মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ব্যবসায়ী আলী আজম মানিককে দাড়ি ধরে হেনস্তাকারী নাসিম ভূঁইয়াকে কারাগারে নেওয়ার সময় ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিকদের ওপর খেপে গেলেন তিনি ও তাঁর অনুসারীরা। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে আদালতের হাজতখানা থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে পুলিশ ভ্যানে তোলার সময় সাংবাদিকদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
এ সময় নাসিম ভূঁইয়া সাংবাদিকদের ভিডিও না করার জন্য হুমকি দেন এবং আশপাশে থাকা তাঁর অনুসারী ও স্বজনেরাও সাংবাদিকদের হুমকি দেন। নাসিম ভূঁইয়া রেগে গিয়ে বলেন, ‘আপনি কিসের সাংবাদিক? ভিডিও করেন কেন? সরেন।’
পাশ থেকে নাসিম ভূঁইয়ার এক অনুসারী বলেন, ‘৩৩ বছর ধরে আমরা রাজনীতি করি। আপনারা ভিডিও করছেন কেন? গ্যাদারিং করলে মাসুদ পারভেজ ভাইকে (জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক) এখন কল দেব। আপনি সাংবাদিক হলে আমি সাংবাদিকের বাপ। ভিডিও করতে না করি, আপনার পছন্দ হয় না?’
এ বিষয়ে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ পারভেজের মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘জেলার অনেকে আমার নাম ভাঙিয়ে হুমকি-ধমকি দেয় এবং চাঁদাবাজি করে। আমি নিজেও তাদের খুঁজছি। তাদের পেলে আমি নিজে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেব।’
এর আগে গত মঙ্গলবার ব্যবসায়ী আলী আজম মানিককে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তা করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এরপর ওই দিন রাতেই নাসিম ভূঁইয়া বিএনপির কেউ নয় দাবি করে দলীয় প্যাডে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয় গণমাধ্যমে।
দলীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে সাংবাদিকদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ঘিওর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর মানিকুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নাসিম বিএনপির কেউ না; বরং সে আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনীতি করেছে। আমাদের কথা পরিষ্কার, সে যে অপরাধ করেছে, তার শাস্তি হোক। ভবিষ্যতে সে কোনো পদ-পদবি তো দূরের কথা, কোনো মিটিং-মিছিলেও যেতে পারবে না।’
উল্লেখ্য, ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তার ঘটনায় চার দিন পর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন নিশ্চিন্তপুর থেকে আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ব্যবসায়ী আলী আজম মানিককে দাড়ি ধরে হেনস্তাকারী নাসিম ভূঁইয়াকে কারাগারে নেওয়ার সময় ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিকদের ওপর খেপে গেলেন তিনি ও তাঁর অনুসারীরা। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে আদালতের হাজতখানা থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে পুলিশ ভ্যানে তোলার সময় সাংবাদিকদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
এ সময় নাসিম ভূঁইয়া সাংবাদিকদের ভিডিও না করার জন্য হুমকি দেন এবং আশপাশে থাকা তাঁর অনুসারী ও স্বজনেরাও সাংবাদিকদের হুমকি দেন। নাসিম ভূঁইয়া রেগে গিয়ে বলেন, ‘আপনি কিসের সাংবাদিক? ভিডিও করেন কেন? সরেন।’
পাশ থেকে নাসিম ভূঁইয়ার এক অনুসারী বলেন, ‘৩৩ বছর ধরে আমরা রাজনীতি করি। আপনারা ভিডিও করছেন কেন? গ্যাদারিং করলে মাসুদ পারভেজ ভাইকে (জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক) এখন কল দেব। আপনি সাংবাদিক হলে আমি সাংবাদিকের বাপ। ভিডিও করতে না করি, আপনার পছন্দ হয় না?’
এ বিষয়ে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ পারভেজের মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘জেলার অনেকে আমার নাম ভাঙিয়ে হুমকি-ধমকি দেয় এবং চাঁদাবাজি করে। আমি নিজেও তাদের খুঁজছি। তাদের পেলে আমি নিজে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেব।’
এর আগে গত মঙ্গলবার ব্যবসায়ী আলী আজম মানিককে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তা করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এরপর ওই দিন রাতেই নাসিম ভূঁইয়া বিএনপির কেউ নয় দাবি করে দলীয় প্যাডে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয় গণমাধ্যমে।
দলীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে সাংবাদিকদের হুমকি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ঘিওর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর মানিকুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নাসিম বিএনপির কেউ না; বরং সে আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনীতি করেছে। আমাদের কথা পরিষ্কার, সে যে অপরাধ করেছে, তার শাস্তি হোক। ভবিষ্যতে সে কোনো পদ-পদবি তো দূরের কথা, কোনো মিটিং-মিছিলেও যেতে পারবে না।’
উল্লেখ্য, ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে মারধর ও হেনস্তার ঘটনায় চার দিন পর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন নিশ্চিন্তপুর থেকে আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
২ ঘণ্টা আগে