মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটে পুরোনো মোংলা বন্দর এলাকার ঘর বাড়ি ও স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মোংলা বন্দর শ্রমিক সংঘ চত্বরে এ বিক্ষোভ–সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘বন্দর এলাকার রাতারাতি কলোনি, কসাই পাড়া, সেলাইওয়ালা ও পরিত্যক্ত ভবনে বছরের পর বছর ধরে বসবাস করছেন শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার সহস্রাধিক মানুষ। বসবাসকারীরা এখানে পরিবার নিয়ে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ বছর ধরে আছেন। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে বন্দর কর্তৃপক্ষ হঠাৎ উচ্ছেদের সিদ্ধান্তে আমরা হতাশ।’
বক্তারা ‘বন্দর কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে শ্রমিকদের দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানান এবং সমস্যার সমাধানে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি পুরোনো মোংলা বন্দর পৌর শহর সংলগ্ন ১৬ একর জমিতে বসবাসকারী সহস্রাধিক পরিবারকে দ্রুত তাদের স্থাপনাসহ সরে যেতে নোটিশ দেয় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির পর থেকে উচ্ছেদ অভিযানের ঘোষণা দেওয়া হলে বসবাসকারী শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মোংলা কর্তৃপক্ষের দাবি-অবৈধভাবে বসবাসকারীদের উচ্ছেদ করে সেখানে বহুতল ভবন নির্মাণসহ আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকদের দখলে থাকা জায়গা থেকে তাদের উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন, পৌর কাউন্সিলর জি এম আল আমিন।
বাগেরহাটে পুরোনো মোংলা বন্দর এলাকার ঘর বাড়ি ও স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মোংলা বন্দর শ্রমিক সংঘ চত্বরে এ বিক্ষোভ–সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘বন্দর এলাকার রাতারাতি কলোনি, কসাই পাড়া, সেলাইওয়ালা ও পরিত্যক্ত ভবনে বছরের পর বছর ধরে বসবাস করছেন শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার সহস্রাধিক মানুষ। বসবাসকারীরা এখানে পরিবার নিয়ে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ বছর ধরে আছেন। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে বন্দর কর্তৃপক্ষ হঠাৎ উচ্ছেদের সিদ্ধান্তে আমরা হতাশ।’
বক্তারা ‘বন্দর কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে শ্রমিকদের দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানান এবং সমস্যার সমাধানে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি পুরোনো মোংলা বন্দর পৌর শহর সংলগ্ন ১৬ একর জমিতে বসবাসকারী সহস্রাধিক পরিবারকে দ্রুত তাদের স্থাপনাসহ সরে যেতে নোটিশ দেয় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির পর থেকে উচ্ছেদ অভিযানের ঘোষণা দেওয়া হলে বসবাসকারী শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মোংলা কর্তৃপক্ষের দাবি-অবৈধভাবে বসবাসকারীদের উচ্ছেদ করে সেখানে বহুতল ভবন নির্মাণসহ আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকদের দখলে থাকা জায়গা থেকে তাদের উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন, পৌর কাউন্সিলর জি এম আল আমিন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে