ইবি (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি সাইকেলে ফেরি করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বিক্রি করছেন। এই পতাকার ফেরিওয়ালা উজ্জল উদ্দীন শেখ, দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ জেলার স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন অঞ্চলে পতাকা ফেরি করেন। পতাকা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা জাতীয় পতাকা কিনছেন তাঁর কাছ থেকে। মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কিনছেন বিভিন্ন দামের, বিভিন্ন আকারের পতাকা।
তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দিনের কর্মচাঞ্চল্য শুরু হতেই বেড়িয়ে পড়েন পতাকা নিয়ে। বিশেষ করে স্কুল ও কলেজের পাশাপাশি গ্রামেও তাঁর নিয়মিত চলাচল। দেশের প্রতি ভালোবাসার টানে অনেকেই তাঁর কাছে জাতীয় পতাকা কিনে নেন। তাঁর ছোট্ট একটি চায়ের দোকান আছে। পতাকা বিক্রির সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যায় সেখানে সময় দেন তিনি।
তাঁর কাছে রয়েছে ১০ টাকা, ২০ টাকা ও ৫০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা। একদিকে পতাকা বিক্রির এই টাকা দিয়ে হয় সংসারের জোগান। সংসারে রয়েছে তিন মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রী। অন্যদিকে এই পতাকা বিক্রির মাধ্যমে তিনি কুড়িয়েছেন অসংখ্য মানুষের ভালোবাসা।
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তিনি প্রচুর পতাকা বিক্রি করেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ইবি ক্যাম্পাসে এই প্রথম তাঁর আসা।
পতাকার ফেরিওয়ালা উজ্জল উদ্দীন বলেন, ‘আমি সাধারণ পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষ। দেশ প্রেম থেকেই আমি পতাকা ফেরি করি। এতে আমি শান্তি পাই, আমার রুটিরুজিও হয়।’
উজ্জল উদ্দীন আক্ষেপ করে বলেন, ‘পতাকা বিক্রি আর চায়ের দোকান দিয়েই চলে সংসার। কখনো আমি সরকারের কাছে সহযোগিতা পাইনি। টানাপোড়েনের এ সংসারে সরকারের সামান্য সহায়তা পেলেও আমার জন্য অনেক উপকার হতো।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি সাইকেলে ফেরি করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বিক্রি করছেন। এই পতাকার ফেরিওয়ালা উজ্জল উদ্দীন শেখ, দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ জেলার স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন অঞ্চলে পতাকা ফেরি করেন। পতাকা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা জাতীয় পতাকা কিনছেন তাঁর কাছ থেকে। মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কিনছেন বিভিন্ন দামের, বিভিন্ন আকারের পতাকা।
তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দিনের কর্মচাঞ্চল্য শুরু হতেই বেড়িয়ে পড়েন পতাকা নিয়ে। বিশেষ করে স্কুল ও কলেজের পাশাপাশি গ্রামেও তাঁর নিয়মিত চলাচল। দেশের প্রতি ভালোবাসার টানে অনেকেই তাঁর কাছে জাতীয় পতাকা কিনে নেন। তাঁর ছোট্ট একটি চায়ের দোকান আছে। পতাকা বিক্রির সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যায় সেখানে সময় দেন তিনি।
তাঁর কাছে রয়েছে ১০ টাকা, ২০ টাকা ও ৫০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা। একদিকে পতাকা বিক্রির এই টাকা দিয়ে হয় সংসারের জোগান। সংসারে রয়েছে তিন মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রী। অন্যদিকে এই পতাকা বিক্রির মাধ্যমে তিনি কুড়িয়েছেন অসংখ্য মানুষের ভালোবাসা।
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তিনি প্রচুর পতাকা বিক্রি করেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ইবি ক্যাম্পাসে এই প্রথম তাঁর আসা।
পতাকার ফেরিওয়ালা উজ্জল উদ্দীন বলেন, ‘আমি সাধারণ পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষ। দেশ প্রেম থেকেই আমি পতাকা ফেরি করি। এতে আমি শান্তি পাই, আমার রুটিরুজিও হয়।’
উজ্জল উদ্দীন আক্ষেপ করে বলেন, ‘পতাকা বিক্রি আর চায়ের দোকান দিয়েই চলে সংসার। কখনো আমি সরকারের কাছে সহযোগিতা পাইনি। টানাপোড়েনের এ সংসারে সরকারের সামান্য সহায়তা পেলেও আমার জন্য অনেক উপকার হতো।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে