ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কার্যালয় ঘেরাও করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। অনিয়ম, দুর্নীতি ও নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে উপপরিচালক সাহাবুল আলমের বিচারের দাবি জানিয়ে তাঁকে জেরা করেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের গোয়ালচামট এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কার্যালয় চত্বরে আসেন। এতে যোগ দেন হয়রানির শিকার ও চাকরিচ্যুত জেলার বিভিন্ন মডেল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেম, কর্মচারীসহ অনেকে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, উপপরিচালকের বিরুদ্ধে নিয়োগ-বাণিজ্য, ঘুষ, নারী কেলেঙ্কারি, জাকাতের টাকা আত্মসাৎসহ উন্নয়নের নামে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে।
এ সময় চাকরিচ্যুত মোয়াজ্জিন হাবিব শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘নিয়োগের নামে আমার কাছ থেকে দেড় লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এরপরেও আমাদের কাছে বিভিন্নভাবে টাকা দাবি করেন। একদিন স্যারকে আমরা ৪১ হাজার টাকা উঠিয়েও তাঁর হাতে দিই। কিন্তু স্যার বলে ২৫ হাজার টাকা দিয়েছি। এই টাকাও আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করলে আমাকে নির্যাতন করে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়া হয়।’
এ ছাড়াও এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দারুল আরকামের শিক্ষকদের কাছ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, নয়টি উপজেলার ফিল্ড সুপারভাইজারদের মাধ্যমে অতিরিক্ত বই বিক্রির ৫ লাখ টাকা, অফিস পরিবর্তনের সময় একটি আলমারি, কেবিনেট ও দশটি ফ্যান গোপনে বিক্রি করা, ২০২৪ সালে জাকাতের ৩ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে মসজিদ পাঠাগারের ৩৭টি আলমারি না বানিয়ে টাকা আত্মসাৎ এবং ৯টি উপজেলায় সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের অনুষ্ঠান না করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া অভিযোগ করেন। পাশাপাশি প্রতিটি মডেল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খতিব নিয়োগের সময় প্রশ্নপত্র ফাঁস করে টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ করেন।
এ ছাড়াও এক নারীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন এবং কার্যালয়ের ভেতরে হাতেনাতে ধরা হয়েছে বলে কয়েকজন অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁরা এসব অভিযোগের প্রমাণ উপস্থাপন করেন।
এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী সিফাত খান এই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনি জানেন আর আল্লাহ জানেন আপনি কি করছেন। আপনি যদি নিজেকে অপরাধী মনে করেন তাহলে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবেন। আর যদি তা না মনে করেন, তাহলে এসব অভিযোগের তদন্তের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হব এবং যত দিন পর্যন্ত তদন্ত কার্যক্রম শেষ না হবে তত দিন আপনি ছুটিতে থাকবেন।’
তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে অস্বীকার করেন এই কর্মকর্তা। তাৎক্ষণিক তিনি সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমি কোনো অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। তদন্তে আমি যদি দোষী প্রমাণিত হই তাহলে আমি চলে যাব এবং নির্দোষ প্রমাণিত হলে আপনাদের সকলকে মিষ্টি খাওয়াব।’
ফরিদপুরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কার্যালয় ঘেরাও করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। অনিয়ম, দুর্নীতি ও নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে উপপরিচালক সাহাবুল আলমের বিচারের দাবি জানিয়ে তাঁকে জেরা করেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের গোয়ালচামট এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কার্যালয় চত্বরে আসেন। এতে যোগ দেন হয়রানির শিকার ও চাকরিচ্যুত জেলার বিভিন্ন মডেল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেম, কর্মচারীসহ অনেকে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, উপপরিচালকের বিরুদ্ধে নিয়োগ-বাণিজ্য, ঘুষ, নারী কেলেঙ্কারি, জাকাতের টাকা আত্মসাৎসহ উন্নয়নের নামে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে।
এ সময় চাকরিচ্যুত মোয়াজ্জিন হাবিব শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘নিয়োগের নামে আমার কাছ থেকে দেড় লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এরপরেও আমাদের কাছে বিভিন্নভাবে টাকা দাবি করেন। একদিন স্যারকে আমরা ৪১ হাজার টাকা উঠিয়েও তাঁর হাতে দিই। কিন্তু স্যার বলে ২৫ হাজার টাকা দিয়েছি। এই টাকাও আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করলে আমাকে নির্যাতন করে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়া হয়।’
এ ছাড়াও এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দারুল আরকামের শিক্ষকদের কাছ থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, নয়টি উপজেলার ফিল্ড সুপারভাইজারদের মাধ্যমে অতিরিক্ত বই বিক্রির ৫ লাখ টাকা, অফিস পরিবর্তনের সময় একটি আলমারি, কেবিনেট ও দশটি ফ্যান গোপনে বিক্রি করা, ২০২৪ সালে জাকাতের ৩ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে মসজিদ পাঠাগারের ৩৭টি আলমারি না বানিয়ে টাকা আত্মসাৎ এবং ৯টি উপজেলায় সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের অনুষ্ঠান না করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া অভিযোগ করেন। পাশাপাশি প্রতিটি মডেল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খতিব নিয়োগের সময় প্রশ্নপত্র ফাঁস করে টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ করেন।
এ ছাড়াও এক নারীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন এবং কার্যালয়ের ভেতরে হাতেনাতে ধরা হয়েছে বলে কয়েকজন অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁরা এসব অভিযোগের প্রমাণ উপস্থাপন করেন।
এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী সিফাত খান এই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনি জানেন আর আল্লাহ জানেন আপনি কি করছেন। আপনি যদি নিজেকে অপরাধী মনে করেন তাহলে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবেন। আর যদি তা না মনে করেন, তাহলে এসব অভিযোগের তদন্তের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হব এবং যত দিন পর্যন্ত তদন্ত কার্যক্রম শেষ না হবে তত দিন আপনি ছুটিতে থাকবেন।’
তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে অস্বীকার করেন এই কর্মকর্তা। তাৎক্ষণিক তিনি সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমি কোনো অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। তদন্তে আমি যদি দোষী প্রমাণিত হই তাহলে আমি চলে যাব এবং নির্দোষ প্রমাণিত হলে আপনাদের সকলকে মিষ্টি খাওয়াব।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
৩ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে বুয়েট শিক্ষার্থী সাবেকুন নাহার সনি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুশফিক উদ্দিন টগরকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁর কাছ থেকে একটি রিভলবার ও ১৫৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে