ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে আব্দুল্লাহ-আল মামুন নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তালাক দেওয়া স্ত্রীকে নিয়ে সংসার করার অভিযোগ উঠেছে। তালাক দেওয়ার পর আগের স্ত্রীকে নিয়ে সংসার করে টাকা-স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নিয়ে দ্বিতীয় দফা তালাক দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ-আল মামুন উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি ফরিদপুরের সদরপুর গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।
এ ঘটনায় যশোর আদালতে মামলা করা হয়েছে। গত বুধবার ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে আব্দুল্লাহ-আল মামুনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ঝিকরগাছা উপজেলার বল্লা গ্রামের তুরফান তুল্লাহ মোড়লের মেয়ে খাদিজা খাতুনকে গত ২০ জুন বিয়ে করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। তখন মামুনের কর্মস্থল ছিল ঝিনাইদহের শৈলকুপা। সেখানে সাত দিন সংসার করেন তাঁরা। বিয়ে পরবর্তী সংবর্ধনায় বাবার বাড়ি আসেন খাদিজা। পরে মামুনের মালয়েশিয়া প্রবাসী ভাই খাদিজাকে শৈলকুপায় দিয়ে আসেন। সেখানে মামুনের কাছে ২০ আগস্ট পর্যন্ত থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসেন খাদিজা। ২৭ আগস্ট পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠানো মামুনের দেওয়া তালাকনামা পান তিনি। তাতে দেখা যায়, ৫ জুলাই খাদিজাকে তালাক দেন মামুন। অথচ খাদিজাকে নিয়ে ২০ আগস্ট পর্যন্ত সংসার করেন তিনি।
এরপর মামুন প্রলোভন দেখিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর খাদিজাকে আবার শৈলকুপায় নিয়ে যান। সেখানে সহকর্মীদের উপস্থিতিতে খাদিজাকে আবার বিয়ে করেন তিনি। এ সময় খাদিজার কাছে থাকা টাকা ও সোনার গয়না হাতিয়ে নেন। একদিন পর মামুন ফরিদপুরে বদলি হন। তখন খাদিজাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে বলেন, নতুন বাসা নিয়ে তাঁকে নিয়ে যাবেন। খাদিজা বাবার বাড়ি ফেরত গেলে ৮ সেপ্টেম্বর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আবার তালাকের নোটিশ পান।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ আল মামুনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গ্রামীণ ব্যাংকের ফরিদপুর বিভাগীয় ম্যানেজার আবু তালেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি, আব্দুল্লাহ আল মামুন একজন দুশ্চরিত্র। তাঁর বিষয়ে হেড অফিসে অভিযোগ দেওয়া হবে। আর খাদিজা যদি আইনগত ব্যবস্থা নিতে চাইলে তাঁকে সহায়তা করা হবে।’
যশোরের মনিরামপুরে আব্দুল্লাহ-আল মামুন নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তালাক দেওয়া স্ত্রীকে নিয়ে সংসার করার অভিযোগ উঠেছে। তালাক দেওয়ার পর আগের স্ত্রীকে নিয়ে সংসার করে টাকা-স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নিয়ে দ্বিতীয় দফা তালাক দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ-আল মামুন উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি ফরিদপুরের সদরপুর গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।
এ ঘটনায় যশোর আদালতে মামলা করা হয়েছে। গত বুধবার ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে আব্দুল্লাহ-আল মামুনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ঝিকরগাছা উপজেলার বল্লা গ্রামের তুরফান তুল্লাহ মোড়লের মেয়ে খাদিজা খাতুনকে গত ২০ জুন বিয়ে করেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। তখন মামুনের কর্মস্থল ছিল ঝিনাইদহের শৈলকুপা। সেখানে সাত দিন সংসার করেন তাঁরা। বিয়ে পরবর্তী সংবর্ধনায় বাবার বাড়ি আসেন খাদিজা। পরে মামুনের মালয়েশিয়া প্রবাসী ভাই খাদিজাকে শৈলকুপায় দিয়ে আসেন। সেখানে মামুনের কাছে ২০ আগস্ট পর্যন্ত থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসেন খাদিজা। ২৭ আগস্ট পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠানো মামুনের দেওয়া তালাকনামা পান তিনি। তাতে দেখা যায়, ৫ জুলাই খাদিজাকে তালাক দেন মামুন। অথচ খাদিজাকে নিয়ে ২০ আগস্ট পর্যন্ত সংসার করেন তিনি।
এরপর মামুন প্রলোভন দেখিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর খাদিজাকে আবার শৈলকুপায় নিয়ে যান। সেখানে সহকর্মীদের উপস্থিতিতে খাদিজাকে আবার বিয়ে করেন তিনি। এ সময় খাদিজার কাছে থাকা টাকা ও সোনার গয়না হাতিয়ে নেন। একদিন পর মামুন ফরিদপুরে বদলি হন। তখন খাদিজাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে বলেন, নতুন বাসা নিয়ে তাঁকে নিয়ে যাবেন। খাদিজা বাবার বাড়ি ফেরত গেলে ৮ সেপ্টেম্বর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আবার তালাকের নোটিশ পান।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ আল মামুনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গ্রামীণ ব্যাংকের ফরিদপুর বিভাগীয় ম্যানেজার আবু তালেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জেনেছি, আব্দুল্লাহ আল মামুন একজন দুশ্চরিত্র। তাঁর বিষয়ে হেড অফিসে অভিযোগ দেওয়া হবে। আর খাদিজা যদি আইনগত ব্যবস্থা নিতে চাইলে তাঁকে সহায়তা করা হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪২ মিনিট আগে