ফারুক ছিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অবস্থান নেওয়াকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিমউদদীন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনাকে তুচ্ছ বিষয় উল্লেখ করে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। এতে সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গত (৪ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলাতে অবস্থানকে কেন্দ্র করে ঢাবির কবি জসিম উদ্দিন হল ও ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মাঝে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতাহাতি, লাঠি-বাঁশ নিয়ে একে অপরের প্রতি চড়াও হয়। বিবাদ মীমাংসা করতে এসে মাথায় আঘাত পেয়ে আহত হন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। উভয়পক্ষের সংঘর্ষে ঢাকা কলেজ ও কবি জসিম উদ্দিন হলের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়।
কবি জসিমউদদীন হল শাখা ছাত্রলীগের একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকা। তারা জানান, আমরা যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাই সাংগঠনিক নিয়মানুযায়ী আমরা সামনে অবস্থান করতে চাইলাম কিন্তু ঢাকা কলেজ আমাদের ওপর চড়াও হয়। লাঠি-বাঁশ নিয়ে আক্রমণ শুরু করে। একপর্যায়ে সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আসলেও তাকে উদ্দ্যেশ্য করে বাঁশ-লাঠি নিক্ষেপ করে।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেন ঢাকা কলেজের নেতাকর্মীরা ৷ ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি বাপ্পী হালদার বলেন, ‘কথা-কাটাকাটির কারণে ভুল বোঝাবুঝি হইছে। তেমন জটিল কিছু বিষয় না৷ এটাকে আমরা অ্যাক্সিডেন্ট মনে করি। কিছু অতি উৎসাহী নেতাকর্মীর কারণে এ ঘটনা ঘটছে। তবে অতিউৎসাহী উভয়পক্ষের ছিল। আমরা সমাধান করে নিয়েছি ৷’
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সহসভাপতি সৈয়দ আরিফ হোসেন বলেন, ‘বর্তমান জয়-লেখক দায়িত্বে আসার পর থেকে সংগঠনে একটি বিচারহীনতার সংস্কৃতির চর্চা করেছে। যার কারণে কোন অপরাধের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। ইতিপূর্বে রোকেয়া হল সংসদের সাবেক এজিএস ফাল্গুনী দাসকে দুই সিনিয়র নেত্রী কর্তৃক মারধরের ঘটনায় কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়নি। পরবর্তীতে সে (ফাল্গুনী দাস) আইনের আশ্রয় নিয়েছে। আইন তার ফয়সালা দিয়েছে। এতে আমি মনে করি সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তেমনিভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ঘটনায় নিজেদের দুর্বলতা আড়াল করার জন্য সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান অনেক বড় তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজসহ রাজধানীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছিল তাই অনেক নেতাকর্মী একসঙ্গে হওয়াতে কথা-কাটাকাটি, ধস্তাধস্তি হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছুই নয়। আমি ওইখানে না গেলে ভুল বোঝাবুঝির কারণে সংঘর্ষের আকার অনেক বড় হতো।’
লেখক আরও বলেন, ‘সবাই আমাদেরই কর্মী, আমাদেরই ছোট ভাই। সামান্য ভুল বোঝাবুঝির কারণে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে পারি না। আমরা অভ্যন্তরীণভাবে বিষয়টি সমাধান করে নিয়েছি। উভয়ের ভুল বোঝাবুঝি দূর হয়েছে বলে মনে করি।’
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অবস্থান নেওয়াকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিমউদদীন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনাকে তুচ্ছ বিষয় উল্লেখ করে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। এতে সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গত (৪ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলাতে অবস্থানকে কেন্দ্র করে ঢাবির কবি জসিম উদ্দিন হল ও ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মাঝে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতাহাতি, লাঠি-বাঁশ নিয়ে একে অপরের প্রতি চড়াও হয়। বিবাদ মীমাংসা করতে এসে মাথায় আঘাত পেয়ে আহত হন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। উভয়পক্ষের সংঘর্ষে ঢাকা কলেজ ও কবি জসিম উদ্দিন হলের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়।
কবি জসিমউদদীন হল শাখা ছাত্রলীগের একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকা। তারা জানান, আমরা যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাই সাংগঠনিক নিয়মানুযায়ী আমরা সামনে অবস্থান করতে চাইলাম কিন্তু ঢাকা কলেজ আমাদের ওপর চড়াও হয়। লাঠি-বাঁশ নিয়ে আক্রমণ শুরু করে। একপর্যায়ে সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আসলেও তাকে উদ্দ্যেশ্য করে বাঁশ-লাঠি নিক্ষেপ করে।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেন ঢাকা কলেজের নেতাকর্মীরা ৷ ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি বাপ্পী হালদার বলেন, ‘কথা-কাটাকাটির কারণে ভুল বোঝাবুঝি হইছে। তেমন জটিল কিছু বিষয় না৷ এটাকে আমরা অ্যাক্সিডেন্ট মনে করি। কিছু অতি উৎসাহী নেতাকর্মীর কারণে এ ঘটনা ঘটছে। তবে অতিউৎসাহী উভয়পক্ষের ছিল। আমরা সমাধান করে নিয়েছি ৷’
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সহসভাপতি সৈয়দ আরিফ হোসেন বলেন, ‘বর্তমান জয়-লেখক দায়িত্বে আসার পর থেকে সংগঠনে একটি বিচারহীনতার সংস্কৃতির চর্চা করেছে। যার কারণে কোন অপরাধের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। ইতিপূর্বে রোকেয়া হল সংসদের সাবেক এজিএস ফাল্গুনী দাসকে দুই সিনিয়র নেত্রী কর্তৃক মারধরের ঘটনায় কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়নি। পরবর্তীতে সে (ফাল্গুনী দাস) আইনের আশ্রয় নিয়েছে। আইন তার ফয়সালা দিয়েছে। এতে আমি মনে করি সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তেমনিভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ঘটনায় নিজেদের দুর্বলতা আড়াল করার জন্য সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান অনেক বড় তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজসহ রাজধানীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছিল তাই অনেক নেতাকর্মী একসঙ্গে হওয়াতে কথা-কাটাকাটি, ধস্তাধস্তি হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছুই নয়। আমি ওইখানে না গেলে ভুল বোঝাবুঝির কারণে সংঘর্ষের আকার অনেক বড় হতো।’
লেখক আরও বলেন, ‘সবাই আমাদেরই কর্মী, আমাদেরই ছোট ভাই। সামান্য ভুল বোঝাবুঝির কারণে কোন ধরনের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে পারি না। আমরা অভ্যন্তরীণভাবে বিষয়টি সমাধান করে নিয়েছি। উভয়ের ভুল বোঝাবুঝি দূর হয়েছে বলে মনে করি।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও নাগরিক সেবা পৌঁছায়নি কাঙ্ক্ষিত মানে। তীব্র জনবলসংকটে স্থবির হয়ে পড়েছে সেবা কার্যক্রম। ২৪২টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে বর্তমানে কর্মরত মাত্র ৬৭ জন। ফলে নগরীর ১২ লাখ বাসিন্দা প্রতিদিন ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। তিন মেয়রের আমল ও প্রশাসকদের দায়িত্বকালেও
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা শহরের ভিএইড সড়কে অবস্থিত কেএন রোড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৬৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টির আশপাশে ঘনবসতি। সে হিসেবে শ্রেণিকক্ষগুলো শিক্ষার্থী ঠাসা থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। শিশুশ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত মাত্র ৪০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এ বিদ্যালয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর চর্থা এলাকার যে ঐতিহাসিক প্রাসাদ একসময় রাজপরিবারের গৌরবময় স্মৃতি বহন করত, আজ তা অবহেলা আর ভগ্নদশার চিহ্ন বহন করছে। তবে পরিস্থিতি বদলাতে যাচ্ছে শিগগির। সংস্কারের মাধ্যমে এই প্রাসাদ গড়ে তোলা হবে শিল্প ও সংগীতচর্চার এক অনন্য কেন্দ্র হিসেবে। বাংলার ভাটিয়ালি থেকে হিন্দি চলচ্চিত্রের কালজয়ী
৫ ঘণ্টা আগেইলিশের ভরা মৌসুম শেষের দিকে। কিন্তু এবার মোকামে নেই আগের মতো ইলিশের দেখা; দামও অস্বাভাবিক। এসবের মধ্যেই অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মা ইলিশ রক্ষায় আবারও ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে। এসব নিয়ে হতাশ জেলে, ব্যবসায়ী এবং ভোক্তাদের প্রশ্ন, ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ কি এ বছর আর মিলবে না।
৫ ঘণ্টা আগে