নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টির দাবিতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন শান্তিনগর, সিদ্ধেশ্বরী ও বেইলি রোড এলাকার বাসিন্দারা। মানববন্ধন থেকে নগরীর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বাণিজ্যিক ভবনগুলোর অনুমতি ও ছাড়পত্র পরীক্ষা করে দেখার দাবি জানান তাঁরা।
আজ সোমবার বিকেলে বেইলি রোডে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন—সিপিবির কেন্দ্রীয় নেতা ক্বাফী রতন, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা সুলতানা স্বাতী, উদীচীর জাতীয় পরিষদ সদস্য মঞ্জুর মোর্শেদ মিল্টন, শ্রমিকনেতা হযরত আলী, বেইলি রোডের বাসিন্দা রঞ্জনা দেবী, সফটওয়্যার প্রকৌশলী কল্লোল বণিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কাজী বোরহান, জাহিদ নগর প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গ্রিন কোজি কটেজের মতো ঝুঁকিপূর্ণ প্রচুর ভবন সারা ঢাকা শহরজুড়ে রয়েছে। এই ভবনগুলো নজরদারিতে আনা, অনুমতি বা ছাড়পত্র পরীক্ষা ও জনসাধারণের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা বিধান করার দায়িত্ব সরকারের। সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার কারণেই এত বড় বিপর্যয় ঘটেছে। এটি একটি কাঠামোগত ও অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ড।
বক্তারা আরও বলেন, কোনো একটি ঘটনা ঘটার পরে সবাই মিলে কয়েক দিনের জন্য সোচ্চার হওয়া ও কিছু তৎপরতা চলে। আজ পর্যন্ত নিমতলী, চুরিহাট্টাসহ কোনো ঘটনারই বিচার অদ্যাবধি হয়নি। ফলে এ ধরনের মৃত্যুকূপের পুনরাবৃত্তি ঘটেই চলেছে।
তারা বলেন, সারা বছর কাজ না করা রাজউক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরসহ সরকারি সংস্থাগুলো এখন অতি তৎপরতা শুরু করেছে। তারা পাঁচ বছরের নিষ্ক্রিয়তা এক সপ্তাহে ঢাকতে চাচ্ছে। যার ফলে ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে।
রাজধানীর সকল ভবন তদারকির দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, এখনই দেখতে হবে এসব ভবনে সকল নিয়মকানুন অনুসরণ করা হয়েছে কিনা। না হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে এবং যারা ঘুষ খেয়ে দায়িত্বে অবহেলা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টির দাবিতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন শান্তিনগর, সিদ্ধেশ্বরী ও বেইলি রোড এলাকার বাসিন্দারা। মানববন্ধন থেকে নগরীর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বাণিজ্যিক ভবনগুলোর অনুমতি ও ছাড়পত্র পরীক্ষা করে দেখার দাবি জানান তাঁরা।
আজ সোমবার বিকেলে বেইলি রোডে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন—সিপিবির কেন্দ্রীয় নেতা ক্বাফী রতন, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাহমিনা সুলতানা স্বাতী, উদীচীর জাতীয় পরিষদ সদস্য মঞ্জুর মোর্শেদ মিল্টন, শ্রমিকনেতা হযরত আলী, বেইলি রোডের বাসিন্দা রঞ্জনা দেবী, সফটওয়্যার প্রকৌশলী কল্লোল বণিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কাজী বোরহান, জাহিদ নগর প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গ্রিন কোজি কটেজের মতো ঝুঁকিপূর্ণ প্রচুর ভবন সারা ঢাকা শহরজুড়ে রয়েছে। এই ভবনগুলো নজরদারিতে আনা, অনুমতি বা ছাড়পত্র পরীক্ষা ও জনসাধারণের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা বিধান করার দায়িত্ব সরকারের। সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলার কারণেই এত বড় বিপর্যয় ঘটেছে। এটি একটি কাঠামোগত ও অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ড।
বক্তারা আরও বলেন, কোনো একটি ঘটনা ঘটার পরে সবাই মিলে কয়েক দিনের জন্য সোচ্চার হওয়া ও কিছু তৎপরতা চলে। আজ পর্যন্ত নিমতলী, চুরিহাট্টাসহ কোনো ঘটনারই বিচার অদ্যাবধি হয়নি। ফলে এ ধরনের মৃত্যুকূপের পুনরাবৃত্তি ঘটেই চলেছে।
তারা বলেন, সারা বছর কাজ না করা রাজউক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরসহ সরকারি সংস্থাগুলো এখন অতি তৎপরতা শুরু করেছে। তারা পাঁচ বছরের নিষ্ক্রিয়তা এক সপ্তাহে ঢাকতে চাচ্ছে। যার ফলে ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে।
রাজধানীর সকল ভবন তদারকির দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, এখনই দেখতে হবে এসব ভবনে সকল নিয়মকানুন অনুসরণ করা হয়েছে কিনা। না হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে এবং যারা ঘুষ খেয়ে দায়িত্বে অবহেলা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৩ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৭ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৭ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে