কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থেকে তাবলিগ জামাতে পটুয়াখালী গিয়ে নিখোঁজ হয় আব্দুর রহিম বিজয় (১৭)। এক মাস পার হলেও সন্ধান মেলেনি তার। স্বজনেরা সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ব্যর্থ হয়ে ৫ নভেম্বর কটিয়াদী মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। আব্দুর রহিমের পরিবারের ধারণা, কেউ তাকে হত্যা করেছে নয়তো কোনো জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিতে তাকে বাধ্য করা হয়েছে। আব্দুর রহিম বিজয় মুমুরদিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
জানা যায়, কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের আব্দুল খালেকের ছেলে রাসেল মিয়া স্থানীয় তাবলিগ জামাতের জিম্মাদার। এলাকায় আসা তাবলিগ দলের আরেক সদস্য বরিশালের মাহাবুবুর রহমান। তাঁদের সঙ্গে কথা হয় আব্দুর রহিম বিজয়ের। তাঁরা দ্বীনি দাওয়াতের কথা বলে আব্দুর রহিমকে প্রথমে যাত্রাবাড়ী মসজিদে পরে সেখান থেকে গত ১২ অক্টোবর ৪০ দিনের চিল্লায় পটুয়াখালীতে পাঠান। মাহাবুব ৪০ দিনের চিল্লায় আসা তাবলিগ দলের সঙ্গে কটিয়াদী এলাকার বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান করেন।
পটুয়াখালীতে ওই তাবলিগ জামাত দলের জিম্মাদার ছিলেন সৈকত মিয়া। তিনি আব্দুর রহিমের পরিবারকে জানান, পটুয়াখালীতে তাবলিগ জামাতে এক সপ্তাহ যেতেই আব্দুর রহিমের চালচলনে নানাবিধ অভিযোগ পাওয়া যায়। তখন তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বাড়িতে ফেরার জন্য সন্ধ্যার পর তাকে ঢাকাগামী একটি লঞ্চে তুলে দেওয়া হয়। এর দুদিন পর আব্দুর রহিমের বাড়িতে ফোন করে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, আব্দুর রহিম বাড়ি ফেরেনি।
তাবলিগ জামাত দলের জিম্মাদার সৈকত মিয়া বলেন, আব্দুর রহিমের চালচলনে স্থানীয়দের কাছ থেকে নানা রকম অভিযোগ আসতে থাকে। তাই তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। দুদিন আগেই তাকে লঞ্চে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাবলিগের দুজন সাথি ১৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় তাকে ঢাকাগামী একটি লঞ্চে উঠিয়ে দিয়েছেন। তবে তার ফোনটি বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এমন সংবাদের পর থেকেই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়। আব্দুর রহিমের সঙ্গে থাকা ফোন নম্বরটি এখনো বন্ধ। আব্দুর রহিমের বাবা রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বরিশালের মাহাবুবুর রহমান আমার ছেলেকে নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে তাবলিগ জামাতে যুক্ত হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন।
অন্যদিকে, বরিশালের মাহাবুব পারিবারিক সমস্যা দেখিয়ে চিল্লা শেষ না করেই কটিয়াদী ত্যাগ করেছেন। রহিমের বাবা মাহাবুবকে ফোনে ছেলে নিখোঁজের বিষয়টি জানালে মাহবুব বলেন, ‘আপনারা নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, আপনাদের ছেলে ফিরে আসবে।’
এ বিষয়ে কটিয়াদী থানার ওসি এসএম শাহাদত হোসেন বলেন, ‘ছেলেটি পটুয়াখালী থেকে নিখোঁজ হয়েছে। মামলা করতে হলে সেই থানায় করতে হবে। তবে কটিয়াদী থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। আমরা আমাদের মতো তদন্ত করে বিষয়টি দেখছি। তদন্তের জন্য উপপরিদর্শক (এসআই) জিয়াদ মাহমুদ নাহিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থেকে তাবলিগ জামাতে পটুয়াখালী গিয়ে নিখোঁজ হয় আব্দুর রহিম বিজয় (১৭)। এক মাস পার হলেও সন্ধান মেলেনি তার। স্বজনেরা সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ব্যর্থ হয়ে ৫ নভেম্বর কটিয়াদী মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। আব্দুর রহিমের পরিবারের ধারণা, কেউ তাকে হত্যা করেছে নয়তো কোনো জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিতে তাকে বাধ্য করা হয়েছে। আব্দুর রহিম বিজয় মুমুরদিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
জানা যায়, কটিয়াদী উপজেলার মুমুরদিয়া ইউনিয়নের আব্দুল খালেকের ছেলে রাসেল মিয়া স্থানীয় তাবলিগ জামাতের জিম্মাদার। এলাকায় আসা তাবলিগ দলের আরেক সদস্য বরিশালের মাহাবুবুর রহমান। তাঁদের সঙ্গে কথা হয় আব্দুর রহিম বিজয়ের। তাঁরা দ্বীনি দাওয়াতের কথা বলে আব্দুর রহিমকে প্রথমে যাত্রাবাড়ী মসজিদে পরে সেখান থেকে গত ১২ অক্টোবর ৪০ দিনের চিল্লায় পটুয়াখালীতে পাঠান। মাহাবুব ৪০ দিনের চিল্লায় আসা তাবলিগ দলের সঙ্গে কটিয়াদী এলাকার বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান করেন।
পটুয়াখালীতে ওই তাবলিগ জামাত দলের জিম্মাদার ছিলেন সৈকত মিয়া। তিনি আব্দুর রহিমের পরিবারকে জানান, পটুয়াখালীতে তাবলিগ জামাতে এক সপ্তাহ যেতেই আব্দুর রহিমের চালচলনে নানাবিধ অভিযোগ পাওয়া যায়। তখন তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বাড়িতে ফেরার জন্য সন্ধ্যার পর তাকে ঢাকাগামী একটি লঞ্চে তুলে দেওয়া হয়। এর দুদিন পর আব্দুর রহিমের বাড়িতে ফোন করে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, আব্দুর রহিম বাড়ি ফেরেনি।
তাবলিগ জামাত দলের জিম্মাদার সৈকত মিয়া বলেন, আব্দুর রহিমের চালচলনে স্থানীয়দের কাছ থেকে নানা রকম অভিযোগ আসতে থাকে। তাই তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। দুদিন আগেই তাকে লঞ্চে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাবলিগের দুজন সাথি ১৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় তাকে ঢাকাগামী একটি লঞ্চে উঠিয়ে দিয়েছেন। তবে তার ফোনটি বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এমন সংবাদের পর থেকেই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়। আব্দুর রহিমের সঙ্গে থাকা ফোন নম্বরটি এখনো বন্ধ। আব্দুর রহিমের বাবা রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বরিশালের মাহাবুবুর রহমান আমার ছেলেকে নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে তাবলিগ জামাতে যুক্ত হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন।
অন্যদিকে, বরিশালের মাহাবুব পারিবারিক সমস্যা দেখিয়ে চিল্লা শেষ না করেই কটিয়াদী ত্যাগ করেছেন। রহিমের বাবা মাহাবুবকে ফোনে ছেলে নিখোঁজের বিষয়টি জানালে মাহবুব বলেন, ‘আপনারা নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, আপনাদের ছেলে ফিরে আসবে।’
এ বিষয়ে কটিয়াদী থানার ওসি এসএম শাহাদত হোসেন বলেন, ‘ছেলেটি পটুয়াখালী থেকে নিখোঁজ হয়েছে। মামলা করতে হলে সেই থানায় করতে হবে। তবে কটিয়াদী থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। আমরা আমাদের মতো তদন্ত করে বিষয়টি দেখছি। তদন্তের জন্য উপপরিদর্শক (এসআই) জিয়াদ মাহমুদ নাহিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৭ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১৭ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২০ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২৩ মিনিট আগে