চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় শামসুন্নাহার নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজের ছেলের সঙ্গে তাঁরই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে এলাকাজুড়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। একজন শিক্ষকের এহেন দায়িত্বজ্ঞানহীন-কাণ্ডে হতবাক সুশীল সমাজ।
অভিযুক্ত শামসুন্নাহার সদর উপজেলার বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ওই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া নিজের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার এক দিনমজুর বাবার মেয়ে ওই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রী (১১)। তার বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামসুন্নাহার। ২০ মার্চ ওই শিক্ষক তাঁর দশম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেন ওই ছাত্রীর। প্রথম কয়েক দিন বিষয়টি গোপন থাকলেও বর-বধূ ঘটা করে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এলে তা জানাজানি হয়ে যায়। এ নিয়ে সচেতন মহলে চলছে নানা সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক শামসুন্নাহার জানান, তাঁর নিজ বাড়ির অবস্থা খুব একটা ভালো না। বিশেষ করে তাঁর মায়ের শরীর খুব খারাপ। মায়ের ইচ্ছা নাতবউ দেখার। মূলত মায়ের ইচ্ছা পূরণ করার জন্যই তিনি নিজের ছেলের সঙ্গে তাঁরই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে বিয়ে দিয়েছেন। তবে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বেগমপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক ও বেগমপুর ইউনিয়নের কাজি মফিজুল ইসলাম ধর্মীয় রীতি মেনে বিয়ে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিয়ের বিষয়টি জানেন না জানিয়ে বলেন, একজন স্কুলশিক্ষকের এ ধরনের অপরাধ কাম্য নয়।
বিয়ের কাজি মফিজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, এ ধরনের কোনো বিয়ে তিনি পড়াননি। তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন জোয়ারদার বলেন, ‘বেগমপুর ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহমুক্ত করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ বদ্ধপরিকর। একজন স্কুলশিক্ষক কীভাবে এ ধরনের কাজ করতে পারে আমার বুঝে আসে না।’
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম ভূঁইয়া বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চুয়াডাঙ্গায় শামসুন্নাহার নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজের ছেলের সঙ্গে তাঁরই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে এলাকাজুড়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। একজন শিক্ষকের এহেন দায়িত্বজ্ঞানহীন-কাণ্ডে হতবাক সুশীল সমাজ।
অভিযুক্ত শামসুন্নাহার সদর উপজেলার বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ওই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া নিজের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার এক দিনমজুর বাবার মেয়ে ওই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রী (১১)। তার বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামসুন্নাহার। ২০ মার্চ ওই শিক্ষক তাঁর দশম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেন ওই ছাত্রীর। প্রথম কয়েক দিন বিষয়টি গোপন থাকলেও বর-বধূ ঘটা করে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এলে তা জানাজানি হয়ে যায়। এ নিয়ে সচেতন মহলে চলছে নানা সমালোচনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক শামসুন্নাহার জানান, তাঁর নিজ বাড়ির অবস্থা খুব একটা ভালো না। বিশেষ করে তাঁর মায়ের শরীর খুব খারাপ। মায়ের ইচ্ছা নাতবউ দেখার। মূলত মায়ের ইচ্ছা পূরণ করার জন্যই তিনি নিজের ছেলের সঙ্গে তাঁরই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে বিয়ে দিয়েছেন। তবে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বেগমপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক ও বেগমপুর ইউনিয়নের কাজি মফিজুল ইসলাম ধর্মীয় রীতি মেনে বিয়ে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে বেগমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিয়ের বিষয়টি জানেন না জানিয়ে বলেন, একজন স্কুলশিক্ষকের এ ধরনের অপরাধ কাম্য নয়।
বিয়ের কাজি মফিজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, এ ধরনের কোনো বিয়ে তিনি পড়াননি। তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন জোয়ারদার বলেন, ‘বেগমপুর ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহমুক্ত করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ বদ্ধপরিকর। একজন স্কুলশিক্ষক কীভাবে এ ধরনের কাজ করতে পারে আমার বুঝে আসে না।’
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম ভূঁইয়া বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২১ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩০ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে