বাগেরহাট প্রতিনিধি
বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদে পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (১৭ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় এই মসজিদে ঈদের জেলার প্রধান ও প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে সকাল ৮টায় দ্বিতীয় এবং সাড়ে ৮টায় ৩য় ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রথম ও প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বাগেরহাট কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। প্রথম জামাতে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেনসহ জেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দোয়া করা হয়। পাশাপাশি ফিলিস্তিনে যুদ্ধ বন্ধ ও ফিলিস্তিনবাসীর মুক্তির জন্য দোয়া করা হয়।
দোয়া শেষে দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করেন ষাটগম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মো. নাসির উদ্দিন। তৃতীয় এবং সর্বশেষ জামাতে ইমামতি করেন সিঙ্গাইর জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোজাহিদুল ইসলাম।
বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত এই মসজিদে নামাজ পড়তে ভোর থেকেই জেলা ও জেলার বাইরে বিভিন্ন এলাকা থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এসে ভিড় জমান। মুসল্লিদের আধিক্যের কারণে মূল মসজিদ ভবনের বাইরেও দুটি প্যান্ডেল করা হয়। বিপুলসংখ্যক মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করেন। মুসল্লিদের নিরাপত্তায় পুলিশ, আনসার সদস্যের পাশাপাশি র্যাব সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাগেরহাটে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালিদ হোসেন বলেন, ‘দেশ ও জাতির শান্তির জন্য দোয়া করেছি। মুসল্লিরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নামাজ আদায় করেছেন। বিশৃঙ্খলা এড়াতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করেছেন। সব মিলিয়ে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। ভবিষ্যতেও আড়ম্বরপূর্ণভাবে এখানে ঈদের নামাজ আয়োজনের আশা ব্যক্ত করছি।’
বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদে পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (১৭ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় এই মসজিদে ঈদের জেলার প্রধান ও প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে সকাল ৮টায় দ্বিতীয় এবং সাড়ে ৮টায় ৩য় ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রথম ও প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বাগেরহাট কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। প্রথম জামাতে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেনসহ জেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি-সমৃদ্ধির জন্য দোয়া করা হয়। পাশাপাশি ফিলিস্তিনে যুদ্ধ বন্ধ ও ফিলিস্তিনবাসীর মুক্তির জন্য দোয়া করা হয়।
দোয়া শেষে দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করেন ষাটগম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মো. নাসির উদ্দিন। তৃতীয় এবং সর্বশেষ জামাতে ইমামতি করেন সিঙ্গাইর জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোজাহিদুল ইসলাম।
বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত এই মসজিদে নামাজ পড়তে ভোর থেকেই জেলা ও জেলার বাইরে বিভিন্ন এলাকা থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা এসে ভিড় জমান। মুসল্লিদের আধিক্যের কারণে মূল মসজিদ ভবনের বাইরেও দুটি প্যান্ডেল করা হয়। বিপুলসংখ্যক মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করেন। মুসল্লিদের নিরাপত্তায় পুলিশ, আনসার সদস্যের পাশাপাশি র্যাব সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাগেরহাটে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালিদ হোসেন বলেন, ‘দেশ ও জাতির শান্তির জন্য দোয়া করেছি। মুসল্লিরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নামাজ আদায় করেছেন। বিশৃঙ্খলা এড়াতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করেছেন। সব মিলিয়ে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। ভবিষ্যতেও আড়ম্বরপূর্ণভাবে এখানে ঈদের নামাজ আয়োজনের আশা ব্যক্ত করছি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে