নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্রদের দাবির মুখে বাসে হাফ পাস কার্যকর হয়েছে বুধবার সকাল থেকেই। সারা দেশে ছাত্রদের জন্য বাসে হাফ পাস চালুর দাবি থাকলেও শুধু রাজধানীতে শর্ত সাপেক্ষে হাফ পাস চালু করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ছাত্র-ছাত্রীরা। বাসের চালক ও সহকারীরা জানিয়েছেন বাস মালিকদের নির্দেশে তাঁরা শিক্ষার্থীদের থেকে হাফ ভাড়া রাখছে।
আজ বুধবার রাজধানীর সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, ঢাকা কলেজ ও নীলক্ষেত এলাকায় ঘুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে এবং কোনো ধরনের ঝামেলা করছে না।
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র আরাফাত রহমান বলেন, ‘সকালে ফার্মগেট থেকে সাইন্সল্যাব এসেছি। ছাত্র পরিচয় দেওয়ায় বাসে হাফ পাস রেখেছে। কোনো ধরনের ঝামেলা হয়নি।’
একই কলেজের শিক্ষার্থী রোহান, সামী ও আদনান অভিযোগ করেন, ভাংতি টাকার অজুহাতে কোথাও কোথাও মূল ভাড়ার অর্ধেকের চেয়ে দুই থেকে তিন টাকা করে বেশি রাখা হচ্ছে।
ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র শুভ রহমান বলেন, ‘ছাত্র পরিচয় দিলে হাফ ভাড়া রাখছে, কোনো ঝামেলা করছে না। তবে আমরা তো সারা দেশের ছাত্রদের জন্য বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে হাফ পাস দাবি করেছিলাম। সেটা না মেনে শর্ত দিয়ে শুধু ঢাকার ছাত্রদের জন্য হাফ পাস চালু করায় খুশি হতে পারছি না। কৌশলে ছাত্রদের দাবিকে অর্ধেক মেনে নিয়ে একটা অন্য রকম পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে।’
আজিমপুর থেকে উত্তরা সড়কে চলাচল করা বিকাশ পরিবহনের এক চালকের সহকারী মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমরা হাফ ভাড়া রাখছি। ছাত্রদের জন্য ৪০ টাকার ভাড়া ২০ টাকা নেওয়া হচ্ছে, ২০ টাকার ভাড়া ১০ টাকা রাখা হচ্ছে। ছাত্ররা কোনো ঝামেলা করছে না, পরিচয় দিলে আমরা হাফ ভাড়া রাখছি।’
একই সড়কে চলাচল করা ভিআইপি পরিবহনের চালক আব্দুর রহিম জানান, ‘আমরা হাফ পাস রাখতেছি, আজ এখন পর্যন্ত কোনো ছাত্র গ্যাঞ্জাম করেনি।’
সকাল ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর ধানমন্ডি, সাইন্সল্যাব, নিউ মার্কেটসহ শাহবাগ এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তখন পর্যন্ত চলমান আন্দোলনের জন্য কোনো ছাত্র–ছাত্রীদের সড়কে নামতে দেখা যায়নি।
ছাত্রদের দাবির মুখে বাসে হাফ পাস কার্যকর হয়েছে বুধবার সকাল থেকেই। সারা দেশে ছাত্রদের জন্য বাসে হাফ পাস চালুর দাবি থাকলেও শুধু রাজধানীতে শর্ত সাপেক্ষে হাফ পাস চালু করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ছাত্র-ছাত্রীরা। বাসের চালক ও সহকারীরা জানিয়েছেন বাস মালিকদের নির্দেশে তাঁরা শিক্ষার্থীদের থেকে হাফ ভাড়া রাখছে।
আজ বুধবার রাজধানীর সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, ঢাকা কলেজ ও নীলক্ষেত এলাকায় ঘুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে এবং কোনো ধরনের ঝামেলা করছে না।
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র আরাফাত রহমান বলেন, ‘সকালে ফার্মগেট থেকে সাইন্সল্যাব এসেছি। ছাত্র পরিচয় দেওয়ায় বাসে হাফ পাস রেখেছে। কোনো ধরনের ঝামেলা হয়নি।’
একই কলেজের শিক্ষার্থী রোহান, সামী ও আদনান অভিযোগ করেন, ভাংতি টাকার অজুহাতে কোথাও কোথাও মূল ভাড়ার অর্ধেকের চেয়ে দুই থেকে তিন টাকা করে বেশি রাখা হচ্ছে।
ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র শুভ রহমান বলেন, ‘ছাত্র পরিচয় দিলে হাফ ভাড়া রাখছে, কোনো ঝামেলা করছে না। তবে আমরা তো সারা দেশের ছাত্রদের জন্য বাসে চলাচলের ক্ষেত্রে হাফ পাস দাবি করেছিলাম। সেটা না মেনে শর্ত দিয়ে শুধু ঢাকার ছাত্রদের জন্য হাফ পাস চালু করায় খুশি হতে পারছি না। কৌশলে ছাত্রদের দাবিকে অর্ধেক মেনে নিয়ে একটা অন্য রকম পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে।’
আজিমপুর থেকে উত্তরা সড়কে চলাচল করা বিকাশ পরিবহনের এক চালকের সহকারী মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমরা হাফ ভাড়া রাখছি। ছাত্রদের জন্য ৪০ টাকার ভাড়া ২০ টাকা নেওয়া হচ্ছে, ২০ টাকার ভাড়া ১০ টাকা রাখা হচ্ছে। ছাত্ররা কোনো ঝামেলা করছে না, পরিচয় দিলে আমরা হাফ ভাড়া রাখছি।’
একই সড়কে চলাচল করা ভিআইপি পরিবহনের চালক আব্দুর রহিম জানান, ‘আমরা হাফ পাস রাখতেছি, আজ এখন পর্যন্ত কোনো ছাত্র গ্যাঞ্জাম করেনি।’
সকাল ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর ধানমন্ডি, সাইন্সল্যাব, নিউ মার্কেটসহ শাহবাগ এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তখন পর্যন্ত চলমান আন্দোলনের জন্য কোনো ছাত্র–ছাত্রীদের সড়কে নামতে দেখা যায়নি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে