কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবজাতক নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রটিকে বাসা হিসেবে ব্যবহার করছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ড্রাইভার ইউনুস আলী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নবজাতকদের জন্য চারটি বেড বরাদ্দ থাকলেও সেখানে ড্রাইভার নিয়মিতভাবে থাকছেন। বিষয়টি নিয়ে জনমনে নানান প্রশ্ন উঠেছে।
অভিযোগ রয়েছে, কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিদায়ী স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সালেহীন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই আউটসোর্সিংয়ের কর্মরত ড্রাইভার ইউনুস আলীকে নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (এনআইসিইউ) থাকার অনুমতি দেন। এরপর থেকে নবজাতক নিবিড় রুমটিতে থাকতে শুরু করেন ইউনুস আলী। বিষয়টি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা অবগত থাকলেও কেউ মুখ খুলতে নারাজ।
হাসপাতালে প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রটি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে না। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রটি ব্যবহার না করায় ভেতরের অনেকাংশের আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, মাস কয়েক আগে ড্রাইভার ইউনুস আলীকে নবজাতক পরিচর্যা রুমে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়। এসব রুমে শিশু রোগী ছাড়া অন্য কেউ থাকার সুযোগ না থাকলেও ওই ড্রাইভার দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ড্রাইভার ইউনুস আলী জানান, ‘ইউএইচও স্যারের অনুমতিক্রমে এখানে থাকছি। আমাকে থাকার জন্য বলা হয়েছে। এর বেশি কিছু বলতে পারব না।’
বিদায়ী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।
কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান জানান, নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যা রুমে শিশু রোগী ছাড়া অন্য কেউ থাকার সুযোগ নেই। এই রুমে ড্রাইভার বসবাস বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি।
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবজাতক নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রটিকে বাসা হিসেবে ব্যবহার করছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ড্রাইভার ইউনুস আলী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নবজাতকদের জন্য চারটি বেড বরাদ্দ থাকলেও সেখানে ড্রাইভার নিয়মিতভাবে থাকছেন। বিষয়টি নিয়ে জনমনে নানান প্রশ্ন উঠেছে।
অভিযোগ রয়েছে, কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিদায়ী স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সালেহীন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই আউটসোর্সিংয়ের কর্মরত ড্রাইভার ইউনুস আলীকে নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (এনআইসিইউ) থাকার অনুমতি দেন। এরপর থেকে নবজাতক নিবিড় রুমটিতে থাকতে শুরু করেন ইউনুস আলী। বিষয়টি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা অবগত থাকলেও কেউ মুখ খুলতে নারাজ।
হাসপাতালে প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রটি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে না। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রটি ব্যবহার না করায় ভেতরের অনেকাংশের আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, মাস কয়েক আগে ড্রাইভার ইউনুস আলীকে নবজাতক পরিচর্যা রুমে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়। এসব রুমে শিশু রোগী ছাড়া অন্য কেউ থাকার সুযোগ না থাকলেও ওই ড্রাইভার দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ড্রাইভার ইউনুস আলী জানান, ‘ইউএইচও স্যারের অনুমতিক্রমে এখানে থাকছি। আমাকে থাকার জন্য বলা হয়েছে। এর বেশি কিছু বলতে পারব না।’
বিদায়ী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নাজমুস সালেহীনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।
কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান জানান, নবজাতকের নিবিড় পরিচর্যা রুমে শিশু রোগী ছাড়া অন্য কেউ থাকার সুযোগ নেই। এই রুমে ড্রাইভার বসবাস বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে