নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডারের মতো বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান এবং আনুপাতিক হারে গ্রেড-২ ও গ্রেড-১ পদ সৃষ্টি করে ছয় স্তরের পদসোপান তৈরির দাবি জানিয়েছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মর্যাদা রক্ষা কমিটি।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাঈন উদ্দিন।
এস এম কামাল উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে সর্বোচ্চ চতুর্থ গ্রেডে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে। প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তারা পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি পান। কিন্তু শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা চতুর্থ গ্রেডে পদোন্নতি পান এবং চতুর্থ গ্রেডেই আটকে থাকছেন। অধ্যাপক পদটি তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করা এবং আনুপাতিক হারে প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেডের পদ সৃষ্টি করা জরুরি হয়ে পড়েছে।’
২০১৫ সালে নতুন পে স্কেলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ক্যাডার হচ্ছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী অধ্যাপকদের তৃতীয় গ্রেডে (সিলেকশন গ্রেড) উন্নীত হওয়ার সুযোগ রহিত হয়ে চতুর্থ গ্রেডে অবনমন ঘটে। অর্থাৎ, ২০১৫ সালের আগে সিলেকশন গ্রেডের মাধ্যমে বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদমর্যাদার কর্মকর্তারা তৃতীয় গ্রেড পেতেন, এখন সেটা বন্ধ হয়ে চতুর্থ গ্রেডে স্থির হয়ে আছে। প্রায় অর্ধেক চাকরিকাল চতুর্থ গ্রেডে কাটিয়ে সেখান থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে।’
এই বৈষম্যের প্রতিকার চেয়ে ৫৯৩ জন অধ্যাপক প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছিলেন জানিয়ে এস এম কামাল বলেন, ‘আদালত অধ্যাপকদের পদ তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করে তিন মাসের মধ্যে কার্যকর করার নির্দেশনা প্রদান করেন। কিন্তু তৎকালীন সরকার এটা বাস্তবায়ন না করে আপিল করেছে। আমরা চাই প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডারের মতো শিক্ষা ক্যাডারে পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি। অর্থাৎ, অধ্যাপক মানেই তৃতীয় গ্রেড এবং আনুপাতিক হারে প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেড।’
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, হাজারো সমস্যায় জর্জরিত শিক্ষা ক্যাডারে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সমস্যা পদোন্নতি। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদেরর বঞ্চনা দূরীকরণে অবিলম্বে পদোন্নতি যোগ করতে হবে। সবাইকে সব টায়ারে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে একসঙ্গে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে। পূর্বে তিন টায়ারে একসঙ্গেই পদোন্নতি দেওয়া হতো। কোনো কারণ ছাড়াই দীর্ঘদিন পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মর্যাদা রক্ষা কমিটির সভাপতি এস এম কামাল হোসেনসহ আরও অনেকে।
প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডারের মতো বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান এবং আনুপাতিক হারে গ্রেড-২ ও গ্রেড-১ পদ সৃষ্টি করে ছয় স্তরের পদসোপান তৈরির দাবি জানিয়েছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মর্যাদা রক্ষা কমিটি।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাঈন উদ্দিন।
এস এম কামাল উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে সর্বোচ্চ চতুর্থ গ্রেডে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে। প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তারা পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি পান। কিন্তু শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা চতুর্থ গ্রেডে পদোন্নতি পান এবং চতুর্থ গ্রেডেই আটকে থাকছেন। অধ্যাপক পদটি তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করা এবং আনুপাতিক হারে প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেডের পদ সৃষ্টি করা জরুরি হয়ে পড়েছে।’
২০১৫ সালে নতুন পে স্কেলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ক্যাডার হচ্ছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী অধ্যাপকদের তৃতীয় গ্রেডে (সিলেকশন গ্রেড) উন্নীত হওয়ার সুযোগ রহিত হয়ে চতুর্থ গ্রেডে অবনমন ঘটে। অর্থাৎ, ২০১৫ সালের আগে সিলেকশন গ্রেডের মাধ্যমে বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক পদমর্যাদার কর্মকর্তারা তৃতীয় গ্রেড পেতেন, এখন সেটা বন্ধ হয়ে চতুর্থ গ্রেডে স্থির হয়ে আছে। প্রায় অর্ধেক চাকরিকাল চতুর্থ গ্রেডে কাটিয়ে সেখান থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে।’
এই বৈষম্যের প্রতিকার চেয়ে ৫৯৩ জন অধ্যাপক প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছিলেন জানিয়ে এস এম কামাল বলেন, ‘আদালত অধ্যাপকদের পদ তৃতীয় গ্রেডে উন্নীত করে তিন মাসের মধ্যে কার্যকর করার নির্দেশনা প্রদান করেন। কিন্তু তৎকালীন সরকার এটা বাস্তবায়ন না করে আপিল করেছে। আমরা চাই প্রশাসন ক্যাডারসহ অন্যান্য ক্যাডারের মতো শিক্ষা ক্যাডারে পঞ্চম গ্রেড থেকে তৃতীয় গ্রেডে পদোন্নতি। অর্থাৎ, অধ্যাপক মানেই তৃতীয় গ্রেড এবং আনুপাতিক হারে প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেড।’
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, হাজারো সমস্যায় জর্জরিত শিক্ষা ক্যাডারে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সমস্যা পদোন্নতি। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদেরর বঞ্চনা দূরীকরণে অবিলম্বে পদোন্নতি যোগ করতে হবে। সবাইকে সব টায়ারে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে একসঙ্গে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে। পূর্বে তিন টায়ারে একসঙ্গেই পদোন্নতি দেওয়া হতো। কোনো কারণ ছাড়াই দীর্ঘদিন পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মর্যাদা রক্ষা কমিটির সভাপতি এস এম কামাল হোসেনসহ আরও অনেকে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে