নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ ৩০ বছরের আইনি লড়াই শেষে অবশেষে সুযোগ–সুবিধা পেতে যাচ্ছেন বিএনপি সরকারের সময় চাকরিচ্যুত জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মকর্তা বখতিয়ার আহমেদ খান। তাকে চাকরিচ্যুতি থেকে অবসর পরবর্তী সময় পর্যন্ত বেতন-ভাতাসহ সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সরকারের রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে বখতিয়ার আহমেদ খানের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আখতার ইমাম। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
রাশনা ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে এতটা সময় অপেক্ষা করা দুঃখজনক। বখতিয়ার আহমেদ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল এবং সব শেষে আপিল বিভাগেও জিতেছেন। তার অবসরের সময় পার হয়ে গেছে। তাই চাকরিচ্যুত হওয়ার পর থেকে অবসরকালীন পর্যন্ত সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।’
রাশনা ইমাম আরও বলেন, ‘বখতিয়ার আহমেদ খান জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সহকারী পরিচালক ছিলেন ১৯৮২ সালে। পরবর্তীতে কারিগরি শাখায় উপপরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯১ সালে ওএসডি করে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ে নেওয়া হয় তাকে। পরবর্তীতে ১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার তাকে চাকরিচ্যুত করে।’
এদিকে চাকরিচ্যুতির পর প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন বখতিয়ার। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল চাকরিচ্যুতির সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে চাকরিতে ফিরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন।
ওই আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালে যায় সরকার। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আপিল খারিজ করে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের আদেশই বহাল রাখেন। তবে সরকার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করলে তাও খারিজ হয়।
পরবর্তীতে রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে। সে আবেদনের শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার রায় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
দীর্ঘ ৩০ বছরের আইনি লড়াই শেষে অবশেষে সুযোগ–সুবিধা পেতে যাচ্ছেন বিএনপি সরকারের সময় চাকরিচ্যুত জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মকর্তা বখতিয়ার আহমেদ খান। তাকে চাকরিচ্যুতি থেকে অবসর পরবর্তী সময় পর্যন্ত বেতন-ভাতাসহ সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সরকারের রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে বখতিয়ার আহমেদ খানের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার আখতার ইমাম। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
রাশনা ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাপ্য অধিকার ফিরে পেতে এতটা সময় অপেক্ষা করা দুঃখজনক। বখতিয়ার আহমেদ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল এবং সব শেষে আপিল বিভাগেও জিতেছেন। তার অবসরের সময় পার হয়ে গেছে। তাই চাকরিচ্যুত হওয়ার পর থেকে অবসরকালীন পর্যন্ত সব সুযোগ-সুবিধা পরিশোধ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।’
রাশনা ইমাম আরও বলেন, ‘বখতিয়ার আহমেদ খান জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সহকারী পরিচালক ছিলেন ১৯৮২ সালে। পরবর্তীতে কারিগরি শাখায় উপপরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯১ সালে ওএসডি করে রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ে নেওয়া হয় তাকে। পরবর্তীতে ১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকার তাকে চাকরিচ্যুত করে।’
এদিকে চাকরিচ্যুতির পর প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন বখতিয়ার। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল চাকরিচ্যুতির সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে চাকরিতে ফিরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন।
ওই আদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালে যায় সরকার। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আপিল খারিজ করে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের আদেশই বহাল রাখেন। তবে সরকার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করলে তাও খারিজ হয়।
পরবর্তীতে রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে। সে আবেদনের শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার রায় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে