নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইলে হত্যা মামলায় এক আসামিকে ফাঁসি ও তিন আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় নড়াইল জেলা ও দায়রা জজ মুন্সী মশিয়ার রহমান এ দণ্ডাদেশ ঘোষণা করেন। এ সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন নড়াইল সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে জামিনুর রহমান মোল্যা (৩৫)। অন্যদিকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির বড় ভাই সাদ্দাম হোসেন শুভ (৩৭), তাঁদের আত্মীয় একই গ্রামের মোকছেদ মোল্যার ছেলে সহিদ মোল্যা (৪৫) ও হাকিম মোল্যার ছেলে সাত্তার মোল্যা (৬২)।
নড়াইল সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কৃষক মফি শেখ (২৮) হত্যা মামলায় একই গ্রামের ছোট ভাইয়ের ফাঁসির আদেশ ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অন্যদিকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির বড়ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই সকাল ১০টায় নিহত মফি শেখ তাঁর ৯ বছরের শিশু ছেলে মিঠু শেখের স্কুলের উপবৃত্তির টাকা তুলতে সরকেলডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। উপবৃত্তির টাকা তুলে বাইসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার সময় দুপুর সাড়ে ১২টার সময় মাথাভাঙ্গা ব্রিজের ওপর পৌঁছালে আসামিরা মফি শেখের গতিরোধ করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ের ডান কানের পাশে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। মফি শেখ সাইকেল থেকে পড়ে যাওয়ার পর তাঁর শিশু সন্তানের সামনেই নির্মমভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান। এ সময় খবর পেয়ে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী উদ্ধার করে তাঁকে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রেক্সোনা বেগম বাদী হয়ে নড়াইল সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এই মামলায় বিজ্ঞ আদালত সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৬ জন আসামির মধ্যে দুজন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন এবং ৪ জনকে দণ্ডাদেশ দিয়েছেন।
এদিকে মামলার রায় ঘোষণার পর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী রেক্সোনা খাতুন। অপরদিকে রায় ঘোষণার পর আসামির স্বজনরা আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
নড়াইলে হত্যা মামলায় এক আসামিকে ফাঁসি ও তিন আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় নড়াইল জেলা ও দায়রা জজ মুন্সী মশিয়ার রহমান এ দণ্ডাদেশ ঘোষণা করেন। এ সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন নড়াইল সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে জামিনুর রহমান মোল্যা (৩৫)। অন্যদিকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির বড় ভাই সাদ্দাম হোসেন শুভ (৩৭), তাঁদের আত্মীয় একই গ্রামের মোকছেদ মোল্যার ছেলে সহিদ মোল্যা (৪৫) ও হাকিম মোল্যার ছেলে সাত্তার মোল্যা (৬২)।
নড়াইল সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কৃষক মফি শেখ (২৮) হত্যা মামলায় একই গ্রামের ছোট ভাইয়ের ফাঁসির আদেশ ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অন্যদিকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির বড়ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই সকাল ১০টায় নিহত মফি শেখ তাঁর ৯ বছরের শিশু ছেলে মিঠু শেখের স্কুলের উপবৃত্তির টাকা তুলতে সরকেলডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান। উপবৃত্তির টাকা তুলে বাইসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার সময় দুপুর সাড়ে ১২টার সময় মাথাভাঙ্গা ব্রিজের ওপর পৌঁছালে আসামিরা মফি শেখের গতিরোধ করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ের ডান কানের পাশে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। মফি শেখ সাইকেল থেকে পড়ে যাওয়ার পর তাঁর শিশু সন্তানের সামনেই নির্মমভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যান। এ সময় খবর পেয়ে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী উদ্ধার করে তাঁকে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রেক্সোনা বেগম বাদী হয়ে নড়াইল সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এই মামলায় বিজ্ঞ আদালত সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৬ জন আসামির মধ্যে দুজন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন এবং ৪ জনকে দণ্ডাদেশ দিয়েছেন।
এদিকে মামলার রায় ঘোষণার পর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী রেক্সোনা খাতুন। অপরদিকে রায় ঘোষণার পর আসামির স্বজনরা আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৬ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে