খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) স্থাপন করা হচ্ছে ইনোভেশন হাব। এ লক্ষ্যে পরিবেশগত ও সামাজিক অভিলক্ষ্য নিরূপণে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের দুই সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম খুবি উপাচার্যের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টায় খুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন দুই সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিম। সাক্ষাৎকালে প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাব স্থাপনে সংশ্লিষ্ট দিক নিয়ে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপাচার্য তাদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘ভৌগোলিক অবস্থান ও ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উদ্দেশ্য পূরণে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভশন হাব প্রতিষ্ঠিত হলে তা কেবল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যই নয়, বরং এ অঞ্চলের শিক্ষার্থী, গ্র্যাজুয়েট ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবন ও অভিজ্ঞতা অর্জনে প্রভূত উপকারে আসবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে জ্ঞানের সকল শাখার সম্মিলন ঘটানোর উদ্যোগ ও প্রচেষ্টার কথা ব্যক্ত করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভেশন হাব স্থাপনে সিদ্ধান্তের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এনভায়রনমেন্টাল স্পেশালিস্ট অতিরিক্ত সচিব (অব.) ড. মো. বিল্লাল হোসেন ও সোশ্যাল স্পেশালিস্ট মো. নজরুল ইসলাম ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, সিএসই ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. রামেশ্বর দেবনাথ, স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক শেখ কবির আহমেদ, জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আতিয়ার রহমান, উপাচার্যের সচিব সঞ্জয় সাহা উপস্থিত ছিলেন।
পরে প্রতিনিধিবৃন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনের ৪ তলাস্থ প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাবের স্থান পরিদর্শন করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রশংসা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ইনোভেশন হাব তৈরির ফলে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া, প্রশিক্ষণ, গ্রুমিংসহ উদীয়মান ও সম্ভাবনাময় স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তাদের নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। উদ্যোক্তারা প্রযুক্তিগত ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নতুন নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন, যা তাদের উদ্ভাবন বা স্টার্টআপকে সফলভাবে এগিয়ে নিতে সক্ষম হবে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) স্থাপন করা হচ্ছে ইনোভেশন হাব। এ লক্ষ্যে পরিবেশগত ও সামাজিক অভিলক্ষ্য নিরূপণে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের দুই সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম খুবি উপাচার্যের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টায় খুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন দুই সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিম। সাক্ষাৎকালে প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাব স্থাপনে সংশ্লিষ্ট দিক নিয়ে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপাচার্য তাদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘ভৌগোলিক অবস্থান ও ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উদ্দেশ্য পূরণে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভশন হাব প্রতিষ্ঠিত হলে তা কেবল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যই নয়, বরং এ অঞ্চলের শিক্ষার্থী, গ্র্যাজুয়েট ও শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবন ও অভিজ্ঞতা অর্জনে প্রভূত উপকারে আসবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে জ্ঞানের সকল শাখার সম্মিলন ঘটানোর উদ্যোগ ও প্রচেষ্টার কথা ব্যক্ত করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনোভেশন হাব স্থাপনে সিদ্ধান্তের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এনভায়রনমেন্টাল স্পেশালিস্ট অতিরিক্ত সচিব (অব.) ড. মো. বিল্লাল হোসেন ও সোশ্যাল স্পেশালিস্ট মো. নজরুল ইসলাম ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, সিএসই ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. রামেশ্বর দেবনাথ, স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক শেখ কবির আহমেদ, জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আতিয়ার রহমান, উপাচার্যের সচিব সঞ্জয় সাহা উপস্থিত ছিলেন।
পরে প্রতিনিধিবৃন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবনের ৪ তলাস্থ প্রস্তাবিত ইনোভেশন হাবের স্থান পরিদর্শন করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের প্রশংসা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ইনোভেশন হাব তৈরির ফলে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে উদ্যোক্তাদের কল্যাণে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া, প্রশিক্ষণ, গ্রুমিংসহ উদীয়মান ও সম্ভাবনাময় স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তাদের নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। উদ্যোক্তারা প্রযুক্তিগত ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নতুন নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন, যা তাদের উদ্ভাবন বা স্টার্টআপকে সফলভাবে এগিয়ে নিতে সক্ষম হবে।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
৩৭ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে