নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষা ও গবেষণায় অবদানের জন্য ইমেরিটাস অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ।
আজ সোমবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সিন্ডিকেট সভায় তাঁকে ইমেরিটাস অধ্যাপক মনোনীত করা হয় এবং তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। এর মাধ্যমে খ্যাতনামা এই চিকিৎসকের নামের সঙ্গে নতুন আরেকটি পালক যুক্ত হলো।
ইমেরিটাস অধ্যাপক সম্মাননা পাওয়ার অনুভূতি জানতে চাইলে অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে এভাবে সম্মানিত করার জন্য এবং (আমার ওপর) আস্থা রাখার জন্য আমি খুশি। আমার নামের পাশে ইমেরিটাস অধ্যাপক যুক্ত করার জন্য বিএসএমএমইউ ভিসিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকেই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।’
অধ্যাপক ডা. এবি এম আবদুল্লাহ ১৯৫৪ সালে জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার হাড়িয়াবাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হাড়িয়াবাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে ইসলামপুর নেকজাহান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্নের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭৮ সালে তিনি এমবিবিএস ডিগ্রি পান।
এ বি এম আবদুল্লাহ এমবিবিএস পাস করে কিছুদিন নিজ গ্রামে চিকিৎসা সেবা দেন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক হিসেবে যোগ দেন। দীর্ঘ পাঁচ বছর সৌদি আরবে চিকিৎসক হিসেবে কাজ করার পর ১৯৯২ সালে লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অব ফিজিশিয়ানে ভর্তি হন। সেখান থেকে এমআরসিপি ডিগ্রি অর্জন করে দেশে এসে হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগে দুই বছর পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি পিএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (তৎকালীন পিজি হাসপাতাল) যোগ দেন। পরে তিনি এ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক এবং মেডিসিন বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর তিনি সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ পান।
শিক্ষা ও গবেষণায় অবদানের জন্য ইমেরিটাস অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ।
আজ সোমবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সিন্ডিকেট সভায় তাঁকে ইমেরিটাস অধ্যাপক মনোনীত করা হয় এবং তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। এর মাধ্যমে খ্যাতনামা এই চিকিৎসকের নামের সঙ্গে নতুন আরেকটি পালক যুক্ত হলো।
ইমেরিটাস অধ্যাপক সম্মাননা পাওয়ার অনুভূতি জানতে চাইলে অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে এভাবে সম্মানিত করার জন্য এবং (আমার ওপর) আস্থা রাখার জন্য আমি খুশি। আমার নামের পাশে ইমেরিটাস অধ্যাপক যুক্ত করার জন্য বিএসএমএমইউ ভিসিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকেই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।’
অধ্যাপক ডা. এবি এম আবদুল্লাহ ১৯৫৪ সালে জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার হাড়িয়াবাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হাড়িয়াবাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে ইসলামপুর নেকজাহান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৯৭২ সালে তিনি ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্নের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭৮ সালে তিনি এমবিবিএস ডিগ্রি পান।
এ বি এম আবদুল্লাহ এমবিবিএস পাস করে কিছুদিন নিজ গ্রামে চিকিৎসা সেবা দেন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক হিসেবে যোগ দেন। দীর্ঘ পাঁচ বছর সৌদি আরবে চিকিৎসক হিসেবে কাজ করার পর ১৯৯২ সালে লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অব ফিজিশিয়ানে ভর্তি হন। সেখান থেকে এমআরসিপি ডিগ্রি অর্জন করে দেশে এসে হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগে দুই বছর পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি পিএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (তৎকালীন পিজি হাসপাতাল) যোগ দেন। পরে তিনি এ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক এবং মেডিসিন বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। ২০১৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর তিনি সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ পান।
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে