খুলনা প্রতিনিধি
রমজান ও ঈদুল ফিতর সামনে রেখে খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) ও খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মতবিনিময় সভা হয়েছে। সভায় বাজার স্থিতিশীল রাখাসহ ৯টি সিদ্ধান্ত হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে কেএমপি ভবনে এ সভা হয়। এতে নিত্যপণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ মূল্যনিয়ন্ত্রণ, অবৈধ মজুমদার ও কালোবাজারি বন্ধ করা এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় ৯টি বিষয়ে পুলিশ ও ব্যবসায়ীরা ঐকমত্যে পৌঁছান। সেগুলো হলো দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা, পরিবহন খাতে (পণ্য ও যাত্রীবাহী) এবং আড়তে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, ভেজাল পণ্য সরবরাহ ও বিক্রি থেকে বিরত থাকা, নিত্যপণ্য অবৈধভাবে মজুত না করা, বাজার অস্থির ও সিন্ডিকেট না করা এবং প্রতিটি দোকানে পণ্যের সরকারনির্ধারিত মূল্যতালিকা দৃশ্যমান স্থানে ঝুলিয়ে রাখা।
কেএমপি কমিশনার মো. মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কাজী আমিনুল হক। এ ছাড়া ছিলেন পুলিশ, র্যাব, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
রমজান ও ঈদুল ফিতর সামনে রেখে খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) ও খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মতবিনিময় সভা হয়েছে। সভায় বাজার স্থিতিশীল রাখাসহ ৯টি সিদ্ধান্ত হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে কেএমপি ভবনে এ সভা হয়। এতে নিত্যপণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখাসহ মূল্যনিয়ন্ত্রণ, অবৈধ মজুমদার ও কালোবাজারি বন্ধ করা এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় ৯টি বিষয়ে পুলিশ ও ব্যবসায়ীরা ঐকমত্যে পৌঁছান। সেগুলো হলো দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা, পরিবহন খাতে (পণ্য ও যাত্রীবাহী) এবং আড়তে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, ভেজাল পণ্য সরবরাহ ও বিক্রি থেকে বিরত থাকা, নিত্যপণ্য অবৈধভাবে মজুত না করা, বাজার অস্থির ও সিন্ডিকেট না করা এবং প্রতিটি দোকানে পণ্যের সরকারনির্ধারিত মূল্যতালিকা দৃশ্যমান স্থানে ঝুলিয়ে রাখা।
কেএমপি কমিশনার মো. মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কাজী আমিনুল হক। এ ছাড়া ছিলেন পুলিশ, র্যাব, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৯ মিনিট আগে