জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জহির উদ্দিন আরিফের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল সোমবার বেলা ১১টা পর্যন্ত এই আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে বিভাগটির বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এই আলটিমেটাম দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদ আহমেদ বলেন, ‘সরকার পতনের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীরা মুখ খুলতে শুরু করে এবং এর ধারাবাহিকতায় তারা বিভাগ সংস্কারের ঘোষণা দেয়। এই সংস্কারে প্রথম এবং প্রধান দাবি ছিল বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের পদত্যাগ। গত ১৫ আগস্ট বিভাগের প্রাক্তন এবং বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা মিলে রেজিস্ট্রার এবং ট্রেজারার বরাবর চিঠি দেওয়া হয় এবং চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়। আজ ১৮ আগস্ট, বর্তমান শিক্ষার্থীরা চেয়ারম্যান মহোদয়কে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগের আলটিমেটাম দেয়। যদি চেয়ারম্যান মহোদয় স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। বিভাগের সার্বিক উন্নয়নে এবং শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি মনে করি চেয়ারম্যান মহোদয়ের উচিত এই মুহূর্তে দাবি মেনে তাঁর পদ থেকে সরে যাওয়া। কারণ, যদি উনি পদ না ছাড়েন শিক্ষার্থীরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবে।’
পরবর্তীকালে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের কাছে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইন্টারেকশনের (সম্পর্ক) বিষয়টা হলো শিক্ষক হিসেবে আমার সবচেয়ে বেশি গর্বের জায়গা। আমি জানি, মার্কেটিং বিভাগে আপনারা চেয়ারম্যানের কারণে ভোগান্তিতে আছেন। আপনাদের কিছু যৌক্তিক দাবিদাওয়া আমার কাছে এসেছে। চেয়ারম্যানকে বরখাস্ত করতে কিছু আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। তবে বিভাগের শিক্ষক হিসেবে চেয়ারম্যানের পদত্যাগের বিষয়টি আমি নিশ্চিত করব।’
চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে ‘স্পষ্ট বিবৃতি’ শিরোনামে একটি বিবৃতিও দিয়েছে বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সব শিক্ষার্থী, গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে এই বিবৃতি প্রকাশ করছি যে আমাদের চেয়ারম্যান চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীর বিপক্ষে অবস্থান করেন এবং আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভয়ভীতিমূলক আচরণ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ছাড়া চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন আরিফের কারণে বিভাগের শিক্ষার মান হ্রাস পেয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অবহেলার শিকার হয়ে আসছে। অতএব, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চেয়ারম্যানকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায়, আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে বাধ্য হব।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জহির উদ্দিন আরিফের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল সোমবার বেলা ১১টা পর্যন্ত এই আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে বিভাগটির বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এই আলটিমেটাম দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদ আহমেদ বলেন, ‘সরকার পতনের পর থেকেই সাধারণ শিক্ষার্থীরা মুখ খুলতে শুরু করে এবং এর ধারাবাহিকতায় তারা বিভাগ সংস্কারের ঘোষণা দেয়। এই সংস্কারে প্রথম এবং প্রধান দাবি ছিল বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের পদত্যাগ। গত ১৫ আগস্ট বিভাগের প্রাক্তন এবং বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা মিলে রেজিস্ট্রার এবং ট্রেজারার বরাবর চিঠি দেওয়া হয় এবং চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়। আজ ১৮ আগস্ট, বর্তমান শিক্ষার্থীরা চেয়ারম্যান মহোদয়কে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগের আলটিমেটাম দেয়। যদি চেয়ারম্যান মহোদয় স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। বিভাগের সার্বিক উন্নয়নে এবং শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি মনে করি চেয়ারম্যান মহোদয়ের উচিত এই মুহূর্তে দাবি মেনে তাঁর পদ থেকে সরে যাওয়া। কারণ, যদি উনি পদ না ছাড়েন শিক্ষার্থীরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবে।’
পরবর্তীকালে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের কাছে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইন্টারেকশনের (সম্পর্ক) বিষয়টা হলো শিক্ষক হিসেবে আমার সবচেয়ে বেশি গর্বের জায়গা। আমি জানি, মার্কেটিং বিভাগে আপনারা চেয়ারম্যানের কারণে ভোগান্তিতে আছেন। আপনাদের কিছু যৌক্তিক দাবিদাওয়া আমার কাছে এসেছে। চেয়ারম্যানকে বরখাস্ত করতে কিছু আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। তবে বিভাগের শিক্ষক হিসেবে চেয়ারম্যানের পদত্যাগের বিষয়টি আমি নিশ্চিত করব।’
চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে ‘স্পষ্ট বিবৃতি’ শিরোনামে একটি বিবৃতিও দিয়েছে বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সব শিক্ষার্থী, গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে এই বিবৃতি প্রকাশ করছি যে আমাদের চেয়ারম্যান চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীর বিপক্ষে অবস্থান করেন এবং আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভয়ভীতিমূলক আচরণ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ছাড়া চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন আরিফের কারণে বিভাগের শিক্ষার মান হ্রাস পেয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অবহেলার শিকার হয়ে আসছে। অতএব, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চেয়ারম্যানকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায়, আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে বাধ্য হব।’
রিমান্ড শুনানিকালে কথা বলেন শাজাহান খান। তিনি ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকীকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘বিজ্ঞ পিপি সাহেব বিএনপির বড় নেতা। ভুতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন?’
৩ মিনিট আগেনীলফামারীতে কাব কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার নীলফামারী সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নায়িরুজ্জামান।
৫ মিনিট আগেচিত্রা নদীদূষণ ও দখলমুক্ত করতে অভিযান শুরু করেছে ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসন। আজ সোমবার সকাল থেকে কোটচাঁদপুরের দোড়া ইউনিয়ন অংশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৪ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার সাতখামাইর রেলওয়ে স্টেশন চালুর দাবিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী। আজ সোমবার সকালে ‘সুবিধাবঞ্চিত এলাকার সর্বস্তরের জনগণ’-এর ব্যানারে সাতখামাইর স্টেশন এলাকায় এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে