আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিডিআর বিদ্রোহে সাজাপ্রাপ্ত বিডিআরদের মুক্তি এবং চাকরি ফেরতের দাবিতে সচিবালয় ঘেরাও করেছেন আন্দোলনকারীরা। আজ বুধবার বেলা ১টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সচিবালয় ঘেরাও করেন তাঁরা।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার। আলটিমেটাম শেষ হওয়ার পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে সচিবালয়ের দিকে যান তাঁরা।
পূর্বের ছয় দফার সঙ্গে আরও দুই দফা যুক্ত করেছেন সাবেক এই বিডিআর সদস্যরা। বর্তমানে তাদের ৮ দফা দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১। পিলখানার ভেতরে ও বাইরে ১৮টি বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্ট গঠন করে যে বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদের সবাইকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।
২। ইতিমধ্যে হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং সাজা শেষ হওয়া জেলবন্দী বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রহসনের বিস্ফোরক মামলা বাতিল করা।
৩। গঠিত কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত ব্যতীত শব্দ এবং কার্যপরিধি ২-এর (ঙ) নম্বর ধারা বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে স্বাধীন তদন্ত রিপোর্ট সাপেক্ষে অন্যায়ভাবে দণ্ডিত সব ধরনের নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে এবং পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, মূল ষড়যন্ত্রকারী, হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা।
৪। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহীদ হওয়া ৫৭ সেনা কর্মকর্তা, ১০ জন বিডিআর সদস্যসহ মোট ৭৪ জনের হত্যাকারীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে জেলের ভেতর মারা যাওয়া প্রত্যেক বিডিআর সদস্যের মৃত্যুর সঠিক কারণ উন্মোচন করতে হবে। অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়ে থাকলে দায়ী সবাইকে বিচারের আওতায় আনা।
৫। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত সেনা কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে।
৬। সব শহীদ সেনা কর্মকর্তার লাশ পুনরায় তদন্তের মাধ্যমে সঠিকভাবে শনাক্ত করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৭। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ধারণকারী বিডিআর নাম ফিরিয়ে আনা।
৮। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে সব শহীদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণা করতে হবে এবং শহীদ পরিবারের সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বিডিআর বিদ্রোহে সাজাপ্রাপ্ত বিডিআরদের মুক্তি এবং চাকরি ফেরতের দাবিতে সচিবালয় ঘেরাও করেছেন আন্দোলনকারীরা। আজ বুধবার বেলা ১টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সচিবালয় ঘেরাও করেন তাঁরা।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার। আলটিমেটাম শেষ হওয়ার পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে সচিবালয়ের দিকে যান তাঁরা।
পূর্বের ছয় দফার সঙ্গে আরও দুই দফা যুক্ত করেছেন সাবেক এই বিডিআর সদস্যরা। বর্তমানে তাদের ৮ দফা দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১। পিলখানার ভেতরে ও বাইরে ১৮টি বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্ট গঠন করে যে বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদের সবাইকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।
২। ইতিমধ্যে হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং সাজা শেষ হওয়া জেলবন্দী বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রহসনের বিস্ফোরক মামলা বাতিল করা।
৩। গঠিত কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত ব্যতীত শব্দ এবং কার্যপরিধি ২-এর (ঙ) নম্বর ধারা বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে স্বাধীন তদন্ত রিপোর্ট সাপেক্ষে অন্যায়ভাবে দণ্ডিত সব ধরনের নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে এবং পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক কারণ উদ্ঘাটন, মূল ষড়যন্ত্রকারী, হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা।
৪। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহীদ হওয়া ৫৭ সেনা কর্মকর্তা, ১০ জন বিডিআর সদস্যসহ মোট ৭৪ জনের হত্যাকারীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে জেলের ভেতর মারা যাওয়া প্রত্যেক বিডিআর সদস্যের মৃত্যুর সঠিক কারণ উন্মোচন করতে হবে। অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়ে থাকলে দায়ী সবাইকে বিচারের আওতায় আনা।
৫। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত সেনা কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে।
৬। সব শহীদ সেনা কর্মকর্তার লাশ পুনরায় তদন্তের মাধ্যমে সঠিকভাবে শনাক্ত করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৭। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ধারণকারী বিডিআর নাম ফিরিয়ে আনা।
৮। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে সব শহীদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণা করতে হবে এবং শহীদ পরিবারের সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
ফরিদপুরে কুমার নদে গোসলে নেমে ডুবে যাওয়ার ২০ ঘন্টা পর শিশু সোয়াদের (৭) লাশ ভেসে ওঠেছে। আজ শুক্রবার সকালে লাশটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন স্থানীয়রা।
৪৩ মিনিট আগেনীলফামারীতে কালী মন্দিরের চারটি প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলী গ্রামের ডারার পার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এরফান আলী (১৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে বটি দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ হত্যার ঘটনায় ইমন হোসেন নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার ঝাওয়াইল ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থান যোগীর ঘোপায় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসন সেখানে যৌথ অভিযান চালায়।
২ ঘণ্টা আগে