নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ৩৫ লাখ মানুষকে কোভিড–১৯ সংক্রান্ত সেবা দিয়েছে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এফপিএবি)। বিপুল এই জনগোষ্ঠীর মাঝে মাস্ক বিতরণ, অ্যাম্বুলেন্স সহায়তা, প্রাথমিক চিকিৎসা, সচেতনতামূলক সভা, সেমিনার আয়োজন এবং পরামর্শ সহায়তা দিয়েছে এনজিওটি, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সংস্থাটির কর্মসূচি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এফপিএবির কার্যক্রম তুলে ধরে সংস্থাটির প্রোগ্রাম অফিসার (ইয়ুথ) হোসনে জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাধারণ মানুষকে করোনা পরীক্ষা এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সুবিধা সম্পর্কে সচেতন করেছি আমরা। জেলা পর্যায়ে এ কাজে আমাদের সহযোগিতা করেছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, এফপিএবির স্থানীয় সদস্য, মসজিদের ইমাম, সাংবাদিক ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।’
এফপিএবির কর্মকর্তা হোসনে জাহান বলেন, ‘অনেক সমস্যার মুখোমুখি হলেও লকডাউনের সময়েও সাহসের সঙ্গে কাজ করেছেন আমাদের কর্মীরা। সেবা প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা সুন্দর ও সহজ হয়েছে এফপিএবির ২০টি শাখা ক্লিনিক, আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম, অন্যান্য যন্ত্রপাতি, স্ক্রিনিং প্রটোকল, কর্মী সুরক্ষা নীতি, কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ এবং সুরক্ষা সামগ্রীর কারণে।’
দেশে পরিবার পরিকল্পনা আন্দোলনের পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত এফপিএবির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে এর প্রতিষ্ঠা করেন সমাজকর্মী অধ্যাপক ড. হুমায়রা সাঈদ।
গত ১২ নভেম্বর এফপিএবির জাতীয় কার্যালয়ে কোভিড–১৯ টেস্ট অ্যান্ড ট্রিট অ্যাডভোকেসি ইন এলএমআইসি প্রকল্পের অধীনে অ্যাডভোকেসি সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. আবদুল্লাহ হারুন। সভাপতিত্ব করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন ভূঞা।
তথ্যমতে, বর্তমানে দেশের ২৩টি জেলায় ২১টি পূর্ণাঙ্গ ক্লিনিক,২টি বিশেষ কর্ম ইউনিট, ৭২টি ফ্যামিলি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, ২১টি তারার মেলা (যুববান্ধব ক্লিনিক) ও সিবিডি কার্যক্রম পরিচালনা করছে এফপিএবি। এর মাধ্যমে ৫০ লাখ মানুষ পেয়েছেন যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, যার ৫৩ শতাংশই যুব জনগোষ্ঠী।
কোভিড–১৯ থেকে এখনো পুরোপুরি মুক্ত হওয়া যায়নি উল্লেখ করে হোসনে জাহান বলেন, ‘তুলনামূলক কম হলেও এখনো করোনা আক্রান্ত হয়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষ, গর্ভবতী নারী, দুর্গম এলাকা ও দ্বীপে বসবাসকারী, ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ডায়াবেটিস, ফুসফুস, কিডনি, ক্যানসার আক্রান্ত এবং টিকাবিহীন মানুষ এখনো কোভিড ঝুঁকির বাইরে নন। তাই কোভিড থেকে বাঁচতে সচেতনতা ও সতর্কতার বিকল্প নেই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ৩৫ লাখ মানুষকে কোভিড–১৯ সংক্রান্ত সেবা দিয়েছে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এফপিএবি)। বিপুল এই জনগোষ্ঠীর মাঝে মাস্ক বিতরণ, অ্যাম্বুলেন্স সহায়তা, প্রাথমিক চিকিৎসা, সচেতনতামূলক সভা, সেমিনার আয়োজন এবং পরামর্শ সহায়তা দিয়েছে এনজিওটি, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সংস্থাটির কর্মসূচি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এফপিএবির কার্যক্রম তুলে ধরে সংস্থাটির প্রোগ্রাম অফিসার (ইয়ুথ) হোসনে জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাধারণ মানুষকে করোনা পরীক্ষা এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সুবিধা সম্পর্কে সচেতন করেছি আমরা। জেলা পর্যায়ে এ কাজে আমাদের সহযোগিতা করেছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, এফপিএবির স্থানীয় সদস্য, মসজিদের ইমাম, সাংবাদিক ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।’
এফপিএবির কর্মকর্তা হোসনে জাহান বলেন, ‘অনেক সমস্যার মুখোমুখি হলেও লকডাউনের সময়েও সাহসের সঙ্গে কাজ করেছেন আমাদের কর্মীরা। সেবা প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা সুন্দর ও সহজ হয়েছে এফপিএবির ২০টি শাখা ক্লিনিক, আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম, অন্যান্য যন্ত্রপাতি, স্ক্রিনিং প্রটোকল, কর্মী সুরক্ষা নীতি, কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ এবং সুরক্ষা সামগ্রীর কারণে।’
দেশে পরিবার পরিকল্পনা আন্দোলনের পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত এফপিএবির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে এর প্রতিষ্ঠা করেন সমাজকর্মী অধ্যাপক ড. হুমায়রা সাঈদ।
গত ১২ নভেম্বর এফপিএবির জাতীয় কার্যালয়ে কোভিড–১৯ টেস্ট অ্যান্ড ট্রিট অ্যাডভোকেসি ইন এলএমআইসি প্রকল্পের অধীনে অ্যাডভোকেসি সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. আবদুল্লাহ হারুন। সভাপতিত্ব করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন ভূঞা।
তথ্যমতে, বর্তমানে দেশের ২৩টি জেলায় ২১টি পূর্ণাঙ্গ ক্লিনিক,২টি বিশেষ কর্ম ইউনিট, ৭২টি ফ্যামিলি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, ২১টি তারার মেলা (যুববান্ধব ক্লিনিক) ও সিবিডি কার্যক্রম পরিচালনা করছে এফপিএবি। এর মাধ্যমে ৫০ লাখ মানুষ পেয়েছেন যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, যার ৫৩ শতাংশই যুব জনগোষ্ঠী।
কোভিড–১৯ থেকে এখনো পুরোপুরি মুক্ত হওয়া যায়নি উল্লেখ করে হোসনে জাহান বলেন, ‘তুলনামূলক কম হলেও এখনো করোনা আক্রান্ত হয়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষ, গর্ভবতী নারী, দুর্গম এলাকা ও দ্বীপে বসবাসকারী, ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ডায়াবেটিস, ফুসফুস, কিডনি, ক্যানসার আক্রান্ত এবং টিকাবিহীন মানুষ এখনো কোভিড ঝুঁকির বাইরে নন। তাই কোভিড থেকে বাঁচতে সচেতনতা ও সতর্কতার বিকল্প নেই।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১১ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে