ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর হাজারীবাগ গণকটুলী এলাকায় ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম ইফতিয়ার হোসেন (২৪)।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গণকটুলী প্রাইমারি স্কুল মাঠে ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সোয়া ৯টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, নিহত ইমন পরিবারের সঙ্গে হাজারীবাগ গণকটুলী মসজিদ গলিতে থাকতেন। তাঁর বাবার নাম মো. ইউসুফ। ইমন নেসলে কোম্পানিতে চাকরি করতেন।
ইমনের বন্ধু মো. জাহিদ হোসেন বলেন, সন্ধ্যার দিকে প্রাইমারি স্কুলের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিল ইমন। এ সময় একই এলাকার ছোট ভাই রাফিন নামের এক ছেলেকে শাসন করে ইমন। সেখানে উপস্থিত হয় রাফিনের বন্ধু এলাকার জাহাঙ্গিরের ছেলে সানজু (২২)। তখন সানজুর সঙ্গেও ইমনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সানজু বাসা থেকে ছুরি এনে ইমনের বুকের বাম পাশে আঘাত করে। ইমন মাটিতে লুটিয়ে পরে। পরে দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ইমনের বাবা মো. ইউসুফ বলেন, তাঁদের বাসা গণকটুলী মসজিদ গলিতে। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে ইমন ছিল বড়। ইমন নেসলে কোম্পানিতে চাকরি করত। পাশাপাশি হাজারীবাগ থানা ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য ছিল। বর্তমানে কোনো কমিটি নেই।
মো. ইউসুফ বলেন, ‘সন্ধ্যায় জানতে পারি জাহাঙ্গিরের ছেলে আমার ছেলেকে ছুরিকাঘাত করেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমনকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পাই। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি। ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাজারীবাগ থেকে ওই যুবককে স্বজনেরা মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে আনে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। ওই যুবকের বুকের বাম পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর হাজারীবাগ গণকটুলী এলাকায় ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম ইফতিয়ার হোসেন (২৪)।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গণকটুলী প্রাইমারি স্কুল মাঠে ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সোয়া ৯টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, নিহত ইমন পরিবারের সঙ্গে হাজারীবাগ গণকটুলী মসজিদ গলিতে থাকতেন। তাঁর বাবার নাম মো. ইউসুফ। ইমন নেসলে কোম্পানিতে চাকরি করতেন।
ইমনের বন্ধু মো. জাহিদ হোসেন বলেন, সন্ধ্যার দিকে প্রাইমারি স্কুলের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিল ইমন। এ সময় একই এলাকার ছোট ভাই রাফিন নামের এক ছেলেকে শাসন করে ইমন। সেখানে উপস্থিত হয় রাফিনের বন্ধু এলাকার জাহাঙ্গিরের ছেলে সানজু (২২)। তখন সানজুর সঙ্গেও ইমনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সানজু বাসা থেকে ছুরি এনে ইমনের বুকের বাম পাশে আঘাত করে। ইমন মাটিতে লুটিয়ে পরে। পরে দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ইমনের বাবা মো. ইউসুফ বলেন, তাঁদের বাসা গণকটুলী মসজিদ গলিতে। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে ইমন ছিল বড়। ইমন নেসলে কোম্পানিতে চাকরি করত। পাশাপাশি হাজারীবাগ থানা ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য ছিল। বর্তমানে কোনো কমিটি নেই।
মো. ইউসুফ বলেন, ‘সন্ধ্যায় জানতে পারি জাহাঙ্গিরের ছেলে আমার ছেলেকে ছুরিকাঘাত করেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমনকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পাই। পরে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি। ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাজারীবাগ থেকে ওই যুবককে স্বজনেরা মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে আনে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। ওই যুবকের বুকের বাম পাশে ছুরিকাঘাত রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে