নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দায়িত্ব গ্রহণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হয়েছে বর্তমান সরকার—এমন মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। আজ শুক্রবার (২৩ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘গণঅভ্যুথান পরবর্তী বাংলাদেশ—কেমন বাজেট চাই’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সরকারকে জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধির করতে হবে। প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও উদ্ভাবন, প্রশাসনিক দক্ষতা, শিক্ষা ও গবেষণা খাতের উন্নয়নে আমাদের মনোযোগ দিতে হবে। অথচ সরকার গত ৯ মাসেও সেটি করতে পারেননি।’
আজ বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তিনি গ্যাস, খনিজ ও বিদ্যুৎ খাতের ওপর বহুজাতিক কোম্পানির দখলের বিরুদ্ধে কথা বলেন।
আলোচনা সভায় আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘আমরা যে বিদেশি বিনিয়োগ করি, সেটি না করে দেশের বিভিন্ন খাতে জনগণকে প্রশিক্ষিত করতে পারি। তাতে দেশের সম্পদের জনগণের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এ ছাড়া কয়লা ও পারমাণবিক ধ্বংসত্মক বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত শুল্ক দিয়ে সৌরশক্তিতে শুল্ক কমাতে হবে। বিদেশি ঋণ বা শর্তাধীন উন্নয়ন নয়, নিজস্ব পরিকল্পনার মাধ্যমে উন্নয়ন করতে হবে।’ এ ছাড়া শিক্ষা, চিকিৎসা, জ্বালানি ও সংস্কৃতি খাতে বাজেট বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
সামগ্রিক খাত নিয়ে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন করতে হবে। কয়েকটি সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি কৌশলগত কারণ, যাতে বেসরকারি হাসপাতালে বাণিজ্যটা ভালো হয়। শিক্ষা ও গবেষণা খাতের উন্নয়নে লোকবল সংকট নিরসন করতে হবে। জাতীয় সক্ষমতা না থাকার কারণেই স্যাটেলাইট, মানবিক করিডর, স্টারলিংক, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে। এসব বিষয়ে জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের দেশে প্রচুর সম্পদ রয়েছে, কিন্তু সম্পদ নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতা নেই।’
এই অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন, বৈদেশিক ঋণের চাপ, প্রযুক্তিনির্ভরতা, খাদ্যনিরাপত্তা ও শ্রমশক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বৈশ্বিক প্রভাবের মুখোমুখি। দেশকে দীর্ঘমেয়াদি টেকসই উন্নয়নের পথে এগোতে হলে কেবল অবকাঠামো নয়, নীতিনির্ধারণ ও বাস্তবায়নে স্বনির্ভর হওয়ার কথাও জানান তিনি।
আলোচনা সভায় বাজেটের বিভিন্ন খাত নিয়ে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন—গত দেড় দশকে গড় বাজেট নিয়ে মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, কৃষি বাজেটে মাহা মির্জা, সংস্কৃতিক বাজেটে সজীব তানভীর, জ্বালানি বাজেটে মোশাহিদা সুলতানা ঋতু, শিক্ষা বাজেটে সালমান সিদ্দিকী, চিকিংসা বাজেটে হরুন উর রশীদ, বৈষম্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় কল্লোল মোস্তফা, জেন্ডার বাজেটে মারজিয়া প্রভা ও কৌশিক আহমেদ।
বক্তারা বলেন, সরকার সব সময় রাজনৈতিক স্বার্থ দেখেছে, জনগণের স্বার্থ দেখেনি। শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ খাত উপেক্ষা করে নিজেদের রক্ষায় জনপ্রশাসনের বাজেট বেশি দেওয়া হয়েছে। ২০১৮-২৪ ফ্যাসিজমের চূড়ান্তে সবচেয়ে বেশি বাজেট ব্যয় করেছে জনশৃঙ্খলা ও প্রতিরক্ষাতে। ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতি ব্যবহার করে লুটপাট-দুর্নীতি করেছে।
তাঁরা বলেন, কৃষি খাতের বাজেটে কোনো সরকারের মনোযোগ নেই। প্রায় ৭ কোটি মানুষ কৃষিতে কর্মসংস্থান করেছেন। অথচ তাঁদের যথাযথ দাম নেই; বরং কৃষি উপকরণে বহুগুণে দাম বাড়ানো হয়। ফলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত ও ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন। বীজে কম মূল্য, মজুত সক্ষমতা ৫০ লাখ টনে উন্নীত করার কথা জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী আমলে শিক্ষা খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগ্রস্ত হলো শিক্ষা খাত। বর্তমান সরকারও নিম্মমানের কাগজের বই বানিয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি। এ ছাড়া দেশে গ্যাস ও জ্বালানি অনুসন্ধান করার সক্ষমতা, উৎপাদন ও দেশীয় বিনিয়োগের কথাও জানান তাঁরা।
কর ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত নিয়ে কল্লোল মোস্তফা বলেন, ‘বৈষম্য হ্রাস করার মতো ক্ষমতা থাকা আমাদের দরকার। দেশে প্রবল অর্থনৈতিক বৈষম্য রয়েছে, রয়েছে বৈষম্য কর। সমান হারে ধনী ও গরিবদের থেকে সমপরিমাণ কর আদায় করছে, যা বৈষম্য। কাঠামোগত রূপ দিয়ে এগুলোর পরিবর্তন করা দরকার। আয় যতই হোক, আগের সরকারের মতো ৬৫-৬৭ শতাংশ মানুষ থেকে কর নেওয়া হয়। আর সামাজিক নিরাপত্তা যে বিভিন্ন বাজেট দেখানো হয়, তা ভুয়া। যে খাতগুলোতে টাকা দেওয়া হয়, সেটা তো নিরাপত্তা খাত না।’ সত্যিকার অর্থে খাদ্য কর্মসূচিসহ প্রান্তিক বা দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
দায়িত্ব গ্রহণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হয়েছে বর্তমান সরকার—এমন মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। আজ শুক্রবার (২৩ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘গণঅভ্যুথান পরবর্তী বাংলাদেশ—কেমন বাজেট চাই’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সরকারকে জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধির করতে হবে। প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও উদ্ভাবন, প্রশাসনিক দক্ষতা, শিক্ষা ও গবেষণা খাতের উন্নয়নে আমাদের মনোযোগ দিতে হবে। অথচ সরকার গত ৯ মাসেও সেটি করতে পারেননি।’
আজ বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তিনি গ্যাস, খনিজ ও বিদ্যুৎ খাতের ওপর বহুজাতিক কোম্পানির দখলের বিরুদ্ধে কথা বলেন।
আলোচনা সভায় আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘আমরা যে বিদেশি বিনিয়োগ করি, সেটি না করে দেশের বিভিন্ন খাতে জনগণকে প্রশিক্ষিত করতে পারি। তাতে দেশের সম্পদের জনগণের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এ ছাড়া কয়লা ও পারমাণবিক ধ্বংসত্মক বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত শুল্ক দিয়ে সৌরশক্তিতে শুল্ক কমাতে হবে। বিদেশি ঋণ বা শর্তাধীন উন্নয়ন নয়, নিজস্ব পরিকল্পনার মাধ্যমে উন্নয়ন করতে হবে।’ এ ছাড়া শিক্ষা, চিকিৎসা, জ্বালানি ও সংস্কৃতি খাতে বাজেট বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
সামগ্রিক খাত নিয়ে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন করতে হবে। কয়েকটি সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি কৌশলগত কারণ, যাতে বেসরকারি হাসপাতালে বাণিজ্যটা ভালো হয়। শিক্ষা ও গবেষণা খাতের উন্নয়নে লোকবল সংকট নিরসন করতে হবে। জাতীয় সক্ষমতা না থাকার কারণেই স্যাটেলাইট, মানবিক করিডর, স্টারলিংক, চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে। এসব বিষয়ে জনগণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের দেশে প্রচুর সম্পদ রয়েছে, কিন্তু সম্পদ নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতা নেই।’
এই অর্থনীতিবিদ বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন, বৈদেশিক ঋণের চাপ, প্রযুক্তিনির্ভরতা, খাদ্যনিরাপত্তা ও শ্রমশক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বৈশ্বিক প্রভাবের মুখোমুখি। দেশকে দীর্ঘমেয়াদি টেকসই উন্নয়নের পথে এগোতে হলে কেবল অবকাঠামো নয়, নীতিনির্ধারণ ও বাস্তবায়নে স্বনির্ভর হওয়ার কথাও জানান তিনি।
আলোচনা সভায় বাজেটের বিভিন্ন খাত নিয়ে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন—গত দেড় দশকে গড় বাজেট নিয়ে মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, কৃষি বাজেটে মাহা মির্জা, সংস্কৃতিক বাজেটে সজীব তানভীর, জ্বালানি বাজেটে মোশাহিদা সুলতানা ঋতু, শিক্ষা বাজেটে সালমান সিদ্দিকী, চিকিংসা বাজেটে হরুন উর রশীদ, বৈষম্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় কল্লোল মোস্তফা, জেন্ডার বাজেটে মারজিয়া প্রভা ও কৌশিক আহমেদ।
বক্তারা বলেন, সরকার সব সময় রাজনৈতিক স্বার্থ দেখেছে, জনগণের স্বার্থ দেখেনি। শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ খাত উপেক্ষা করে নিজেদের রক্ষায় জনপ্রশাসনের বাজেট বেশি দেওয়া হয়েছে। ২০১৮-২৪ ফ্যাসিজমের চূড়ান্তে সবচেয়ে বেশি বাজেট ব্যয় করেছে জনশৃঙ্খলা ও প্রতিরক্ষাতে। ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতি ব্যবহার করে লুটপাট-দুর্নীতি করেছে।
তাঁরা বলেন, কৃষি খাতের বাজেটে কোনো সরকারের মনোযোগ নেই। প্রায় ৭ কোটি মানুষ কৃষিতে কর্মসংস্থান করেছেন। অথচ তাঁদের যথাযথ দাম নেই; বরং কৃষি উপকরণে বহুগুণে দাম বাড়ানো হয়। ফলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত ও ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন। বীজে কম মূল্য, মজুত সক্ষমতা ৫০ লাখ টনে উন্নীত করার কথা জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী আমলে শিক্ষা খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগ্রস্ত হলো শিক্ষা খাত। বর্তমান সরকারও নিম্মমানের কাগজের বই বানিয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি। এ ছাড়া দেশে গ্যাস ও জ্বালানি অনুসন্ধান করার সক্ষমতা, উৎপাদন ও দেশীয় বিনিয়োগের কথাও জানান তাঁরা।
কর ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত নিয়ে কল্লোল মোস্তফা বলেন, ‘বৈষম্য হ্রাস করার মতো ক্ষমতা থাকা আমাদের দরকার। দেশে প্রবল অর্থনৈতিক বৈষম্য রয়েছে, রয়েছে বৈষম্য কর। সমান হারে ধনী ও গরিবদের থেকে সমপরিমাণ কর আদায় করছে, যা বৈষম্য। কাঠামোগত রূপ দিয়ে এগুলোর পরিবর্তন করা দরকার। আয় যতই হোক, আগের সরকারের মতো ৬৫-৬৭ শতাংশ মানুষ থেকে কর নেওয়া হয়। আর সামাজিক নিরাপত্তা যে বিভিন্ন বাজেট দেখানো হয়, তা ভুয়া। যে খাতগুলোতে টাকা দেওয়া হয়, সেটা তো নিরাপত্তা খাত না।’ সত্যিকার অর্থে খাদ্য কর্মসূচিসহ প্রান্তিক বা দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
সড়ক দিয়ে পায়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন দুই নারী। এমন সময় কয়েক যুবক এক নারীর শরীরে হাত দিয়ে স্পর্শ করেন। ওই নারী প্রতিবাদ করলে পালিয়ে যান তাঁরা। উত্ত্যক্ত করার ভিডিওটি ঘটনাস্থলের একটি দোকানে থাকা সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। পরে ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে এলাকাজুড়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
১ মিনিট আগেচট্টগ্রামে এক তরুণীর আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ২১ ভরি স্বর্ণালংকার ও লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক তরুণ গ্রেপ্তার হয়েছেন। অভিযুক্ত শাফায়েত উল্লাহ আকাশ (১৯) সাতকানিয়া উপজেলার দেওদীঘি গ্রামের বাসিন্দা। আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
২ মিনিট আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, জনগণ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ নয়, বরং ব্যর্থ, অযোগ্য, স্বার্থবাদী ও পক্ষপাতদুষ্ট উপদেষ্টাদের পদত্যাগ চায়। উপদেষ্টা পরিষদের পুনর্গঠন চায়। তিনি বলেন, ‘ভোটাধিকার আটকে রাখাও কর্তৃত্ববাদ ত্বরান্বিত করবে। শ্রুতিমধুর ও সুন্দর শব্
৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় পুলিশের কাছ থেকে জেলা ছাত্রদলের এক নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করেছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার মঞ্জু মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে