মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবকটি কে, তাঁকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে পুলিশ। তিনি ছাত্রলীগ কর্মী শাহিন এবং তাঁর বাড়ি শহরের স্টেডিয়ামপাড়ায় বলে প্রচার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত হতে পারেনি।
মুখে মাস্ক থাকায় অস্ত্রধারী যুবককে এখন পর্যন্ত শনাক্ত করা যায়নি। তবে তিনি ছাত্রলীগের কর্মী বলে দাবি করেছেন বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের একাধিক নেতা-কর্মী। আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুর রহিম দাবি করেন, ছবির যুবক ছাত্রলীগের কর্মী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিনিধি সম্মেলনের আগের দিন সন্ধ্যায় আমরা শহরে ছাত্রলীগের অস্ত্র হাতে মহড়া দেখি। এ রকম চললে আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ঝুঁকির মুখে পড়বে। শুনেছি তাঁকে ধরার চেষ্টা করছে পুলিশ।’
তবে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদ খান দাবি করেন, ‘ছবির যুবক ছাত্রলীগের কেউ নন। এটি কোথাকার ছবি তাও আমরা নিশ্চিত নই। ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হচ্ছে, তার প্রতিবাদ হিসেবে আমরা একটি বিজ্ঞপ্তি তৈরি করেছি। ছাত্রলীগে অস্ত্রধারী কেউ থাকতে পারে না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় একাধিক ব্যবসায়ীর সঙ্গে এই প্রতিবেদক কথা বলেছেন। তবে কেউ নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি। তাঁরা বলেন, গতকাল দুই পক্ষে সংঘর্ষের সময় সব দোকান বন্ধ ছিল। তবে ছবির এলাকার পাশেই ছাত্রলীগের কার্যালয়। সেখানেই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিয়েছিল। পাল্টাপাল্টি ইটপাটকেল ছোড়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক দল ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা এই ছবির অদূরে চৌরঙ্গী মোড়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের পাশে অবস্থান নেয়।
মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম এই অস্ত্রকে ততটা গুরুত্ব দিয়ে দেখতে রাজি নন। তিনি এটিকে কামারের দোকানের অস্ত্র বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই অস্ত্রগুলো সাধারণত স্টিলের তৈরি হয়ে থাকে। কুষ্টিয়ার ওই দিকে পুলিশের কাছে ইতিপূর্বে এ রকম অস্ত্রসহ অনেকে আটক হয়েছে। ওয়ান বাই ওয়ান গুলি বের হয়। অনেকটা শটগানের মতো। এতে গুলি ব্যবহার হয় শটগানেরই। তবে এই যুবকের নাম শাহিন নামে প্রচার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত হতে পারেনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছবির যুবককে শাহিন ও তাঁর বাড়ি স্টেডিয়ামপাড়ায় বলা হচ্ছে। বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি, তদন্ত চলছে। তিনি কোনো দলের লোক কিনা, তাও আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। সব যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। গতকাল বুধবারের ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহ তদন্ত করছি। ওই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।’
মাগুরায় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবকটি কে, তাঁকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে পুলিশ। তিনি ছাত্রলীগ কর্মী শাহিন এবং তাঁর বাড়ি শহরের স্টেডিয়ামপাড়ায় বলে প্রচার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত হতে পারেনি।
মুখে মাস্ক থাকায় অস্ত্রধারী যুবককে এখন পর্যন্ত শনাক্ত করা যায়নি। তবে তিনি ছাত্রলীগের কর্মী বলে দাবি করেছেন বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের একাধিক নেতা-কর্মী। আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুর রহিম দাবি করেন, ছবির যুবক ছাত্রলীগের কর্মী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিনিধি সম্মেলনের আগের দিন সন্ধ্যায় আমরা শহরে ছাত্রলীগের অস্ত্র হাতে মহড়া দেখি। এ রকম চললে আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ঝুঁকির মুখে পড়বে। শুনেছি তাঁকে ধরার চেষ্টা করছে পুলিশ।’
তবে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদ খান দাবি করেন, ‘ছবির যুবক ছাত্রলীগের কেউ নন। এটি কোথাকার ছবি তাও আমরা নিশ্চিত নই। ছাত্রলীগের পরিচয় দিয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হচ্ছে, তার প্রতিবাদ হিসেবে আমরা একটি বিজ্ঞপ্তি তৈরি করেছি। ছাত্রলীগে অস্ত্রধারী কেউ থাকতে পারে না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় একাধিক ব্যবসায়ীর সঙ্গে এই প্রতিবেদক কথা বলেছেন। তবে কেউ নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি। তাঁরা বলেন, গতকাল দুই পক্ষে সংঘর্ষের সময় সব দোকান বন্ধ ছিল। তবে ছবির এলাকার পাশেই ছাত্রলীগের কার্যালয়। সেখানেই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিয়েছিল। পাল্টাপাল্টি ইটপাটকেল ছোড়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক দল ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা এই ছবির অদূরে চৌরঙ্গী মোড়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের পাশে অবস্থান নেয়।
মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম এই অস্ত্রকে ততটা গুরুত্ব দিয়ে দেখতে রাজি নন। তিনি এটিকে কামারের দোকানের অস্ত্র বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই অস্ত্রগুলো সাধারণত স্টিলের তৈরি হয়ে থাকে। কুষ্টিয়ার ওই দিকে পুলিশের কাছে ইতিপূর্বে এ রকম অস্ত্রসহ অনেকে আটক হয়েছে। ওয়ান বাই ওয়ান গুলি বের হয়। অনেকটা শটগানের মতো। এতে গুলি ব্যবহার হয় শটগানেরই। তবে এই যুবকের নাম শাহিন নামে প্রচার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত হতে পারেনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছবির যুবককে শাহিন ও তাঁর বাড়ি স্টেডিয়ামপাড়ায় বলা হচ্ছে। বিষয়টি আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি, তদন্ত চলছে। তিনি কোনো দলের লোক কিনা, তাও আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। সব যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। গতকাল বুধবারের ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহ তদন্ত করছি। ওই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ির আঙিনা ও পরিত্যক্ত জমিও এখন ফসল ফলানোর ভূমি হয়ে ওঠেছ। আগে যেখানে ঘাস আগাছা জন্মাত বা কোন জায়গা অব্যবহৃত অবস্থায় ফেলে রাখা হতো, সেখানে এখন বস্তায় চাষ হচ্ছে আদা। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগ ও পরামর্শে এ বছর উপজেলায় প্রায় সাত হাজার বস্তায় আদা রোপণ করা হয়েছে।
১১ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদে কুকুরের কামড়ে নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ ৩০ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। গত বুধ ও গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এসব ঘটনা ঘটে। এদিকে কুকুরের কামড়ে মানুষ আহত হয়ে হাসপাতালে গেলেও সেখান থেকে কোন ভ্যাকসিন পাচ্ছেন না।
২০ মিনিট আগেচিকিৎসা সামগ্রী রেজিস্ট্রেশনের স্বতন্ত্র নীতিমালা করার দাবি জানিয়েছে রিএজেন্ট ব্যবসায়ী সমিতি। রাজধানীর ইস্কাটনের একটি কনভেনশন সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ডায়াগনস্টিক রিএজেন্ট অ্যান্ড ইকুইপমেন্ট ট্রেডার্স অ্যাসোসিসেশন অব বাংলাদেশের (ড্রেটাব) বার্ষিক সাধারণ সভায় এ দাবি জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামে বাঁশখালী উপজেলার মোজাহের আলী (৪৮) নামে এক মামলার বাদীকে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাতে গন্ডামারা ইউনিয়নের পূর্ব বড়ঘোনা ৭ নং ওয়ার্ডের গোলাপ জানিতে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে