বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে পারিনি ধান। এভাবে চলতে থাকলে আমরা না খেয়ে মরব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান চাষ করব নাকি পানিতে মাছ ধরব, সেটাই এখন বুঝতে পারছি না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামগড় পৌরসভার চৌধুরীপাড়া, পাইন্দাপাড়া, শম্প্রুপাড়া, মহামুনি, দারোগাপাড়া, পৌরসভা এলাকা ও সোনাইপুলে এক হাজার কানির (১ হাজার ২০০ বিঘা) বেশি ধানিজমি রয়েছে। এখানেই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান চাষ হয়। কিন্তু বছরের পর বছর সেই ধানখেত পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা পরিশ্রম করেও পাচ্ছেন না প্রাপ্য ফসল। এই দুর্ভোগের মূল কারণ তৈছালা খাল।
জানা যায়, একসময় এলাকাবাসীর জীবন রক্ষাকারী খাল বলে পরিচিত ছিল এটি। কিন্তু এখন তা মৃতপ্রায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, সরু হয়ে যাওয়া তৈছালা খালের দুই পাড়ে বাঁশঝাড়, ব্যক্তিগত স্থাপনা আর আবর্জনার স্তূপ। ফলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অল্প বৃষ্টিতেই খালের পানি জমিতে ঢুকে ধানখেত তলিয়ে দিচ্ছে।
কৃষকেরা জানান, খালটি অবরুদ্ধ হয়ে ধানের চারা ডুবে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ফসল। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি সরতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফসল ডুবে যায়।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছেন ক্ষুদ্র কৃষকেরা। কেউ কেউ এনজিও বা ব্যাংক থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়ে জমি চাষ করেন। কিন্তু ফসল না হওয়ায় সেই ঋণই হয়ে দাঁড়াচ্ছে নতুন বোঝা।
একজন কৃষক দিশেহারা কণ্ঠে বলেন, ‘কিস্তি তুলে ধান চাষ করেছি। কিন্তু এ পর্যন্ত তিনবার বৃষ্টির পানিতে ফসল নষ্ট হয়েছে। এখন বুঝতে পারছি না, কিস্তির টাকা কীভাবে শোধ করব আর সংসারই কীভাবে চালাব।’
স্থানীয় কৃষক রাপ্রু মারমা বলেন, পুরো উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান হয় এই এলাকায়। কিন্তু একটি মাত্র খাল তৈছালা। সেটিও অবরুদ্ধ। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি যেতে পারে না। তাই সামান্য বৃষ্টিতেই ফসল ডুবে যায়।
জানা যায়, তৈছালা খালের সর্বশেষ সংস্কার হয়েছিল ১৯৮১ সালে। স্থানীয়রা বলেন, রামগড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রহুল আমিনের তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সংস্কার হয়েছে খালটি। তারপর চার দশকের বেশি সময় কেটে গেছে। আর কোনো সংস্কার হয়নি। আজ সেই অবহেলার মাশুল দিচ্ছেন হাজারো কৃষক।
এ বিষয়ে উপজেলায় সদ্য যোগদান করা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সরেজমিন জমিগুলো পরিদর্শন করেছি।’ তিনি বলেন, কৃষকেরা সত্যিই অনেক কষ্টে আছেন। এখনো শত কানির বেশি জমি পানির নিচে।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘মূলত খাল সংস্কার না করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। তৈছালা খাল সংস্কার করা গেলে এর অনেকটা সমাধান হবে। কৃষকদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। তাঁরা আবেদন করলে এ বিষয়ে আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা করব।’
রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী শামীম বলেন, বিষয়টি যাচাই করে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে পারিনি ধান। এভাবে চলতে থাকলে আমরা না খেয়ে মরব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান চাষ করব নাকি পানিতে মাছ ধরব, সেটাই এখন বুঝতে পারছি না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামগড় পৌরসভার চৌধুরীপাড়া, পাইন্দাপাড়া, শম্প্রুপাড়া, মহামুনি, দারোগাপাড়া, পৌরসভা এলাকা ও সোনাইপুলে এক হাজার কানির (১ হাজার ২০০ বিঘা) বেশি ধানিজমি রয়েছে। এখানেই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান চাষ হয়। কিন্তু বছরের পর বছর সেই ধানখেত পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা পরিশ্রম করেও পাচ্ছেন না প্রাপ্য ফসল। এই দুর্ভোগের মূল কারণ তৈছালা খাল।
জানা যায়, একসময় এলাকাবাসীর জীবন রক্ষাকারী খাল বলে পরিচিত ছিল এটি। কিন্তু এখন তা মৃতপ্রায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, সরু হয়ে যাওয়া তৈছালা খালের দুই পাড়ে বাঁশঝাড়, ব্যক্তিগত স্থাপনা আর আবর্জনার স্তূপ। ফলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অল্প বৃষ্টিতেই খালের পানি জমিতে ঢুকে ধানখেত তলিয়ে দিচ্ছে।
কৃষকেরা জানান, খালটি অবরুদ্ধ হয়ে ধানের চারা ডুবে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ফসল। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি সরতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফসল ডুবে যায়।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছেন ক্ষুদ্র কৃষকেরা। কেউ কেউ এনজিও বা ব্যাংক থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়ে জমি চাষ করেন। কিন্তু ফসল না হওয়ায় সেই ঋণই হয়ে দাঁড়াচ্ছে নতুন বোঝা।
একজন কৃষক দিশেহারা কণ্ঠে বলেন, ‘কিস্তি তুলে ধান চাষ করেছি। কিন্তু এ পর্যন্ত তিনবার বৃষ্টির পানিতে ফসল নষ্ট হয়েছে। এখন বুঝতে পারছি না, কিস্তির টাকা কীভাবে শোধ করব আর সংসারই কীভাবে চালাব।’
স্থানীয় কৃষক রাপ্রু মারমা বলেন, পুরো উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান হয় এই এলাকায়। কিন্তু একটি মাত্র খাল তৈছালা। সেটিও অবরুদ্ধ। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি যেতে পারে না। তাই সামান্য বৃষ্টিতেই ফসল ডুবে যায়।
জানা যায়, তৈছালা খালের সর্বশেষ সংস্কার হয়েছিল ১৯৮১ সালে। স্থানীয়রা বলেন, রামগড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রহুল আমিনের তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সংস্কার হয়েছে খালটি। তারপর চার দশকের বেশি সময় কেটে গেছে। আর কোনো সংস্কার হয়নি। আজ সেই অবহেলার মাশুল দিচ্ছেন হাজারো কৃষক।
এ বিষয়ে উপজেলায় সদ্য যোগদান করা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সরেজমিন জমিগুলো পরিদর্শন করেছি।’ তিনি বলেন, কৃষকেরা সত্যিই অনেক কষ্টে আছেন। এখনো শত কানির বেশি জমি পানির নিচে।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘মূলত খাল সংস্কার না করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। তৈছালা খাল সংস্কার করা গেলে এর অনেকটা সমাধান হবে। কৃষকদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। তাঁরা আবেদন করলে এ বিষয়ে আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা করব।’
রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী শামীম বলেন, বিষয়টি যাচাই করে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে পারিনি ধান। এভাবে চলতে থাকলে আমরা না খেয়ে মরব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান চাষ করব নাকি পানিতে মাছ ধরব, সেটাই এখন বুঝতে পারছি না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামগড় পৌরসভার চৌধুরীপাড়া, পাইন্দাপাড়া, শম্প্রুপাড়া, মহামুনি, দারোগাপাড়া, পৌরসভা এলাকা ও সোনাইপুলে এক হাজার কানির (১ হাজার ২০০ বিঘা) বেশি ধানিজমি রয়েছে। এখানেই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান চাষ হয়। কিন্তু বছরের পর বছর সেই ধানখেত পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা পরিশ্রম করেও পাচ্ছেন না প্রাপ্য ফসল। এই দুর্ভোগের মূল কারণ তৈছালা খাল।
জানা যায়, একসময় এলাকাবাসীর জীবন রক্ষাকারী খাল বলে পরিচিত ছিল এটি। কিন্তু এখন তা মৃতপ্রায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, সরু হয়ে যাওয়া তৈছালা খালের দুই পাড়ে বাঁশঝাড়, ব্যক্তিগত স্থাপনা আর আবর্জনার স্তূপ। ফলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অল্প বৃষ্টিতেই খালের পানি জমিতে ঢুকে ধানখেত তলিয়ে দিচ্ছে।
কৃষকেরা জানান, খালটি অবরুদ্ধ হয়ে ধানের চারা ডুবে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ফসল। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি সরতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফসল ডুবে যায়।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছেন ক্ষুদ্র কৃষকেরা। কেউ কেউ এনজিও বা ব্যাংক থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়ে জমি চাষ করেন। কিন্তু ফসল না হওয়ায় সেই ঋণই হয়ে দাঁড়াচ্ছে নতুন বোঝা।
একজন কৃষক দিশেহারা কণ্ঠে বলেন, ‘কিস্তি তুলে ধান চাষ করেছি। কিন্তু এ পর্যন্ত তিনবার বৃষ্টির পানিতে ফসল নষ্ট হয়েছে। এখন বুঝতে পারছি না, কিস্তির টাকা কীভাবে শোধ করব আর সংসারই কীভাবে চালাব।’
স্থানীয় কৃষক রাপ্রু মারমা বলেন, পুরো উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান হয় এই এলাকায়। কিন্তু একটি মাত্র খাল তৈছালা। সেটিও অবরুদ্ধ। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি যেতে পারে না। তাই সামান্য বৃষ্টিতেই ফসল ডুবে যায়।
জানা যায়, তৈছালা খালের সর্বশেষ সংস্কার হয়েছিল ১৯৮১ সালে। স্থানীয়রা বলেন, রামগড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রহুল আমিনের তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সংস্কার হয়েছে খালটি। তারপর চার দশকের বেশি সময় কেটে গেছে। আর কোনো সংস্কার হয়নি। আজ সেই অবহেলার মাশুল দিচ্ছেন হাজারো কৃষক।
এ বিষয়ে উপজেলায় সদ্য যোগদান করা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সরেজমিন জমিগুলো পরিদর্শন করেছি।’ তিনি বলেন, কৃষকেরা সত্যিই অনেক কষ্টে আছেন। এখনো শত কানির বেশি জমি পানির নিচে।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘মূলত খাল সংস্কার না করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। তৈছালা খাল সংস্কার করা গেলে এর অনেকটা সমাধান হবে। কৃষকদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। তাঁরা আবেদন করলে এ বিষয়ে আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা করব।’
রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী শামীম বলেন, বিষয়টি যাচাই করে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে পারিনি ধান। এভাবে চলতে থাকলে আমরা না খেয়ে মরব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান চাষ করব নাকি পানিতে মাছ ধরব, সেটাই এখন বুঝতে পারছি না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামগড় পৌরসভার চৌধুরীপাড়া, পাইন্দাপাড়া, শম্প্রুপাড়া, মহামুনি, দারোগাপাড়া, পৌরসভা এলাকা ও সোনাইপুলে এক হাজার কানির (১ হাজার ২০০ বিঘা) বেশি ধানিজমি রয়েছে। এখানেই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান চাষ হয়। কিন্তু বছরের পর বছর সেই ধানখেত পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। কৃষকেরা পরিশ্রম করেও পাচ্ছেন না প্রাপ্য ফসল। এই দুর্ভোগের মূল কারণ তৈছালা খাল।
জানা যায়, একসময় এলাকাবাসীর জীবন রক্ষাকারী খাল বলে পরিচিত ছিল এটি। কিন্তু এখন তা মৃতপ্রায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, সরু হয়ে যাওয়া তৈছালা খালের দুই পাড়ে বাঁশঝাড়, ব্যক্তিগত স্থাপনা আর আবর্জনার স্তূপ। ফলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অল্প বৃষ্টিতেই খালের পানি জমিতে ঢুকে ধানখেত তলিয়ে দিচ্ছে।
কৃষকেরা জানান, খালটি অবরুদ্ধ হয়ে ধানের চারা ডুবে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ফসল। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি সরতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফসল ডুবে যায়।
এ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছেন ক্ষুদ্র কৃষকেরা। কেউ কেউ এনজিও বা ব্যাংক থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়ে জমি চাষ করেন। কিন্তু ফসল না হওয়ায় সেই ঋণই হয়ে দাঁড়াচ্ছে নতুন বোঝা।
একজন কৃষক দিশেহারা কণ্ঠে বলেন, ‘কিস্তি তুলে ধান চাষ করেছি। কিন্তু এ পর্যন্ত তিনবার বৃষ্টির পানিতে ফসল নষ্ট হয়েছে। এখন বুঝতে পারছি না, কিস্তির টাকা কীভাবে শোধ করব আর সংসারই কীভাবে চালাব।’
স্থানীয় কৃষক রাপ্রু মারমা বলেন, পুরো উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ধান হয় এই এলাকায়। কিন্তু একটি মাত্র খাল তৈছালা। সেটিও অবরুদ্ধ। বাঁশঝাড় আর স্থাপনার কারণে পানি যেতে পারে না। তাই সামান্য বৃষ্টিতেই ফসল ডুবে যায়।
জানা যায়, তৈছালা খালের সর্বশেষ সংস্কার হয়েছিল ১৯৮১ সালে। স্থানীয়রা বলেন, রামগড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রহুল আমিনের তত্ত্বাবধানে সর্বশেষ সংস্কার হয়েছে খালটি। তারপর চার দশকের বেশি সময় কেটে গেছে। আর কোনো সংস্কার হয়নি। আজ সেই অবহেলার মাশুল দিচ্ছেন হাজারো কৃষক।
এ বিষয়ে উপজেলায় সদ্য যোগদান করা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সরেজমিন জমিগুলো পরিদর্শন করেছি।’ তিনি বলেন, কৃষকেরা সত্যিই অনেক কষ্টে আছেন। এখনো শত কানির বেশি জমি পানির নিচে।
এ কর্মকর্তা বলেন, ‘মূলত খাল সংস্কার না করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। তৈছালা খাল সংস্কার করা গেলে এর অনেকটা সমাধান হবে। কৃষকদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। তাঁরা আবেদন করলে এ বিষয়ে আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা করব।’
রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী শামীম বলেন, বিষয়টি যাচাই করে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা...
৪১ মিনিট আগে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে মামলার তদন্তে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
৪৪ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার জেরে ফের বিবদমান দুই পক্ষের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে মাইকে ঘোষণার পর দুই দফায় এই সংঘর্ষ হয়। সদর উপজেলার মাধবদী থানার চরাঞ্চল চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
শনিবার সকালে পুলিশ না থাকার সুযোগে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের টেঁটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষের লোকজন। এতে টেঁটাবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও পুলিশি গ্রেপ্তারের ভয়ে অনেকে বিভিন্ন স্থানে গোপনে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে পুলিশের উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থানের পর থেকে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। দু-তিনজন সামান্য আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।’

নরসিংদীতে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার জেরে ফের বিবদমান দুই পক্ষের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে মাইকে ঘোষণার পর দুই দফায় এই সংঘর্ষ হয়। সদর উপজেলার মাধবদী থানার চরাঞ্চল চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
শনিবার সকালে পুলিশ না থাকার সুযোগে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের টেঁটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষের লোকজন। এতে টেঁটাবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও পুলিশি গ্রেপ্তারের ভয়ে অনেকে বিভিন্ন স্থানে গোপনে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে পুলিশের উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থানের পর থেকে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। দু-তিনজন সামান্য আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।’

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে...
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা...
৪১ মিনিট আগে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে মামলার তদন্তে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
৪৪ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেকাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি

রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাই কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, কাপ্তাই, রাঙ্গুনিয়া উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার ২৮টি প্রাথমিক ও ১৩টি মাধ্যমিক স্কুল থেকে তৃতীয় শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির ৩৪০ জন পরীক্ষার্থী এই স্কলারশিপ পরীক্ষায় অংশ নেয়।
রেহানা আক্তার আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের দুটি বিভাগে ভাগ করা হয়। ক বিভাগ হলো, তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি এবং খ বিভাগ ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি।
অর্জিত নম্বরের ভিত্তিতে বিগত বছরের মতো ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ গ্রেড ক্যাটাগরিতে বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত দুই শিক্ষার্থীকে বিশেষ সম্মাননা ক্রেস্ট, শিক্ষা উপকরণ এবং মাসিক স্কলারশিপ দেওয়া হবে।
অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, ‘এই স্কলারশিপের মাধ্যমে এলাকার শিক্ষার্থীদের মেধার বহিঃপ্রকাশ ঘটে এবং এটি ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিতে তাদের উদ্বুদ্ধ করে।’ তিনি কাপ্তাই জোনের অধিনায়কের প্রতি অনুরোধ জানান যেন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে এই স্কলারশিপ কার্যক্রম চলমান থাকে।
এদিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৩৮ বীরের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাজমুল কাদির শুভ সকাল সাড়ে ১০টায় পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে ৩৮ বীরের উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান এবং শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।

রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাই কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, কাপ্তাই, রাঙ্গুনিয়া উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার ২৮টি প্রাথমিক ও ১৩টি মাধ্যমিক স্কুল থেকে তৃতীয় শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির ৩৪০ জন পরীক্ষার্থী এই স্কলারশিপ পরীক্ষায় অংশ নেয়।
রেহানা আক্তার আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের দুটি বিভাগে ভাগ করা হয়। ক বিভাগ হলো, তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি এবং খ বিভাগ ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি।
অর্জিত নম্বরের ভিত্তিতে বিগত বছরের মতো ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ গ্রেড ক্যাটাগরিতে বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত দুই শিক্ষার্থীকে বিশেষ সম্মাননা ক্রেস্ট, শিক্ষা উপকরণ এবং মাসিক স্কলারশিপ দেওয়া হবে।
অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার বলেন, ‘এই স্কলারশিপের মাধ্যমে এলাকার শিক্ষার্থীদের মেধার বহিঃপ্রকাশ ঘটে এবং এটি ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিতে তাদের উদ্বুদ্ধ করে।’ তিনি কাপ্তাই জোনের অধিনায়কের প্রতি অনুরোধ জানান যেন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে এই স্কলারশিপ কার্যক্রম চলমান থাকে।
এদিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৩৮ বীরের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাজমুল কাদির শুভ সকাল সাড়ে ১০টায় পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে ৩৮ বীরের উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান এবং শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে...
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে মামলার তদন্তে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
৪৪ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে এমনটি বলেছে মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
গত বৃহস্পতিবার সাতজনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। আজ শনিবার গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আখতার মোর্শেদ।
অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি ওরফে কবুতর রাব্বি, মো. রিপন ওরফে আকাশ, নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ ওরফে লম্বু সোহাগ ও মো. রবিন। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মাদক কারবারি বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চারজনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আখতার মোর্শেদ। অব্যাহতির সুপারিশ পাওয়া চারজন হলেন তামিম হাওলাদার, সম্রাট মল্লিক, পলাশ সরদার ও সুজন সরকার।
গত ১৩ মে রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে ছুরিকাঘাতে আহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫)। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় পরদিন ১৪ মে সকালে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই শরীফুল ইসলাম শাহবাগ থানায় ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
শাহরিয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এবং এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে এমনটি বলেছে মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
গত বৃহস্পতিবার সাতজনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। আজ শনিবার গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আখতার মোর্শেদ।
অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি ওরফে কবুতর রাব্বি, মো. রিপন ওরফে আকাশ, নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ ওরফে লম্বু সোহাগ ও মো. রবিন। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা মাদক কারবারি বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চারজনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আখতার মোর্শেদ। অব্যাহতির সুপারিশ পাওয়া চারজন হলেন তামিম হাওলাদার, সম্রাট মল্লিক, পলাশ সরদার ও সুজন সরকার।
গত ১৩ মে রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে ছুরিকাঘাতে আহত হন শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫)। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় পরদিন ১৪ মে সকালে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই শরীফুল ইসলাম শাহবাগ থানায় ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
শাহরিয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এবং এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক।

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে...
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা...
৪১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদেরকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের চোয়ারফাঁড়ি গ্রামের মৃত কালু মিয়ার ছেলে সেলিম (৩৫), পশ্চিম বড় ভেওলার ইলিশিয়া গ্রামের মৃত আলী আহম্মদের ছেলে নাছির উদ্দিন (৪৫), পূর্ব বড় ভেওলার ইদমনি গ্রামের আকতার আহমদের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম (২৪) ও সাহারবিলের কোরালখালী গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল নোমান (২১)। পুলিশের দাবি, তাঁরা সবাই ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, চকরিয়া পৌর শহরের সাবরেজিস্ট্রার অফিসের পেছনে ডাকাত দলের সদস্যরা অবস্থান করছেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর সময় চারজনকে আটক করা হয়।
চকরিয়া থানার ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, আটক ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। ডাকাতি ও চুরিতে ব্যবহৃত দুটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে। আটক চারজনের বিরুদ্ধে খুন, অস্ত্র, ডাকাতি, চুরিসহ নানা অপরাধে অসংখ্য মামলা রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নতুন মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দুটি মাইক্রোবাসসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাঁদেরকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের চোয়ারফাঁড়ি গ্রামের মৃত কালু মিয়ার ছেলে সেলিম (৩৫), পশ্চিম বড় ভেওলার ইলিশিয়া গ্রামের মৃত আলী আহম্মদের ছেলে নাছির উদ্দিন (৪৫), পূর্ব বড় ভেওলার ইদমনি গ্রামের আকতার আহমদের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম (২৪) ও সাহারবিলের কোরালখালী গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল নোমান (২১)। পুলিশের দাবি, তাঁরা সবাই ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে, চকরিয়া পৌর শহরের সাবরেজিস্ট্রার অফিসের পেছনে ডাকাত দলের সদস্যরা অবস্থান করছেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর সময় চারজনকে আটক করা হয়।
চকরিয়া থানার ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, আটক ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। ডাকাতি ও চুরিতে ব্যবহৃত দুটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়েছে। আটক চারজনের বিরুদ্ধে খুন, অস্ত্র, ডাকাতি, চুরিসহ নানা অপরাধে অসংখ্য মামলা রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নতুন মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

সকালের রোদে জমিতে দাঁড়িয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ের কৃষক আফসার উদ্দীন; সামনে পানিতে ডুবে আছে সবুজ ধানের চারা, কিন্তু মুখে নেই কোনো আনন্দ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। ক্লান্ত কণ্ঠে তিনি আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই জমি তলিয়ে যায়। বছরে তিনবার চারা রোপণ করেছি, কিন্তু একবারও ঘরে তুলতে...
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চরদিঘলদী ইউনিয়নের জিতরামপুরে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হওয়ার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
১২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে আনন্দঘন ও উৎসবের আমেজে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত জোন কমান্ডার’স স্কলারশিপ-২৫। কাপ্তাই জোনের ৩৮ বীরের পরিচালনায় এবং শিশু নিকেতন স্কুল কাপ্তাইয়ের আয়োজনে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা...
৪১ মিনিট আগে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে মামলার তদন্তে থাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
৪৪ মিনিট আগে