নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মহাখালীর আবাসিক এলাকার (ডিওএইচএস) ভেতরে তামাক কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি বাংলাদেশের (বিএটিবি) আপিল খারিজ করে দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে আবাসিক এলাকায় তামাক কোম্পানির কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে তা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট।
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট এ তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক সৈয়দা অনন্যা রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপিলেট ডিভিশনের এই রায় জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষায় একটি ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’। এই রায়কে সাধুবাদ জানিয়ে তারা মনে করে, এটি তামাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও একধাপ এগিয়ে দেবে। দ্রুত এই রায় বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেওয়ার প্রয়োজন বলেও তারা উল্লেখ করেছে।
তামাকবিরোধী জোট আরও দাবি করেছে, শুধু ঢাকা শহর নয়, পর্যায়ক্রমে সারা দেশের সব আবাসিক এলাকায় থাকা তামাক কারখানাগুলো সরানোর উদ্যোগ নিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে দেশের তামাকবিরোধী এবং পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো আবাসিক এলাকা থেকে ক্ষতিকর তামাক কারখানা অপসারণ এবং জনবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে আসছে। তামাক কোম্পানিগুলো ক্রমাগত আইন ভঙ্গ করে রাষ্ট্রের আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা দেখাচ্ছে এবং নীতিতে প্রভাব বিস্তারের মতো বিভিন্ন হয়রানিমূলক কাজ করে যাচ্ছে। এসব কাজ জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারের ইতিবাচক প্রচেষ্টার পরিপন্থী।
বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট মনে করে, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও শক্তিশালী করে এ ধরনের অনৈতিক ও আইনবিরোধী কার্যক্রম বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। একই সঙ্গে, অবিলম্বে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ সংশোধন করে তামাক কারখানাকে আবার ‘লাল’ শ্রেণিভুক্ত করারও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মহাখালীর আবাসিক এলাকার (ডিওএইচএস) ভেতরে তামাক কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি বাংলাদেশের (বিএটিবি) আপিল খারিজ করে দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে আবাসিক এলাকায় তামাক কোম্পানির কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে তা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট।
আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট এ তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক সৈয়দা অনন্যা রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপিলেট ডিভিশনের এই রায় জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষায় একটি ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’। এই রায়কে সাধুবাদ জানিয়ে তারা মনে করে, এটি তামাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও একধাপ এগিয়ে দেবে। দ্রুত এই রায় বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেওয়ার প্রয়োজন বলেও তারা উল্লেখ করেছে।
তামাকবিরোধী জোট আরও দাবি করেছে, শুধু ঢাকা শহর নয়, পর্যায়ক্রমে সারা দেশের সব আবাসিক এলাকায় থাকা তামাক কারখানাগুলো সরানোর উদ্যোগ নিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে দেশের তামাকবিরোধী এবং পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো আবাসিক এলাকা থেকে ক্ষতিকর তামাক কারখানা অপসারণ এবং জনবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে আসছে। তামাক কোম্পানিগুলো ক্রমাগত আইন ভঙ্গ করে রাষ্ট্রের আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা দেখাচ্ছে এবং নীতিতে প্রভাব বিস্তারের মতো বিভিন্ন হয়রানিমূলক কাজ করে যাচ্ছে। এসব কাজ জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকারের ইতিবাচক প্রচেষ্টার পরিপন্থী।
বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট মনে করে, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও শক্তিশালী করে এ ধরনের অনৈতিক ও আইনবিরোধী কার্যক্রম বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। একই সঙ্গে, অবিলম্বে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ সংশোধন করে তামাক কারখানাকে আবার ‘লাল’ শ্রেণিভুক্ত করারও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৩ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে