বিঘা জমিতে ধান রোপণ করা যায়। আমার ২ শতক জমিতে বীজতলা ছিল। সব নষ্ট হয়ে গেছে।’ বলেন, তেরখাদা গ্রামের কৃষক কাশেম আলী।
এ ছাড়া আবালপুর, ছোটফারিয়া ও সত্যপুর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বীজতলায় হলদে হয়ে চারা নষ্ট হতে শুরু করেছে।
স্থানীয়রা কৃষকেরা বলছেন, পলিথিন দিয়ে ঘিরে ধরলে কিছু চারা বাঁচানো যায়। কিন্তু বড় পলিথিনের দাম এখন অনেক। তাই অনেকে সামর্থ্য না থাকায় বীজতলা সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারছেন না।
মাগুরা সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ন কবীর বলেন, ‘ঘন কুয়াশায় বীজতলায় ক্ষতি হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছি পাতলা পলিথিন ব্যবহার করতে। এতে কিছুটা হলেও রক্ষা করা যাবে।’
রাজধানীতে কোনো ধরনের মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি আরও বলেন, এসব ঘটনায় মামলা করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে। এ ছাড়া মব জাস্টিস বা গণপিটুনির মতো ঘটনাগুলো প্রতিরোধে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের...
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি পাটকলের শ্রমিকেরা বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে মহাসড়কের কাচঁপুর এলাকায় মালেক জুট মিলের শ্রমিকের এ মিছিল করেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ভাড়াটিয়ার সঙ্গে দ্বন্দে আহত হয়ে এক বাড়িয়েওয়ার মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। নিহত ওই ব্যক্তির নাম মো. আবুল বাশার (৭০)। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি নতুন মহল্লা এলাকায় এ দ্বন্দের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভাড়াটিয়া পরিবারের তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে আশু পাটওয়ারী ওরপে আশিক (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ফেসবুক ব্যবহারকারী ও স্থানীয়দের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে