ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে বড় ভাইয়ের ধারালো কাঁচির কোপে আহত কাইয়ুম হাওলাদার (২৫) মারা গেছেন। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় তাঁর লাশ নিয়ে আসা হয়েছে।
কাইয়ুম হাওলাদার জেলা সদরের কৈজুরী ইউনিয়নের ইছাইল গ্রামের ইউনুস হাওলাদারের ছেলে। জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাতে বড় ভাই নাঈম হাওলাদারের (৩৫) কাঁচির (ধারালো কাস্তে) কোপে গুরুতর আহত হন তিনি। কাইয়ুমের সৌদি আরব যেতে চাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার মধ্যে এই হামলা করা হয়। নাঈম ফরিদপুর শহরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে পান-বিড়ির দোকান করতেন। কাইয়ুমের মৃত্যুর ঘটনায় পলাতক বড় ভাই।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ছোট ভাই কাইয়ুম হাওলাদারের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এর জন্য ৫ লাখ টাকা খরচ হয়। বিষয়টি বড় ভাই নাঈম জানতে পেরে বাবার কাছে ৫ লাখ টাকা অথবা বিদেশ পাঠানোর দাবি করেন। কাইয়ুম যেহেতু কিছু করেন না, তাই তাঁদের বাবা, ছোট ছেলেকে এখন বিদেশে পাঠানোর কথা বলেন। কাইয়ুম যাওয়ার পর নাঈমকেও পাঠানো হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। কিন্তু বাবার কথায় সন্তুষ্ট হতে পারেননি বড় ভাই নাঈম। মা-বাবার উপস্থিতিতে গত বৃহস্পতিবার রাতে কথা-কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন দুই ভাই। একপর্যায়ে বড় ভাই উত্তেজিত হয়ে ধারালো কাঁচি দিয়ে ছোট ভাইয়ের পাঁজরে কোপ দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাইয়ুমকে নেওয়া হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন কৈজুরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান। তিনি বলেন, কাইয়ুমের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর নাঈম আত্মগোপনে চলে গেছেন। আজ সন্ধ্যায় লাশ ঢাকা থেকে বাড়িতে এসে পৌঁছালে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ লাশ থানায় নিয়ে যায়।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, লাশটি আগামীকাল রবিবার ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তিনি বলেন, নাঈমকে আটকের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে তাঁর বাবা একটি এজাহার দিয়েছেন এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ফরিদপুরে বড় ভাইয়ের ধারালো কাঁচির কোপে আহত কাইয়ুম হাওলাদার (২৫) মারা গেছেন। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় তাঁর লাশ নিয়ে আসা হয়েছে।
কাইয়ুম হাওলাদার জেলা সদরের কৈজুরী ইউনিয়নের ইছাইল গ্রামের ইউনুস হাওলাদারের ছেলে। জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাতে বড় ভাই নাঈম হাওলাদারের (৩৫) কাঁচির (ধারালো কাস্তে) কোপে গুরুতর আহত হন তিনি। কাইয়ুমের সৌদি আরব যেতে চাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার মধ্যে এই হামলা করা হয়। নাঈম ফরিদপুর শহরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে পান-বিড়ির দোকান করতেন। কাইয়ুমের মৃত্যুর ঘটনায় পলাতক বড় ভাই।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ছোট ভাই কাইয়ুম হাওলাদারের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এর জন্য ৫ লাখ টাকা খরচ হয়। বিষয়টি বড় ভাই নাঈম জানতে পেরে বাবার কাছে ৫ লাখ টাকা অথবা বিদেশ পাঠানোর দাবি করেন। কাইয়ুম যেহেতু কিছু করেন না, তাই তাঁদের বাবা, ছোট ছেলেকে এখন বিদেশে পাঠানোর কথা বলেন। কাইয়ুম যাওয়ার পর নাঈমকেও পাঠানো হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। কিন্তু বাবার কথায় সন্তুষ্ট হতে পারেননি বড় ভাই নাঈম। মা-বাবার উপস্থিতিতে গত বৃহস্পতিবার রাতে কথা-কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন দুই ভাই। একপর্যায়ে বড় ভাই উত্তেজিত হয়ে ধারালো কাঁচি দিয়ে ছোট ভাইয়ের পাঁজরে কোপ দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে ওই দিন রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কাইয়ুমকে নেওয়া হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন কৈজুরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান। তিনি বলেন, কাইয়ুমের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর নাঈম আত্মগোপনে চলে গেছেন। আজ সন্ধ্যায় লাশ ঢাকা থেকে বাড়িতে এসে পৌঁছালে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ লাশ থানায় নিয়ে যায়।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, লাশটি আগামীকাল রবিবার ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তিনি বলেন, নাঈমকে আটকের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে তাঁর বাবা একটি এজাহার দিয়েছেন এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে।
রাজধানীর উত্তরখান থেকে কিশোর গ্যাং লিডার ও ছিনতাইকারী দলের নেতা মোরশেদ আলম (৪৮) ও দুই নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। অন্যরা হলেন— মোরশেদের সহযোগী মো. আলম (২৮), মো. হাসানুল (২২), পারুল (৪৮) ও বেবী (৪২)।
১৪ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি নিচু থাকায় বর্ষাকালে পুরোটাই পানিতে ডুবে যায়। এর ফলে পথচারী ও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলের মতো ছোট যান চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটে। বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ এবং অসুস্থ রোগীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। জরুরি প্রয়োজনে রোগী পরিবহনেও নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবৃহস্পতিবার ভোরে দুই পক্ষের সমর্থকেরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন ইদন মিয়া। তাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য পাঁচজন নরসিংদী সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেমেহেরপুরের গাংনীতে সাপের কামড়ে মাইশা আক্তার (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা রাতে উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়নের কল্যাণপুর মন্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাইশা আক্তার কল্যাণপুর গ্রামের মো. এনামুল হকের মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগে