শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলবর্তী শ্যামনগরসহ সুন্দরবনসংলগ্ন নদীসমূহে জোয়ারের চাপ বেড়েছে। স্বাভাবিকের তুলনায় তিন ফুটেরও বেশি জোয়ার হলেও স্থানীয়দের মধ্যে ভীতি ছড়াচ্ছে মূলত নদীর তীব্র ঢেউ। শঙ্কা তৈরি হয়েছে বাঁধ ছাপিয়ে লোকালয়ে নদীর পানি প্রবেশের। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষ থেকে উপকূল রক্ষা বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ অংশ মেরামতের দাবি করেছেন স্থানীয়রা।
এদিকে রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে কোনো লোকজনকে আশ্রয় নিতে দেখা যায়নি। মূল্যবান জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বরং এলাকাবাসী নিজ নিজ বাড়িতে সতর্কাবস্থায় অবস্থান নিয়েছেন।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপকূলবর্তী এলাকার খোলপেটুয়া, কপোতাক্ষ ও কালিন্দি নদীর পানি স্বাভাবিকের তুলনায় তিন ফুটের মতো পানি বেড়েছে। এ ছাড়া পূর্ব দিক থেকে তীব্র ঝোড়ো বাতাস বইতে থাকায় এসব নদীর ঢেউ পশ্চিমকুলে তীব্র বেগে আছড়ে পড়ছে।
শ্যামনগরের দুর্গাবাটি এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয়রা জিও ব্যাগের মোটা কাপড় মুড়িয়ে উপকূল রক্ষা বাঁধ রক্ষার চেষ্টা করছে। পাউবোর সদস্যরা বালুভর্তি বস্তা ফেলে গেলেও ঢেউয়ের আঘাতে সেসব বস্তা সরে যাচ্ছে। আবার পানির সঙ্গে মিশে অনেক স্থানে বস্তার বালু বেরিয়ে যাওয়ায় সেসব অংশের বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে তাঁরা জিও ব্যাগ তৈরির কাপড় দিয়ে ঢেউ আছড়ে পড়া অংশ ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এদিকে সুন্দরবন ও সীমান্তসংলগ্ন গোলাখালী গ্রামের জামির হোসেন বলেন, ‘জোয়ারের পানি বৃদ্ধি হলেও ঢেউয়ের তীব্রতা তাদের সবচেয়ে আতঙ্কিত করছে। মাঝেমধ্যে দমকা বাতাসের সময় সৃষ্ট ঢেউ আছড়ে পড়ায় ভাঙন আতঙ্কে ভুগছি।’
গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘রোববার দুপুর ৩টা পর্যন্ত আমার এলাকায় কোনো ভাঙনের সৃষ্টি হয়নি। তবে আশ্রয়কেন্দ্র দূরে হওয়ায় অনেকে বাড়ি-ঘর ছেড়ে যেতে নীহা দেখাচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিবুল আলম বলেন, ‘উপজেলার ১৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ আরও শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সিপিপিসহ বিভিন্ন সংগঠনের ছয় শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উপকূলবর্তী শ্যামনগরসহ সুন্দরবনসংলগ্ন নদীসমূহে জোয়ারের চাপ বেড়েছে। স্বাভাবিকের তুলনায় তিন ফুটেরও বেশি জোয়ার হলেও স্থানীয়দের মধ্যে ভীতি ছড়াচ্ছে মূলত নদীর তীব্র ঢেউ। শঙ্কা তৈরি হয়েছে বাঁধ ছাপিয়ে লোকালয়ে নদীর পানি প্রবেশের। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষ থেকে উপকূল রক্ষা বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ অংশ মেরামতের দাবি করেছেন স্থানীয়রা।
এদিকে রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে কোনো লোকজনকে আশ্রয় নিতে দেখা যায়নি। মূল্যবান জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বরং এলাকাবাসী নিজ নিজ বাড়িতে সতর্কাবস্থায় অবস্থান নিয়েছেন।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপকূলবর্তী এলাকার খোলপেটুয়া, কপোতাক্ষ ও কালিন্দি নদীর পানি স্বাভাবিকের তুলনায় তিন ফুটের মতো পানি বেড়েছে। এ ছাড়া পূর্ব দিক থেকে তীব্র ঝোড়ো বাতাস বইতে থাকায় এসব নদীর ঢেউ পশ্চিমকুলে তীব্র বেগে আছড়ে পড়ছে।
শ্যামনগরের দুর্গাবাটি এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয়রা জিও ব্যাগের মোটা কাপড় মুড়িয়ে উপকূল রক্ষা বাঁধ রক্ষার চেষ্টা করছে। পাউবোর সদস্যরা বালুভর্তি বস্তা ফেলে গেলেও ঢেউয়ের আঘাতে সেসব বস্তা সরে যাচ্ছে। আবার পানির সঙ্গে মিশে অনেক স্থানে বস্তার বালু বেরিয়ে যাওয়ায় সেসব অংশের বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে তাঁরা জিও ব্যাগ তৈরির কাপড় দিয়ে ঢেউ আছড়ে পড়া অংশ ঢেকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এদিকে সুন্দরবন ও সীমান্তসংলগ্ন গোলাখালী গ্রামের জামির হোসেন বলেন, ‘জোয়ারের পানি বৃদ্ধি হলেও ঢেউয়ের তীব্রতা তাদের সবচেয়ে আতঙ্কিত করছে। মাঝেমধ্যে দমকা বাতাসের সময় সৃষ্ট ঢেউ আছড়ে পড়ায় ভাঙন আতঙ্কে ভুগছি।’
গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘রোববার দুপুর ৩টা পর্যন্ত আমার এলাকায় কোনো ভাঙনের সৃষ্টি হয়নি। তবে আশ্রয়কেন্দ্র দূরে হওয়ায় অনেকে বাড়ি-ঘর ছেড়ে যেতে নীহা দেখাচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিবুল আলম বলেন, ‘উপজেলার ১৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ আরও শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সিপিপিসহ বিভিন্ন সংগঠনের ছয় শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে