শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরে আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের বালিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ১১ জন মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁরা হলেন এনামুল হক হাওলাদার (৪০), তারাই হাওলাদার (২৮), জয়নাল হাওলাদার (২৭), ধলু মাতুব্বর (৫০), মুন্না হাওলাদার (২৫), ইউনুস হাওলাদার (৫০), অলি মাতুব্বর (৪৫), জাহিদুল মোল্লা (৪২), শওকত ফকির (২৭), ইসরাফিল ফকির (৩৫) ও সাখাওয়াত হোসেন (৩৮)।
এঁদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জয়নাল হাওলাদারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, মস্তফাপুর ইউনিয়নের বালিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন তানভীর হাওলাদারের সঙ্গে মাহাবুব মোল্লার আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে আগেও দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। গতকাল রাতে মাহাবুব মোল্লার সমর্থক আরমান মোল্লার সঙ্গে তানভীর হাওলাদারের সমর্থক আরাফাত হাওলাদারের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে কথা–কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে রাত ১২টা পর্যন্ত মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ১১ জনকে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহত সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘কিশোরদের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাওলাদার আর মোল্লার বংশের লোকজনের মধ্যে মারামারি। মূলত এলাকায় প্রভাব বিস্তার করার জন্য মাহাবুব মোল্লার লোকজন হাওলাদার বংশের লোকজনকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। আমরা প্রতিরোধ করতে গিয়ে আহত হয়েছি।’
এ সম্পর্কে মাহাবুব মোল্লা বলেন, ‘এলাকায় কিশোরেরা মারামারি করেছে। এখানে আমার কোনো হাত নেই। মারামারি সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। এলাকায় শান্ত পরিবেশে বজায় থাকুক—সেটা আমিও চাই। কিন্তু হাওলাদারেরা বিনা উসকানিতে সুযোগ পেলেই মোল্লাদের ওপর হামলা চালিয়ে উল্টো দোষ চাপিয়ে দেয়।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তন্ময় মণ্ডল বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে দুই পক্ষের লোকজনই আহত হয়েছে। আহতরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ঘটনায় দুই পক্ষের কেউ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ দিলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের বালিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ১১ জন মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁরা হলেন এনামুল হক হাওলাদার (৪০), তারাই হাওলাদার (২৮), জয়নাল হাওলাদার (২৭), ধলু মাতুব্বর (৫০), মুন্না হাওলাদার (২৫), ইউনুস হাওলাদার (৫০), অলি মাতুব্বর (৪৫), জাহিদুল মোল্লা (৪২), শওকত ফকির (২৭), ইসরাফিল ফকির (৩৫) ও সাখাওয়াত হোসেন (৩৮)।
এঁদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জয়নাল হাওলাদারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, মস্তফাপুর ইউনিয়নের বালিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন তানভীর হাওলাদারের সঙ্গে মাহাবুব মোল্লার আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে আগেও দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। গতকাল রাতে মাহাবুব মোল্লার সমর্থক আরমান মোল্লার সঙ্গে তানভীর হাওলাদারের সমর্থক আরাফাত হাওলাদারের তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে কথা–কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে রাত ১২টা পর্যন্ত মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ১১ জনকে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহত সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘কিশোরদের মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাওলাদার আর মোল্লার বংশের লোকজনের মধ্যে মারামারি। মূলত এলাকায় প্রভাব বিস্তার করার জন্য মাহাবুব মোল্লার লোকজন হাওলাদার বংশের লোকজনকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। আমরা প্রতিরোধ করতে গিয়ে আহত হয়েছি।’
এ সম্পর্কে মাহাবুব মোল্লা বলেন, ‘এলাকায় কিশোরেরা মারামারি করেছে। এখানে আমার কোনো হাত নেই। মারামারি সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। এলাকায় শান্ত পরিবেশে বজায় থাকুক—সেটা আমিও চাই। কিন্তু হাওলাদারেরা বিনা উসকানিতে সুযোগ পেলেই মোল্লাদের ওপর হামলা চালিয়ে উল্টো দোষ চাপিয়ে দেয়।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তন্ময় মণ্ডল বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে দুই পক্ষের লোকজনই আহত হয়েছে। আহতরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ ঘটনায় দুই পক্ষের কেউ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ দিলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৭ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে