প্রতিনিধি, শ্রীপুর
গাছের প্রতি তাঁর গভীর টান। বাড়ির পাশাপাশি সহকর্মীদের নিয়ে কর্মস্থলেও সাড়ে ৩ হাজারের বেশি গাছ লাগিয়ে গড়ে তুলেছেন সবুজের সমারোহ। দিনের বেশির ভাগ সময় তিনি এ বাগানেই কাটান।
বলছি শ্রীপুর উপজেলার মাওনা পিয়ার আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ একেএম আবুল খায়েরের কথা। বৃক্ষপ্রেমী একেএম আবুল খায়ের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে। তাঁর বাবা গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) ছিলেন।
আবুল খায়েরের ১৯৯৩ সাল থেকে মাওনা পিয়ার আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন।
নিজে গাছ লাগানোর পাশাপাশি তিনি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থীদেরও সব সময় গাছ লাগাতে উৎসাহ দেন। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বর্ষা মৌসুমে কলেজ ক্যাম্পাসের ফাঁকা জায়গায় গড়ে তুলেছেন নানা বৃক্ষের সমন্বয়ে সবুজের সমাহার।
অধ্যক্ষ বলেন, পৃথিবীকে বাসযোগ্য, সবুজ ও শীতল রাখতে বৃক্ষ ভূমিকা রাখে। সবুজের অরণ্য ঘেরা বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে বৃক্ষের বিকল্প নেই। বৃক্ষই আমাদের সুস্থ ভাবে পৃথিবীতে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। কলেজ ক্যাম্পাসে লাগানো সাড়ে ৩ হাজার গাছের মধ্যে ১৭ ধরনের ফল, ৭ ধরনের ওষুধি, ৬ ধরনের কাঠ, ২১ ধরনের ফুল এবং ১৩ ধরনের শোভাবর্ধনকারী গাছ রয়েছে বলেও তিনি জানান।
আবুল খায়ের আরও বলেন, এখন গাছ লাগানোর উপযুক্ত মৌসুম। তাই কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে গাছ রোপণ করছি। তাই কলেজের বিভিন্ন ফাঁকা জায়গায় বৃক্ষ রোপণ করা হচ্ছে। করোনার কারণে কলেজ বন্ধ থাকলেও বৃক্ষের পরিচর্যা করতে নিয়মিত কলেজে আসে।
গাছের প্রতি তাঁর গভীর টান। বাড়ির পাশাপাশি সহকর্মীদের নিয়ে কর্মস্থলেও সাড়ে ৩ হাজারের বেশি গাছ লাগিয়ে গড়ে তুলেছেন সবুজের সমারোহ। দিনের বেশির ভাগ সময় তিনি এ বাগানেই কাটান।
বলছি শ্রীপুর উপজেলার মাওনা পিয়ার আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ একেএম আবুল খায়েরের কথা। বৃক্ষপ্রেমী একেএম আবুল খায়ের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে। তাঁর বাবা গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) ছিলেন।
আবুল খায়েরের ১৯৯৩ সাল থেকে মাওনা পিয়ার আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন।
নিজে গাছ লাগানোর পাশাপাশি তিনি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থীদেরও সব সময় গাছ লাগাতে উৎসাহ দেন। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বর্ষা মৌসুমে কলেজ ক্যাম্পাসের ফাঁকা জায়গায় গড়ে তুলেছেন নানা বৃক্ষের সমন্বয়ে সবুজের সমাহার।
অধ্যক্ষ বলেন, পৃথিবীকে বাসযোগ্য, সবুজ ও শীতল রাখতে বৃক্ষ ভূমিকা রাখে। সবুজের অরণ্য ঘেরা বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে বৃক্ষের বিকল্প নেই। বৃক্ষই আমাদের সুস্থ ভাবে পৃথিবীতে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। কলেজ ক্যাম্পাসে লাগানো সাড়ে ৩ হাজার গাছের মধ্যে ১৭ ধরনের ফল, ৭ ধরনের ওষুধি, ৬ ধরনের কাঠ, ২১ ধরনের ফুল এবং ১৩ ধরনের শোভাবর্ধনকারী গাছ রয়েছে বলেও তিনি জানান।
আবুল খায়ের আরও বলেন, এখন গাছ লাগানোর উপযুক্ত মৌসুম। তাই কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে গাছ রোপণ করছি। তাই কলেজের বিভিন্ন ফাঁকা জায়গায় বৃক্ষ রোপণ করা হচ্ছে। করোনার কারণে কলেজ বন্ধ থাকলেও বৃক্ষের পরিচর্যা করতে নিয়মিত কলেজে আসে।
ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, ডিএনসিসির সঙ্গে এই এলাকার আওতাধীন যানজট নিরসনে যৌথভাবে কাজ করবে ডিএমপি, রাজউক ও এমআরটি কর্তৃপক্ষ।
৪ মিনিট আগেপূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের জ্ঞানপাড়া এলাকায় চোরা শিকারিদের ট্রলার ও বিপুল হরিণ শিকারের ফাঁদ জব্দ করেছে বন বিভাগ। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে এসব ফাঁদ জব্দ করা হয়।
১৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দায় রাস্তা পার হওয়ার সময় ট্রাকচাপায় পাঁচ বছরের শিশু আব্দুল্লাহ নিহত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে নেত্রকোনা-কলমাকান্দা সড়কের হীরাকান্দা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা ট্রাকসহ চালককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
২৭ মিনিট আগেস্মার্ট কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। উৎপাদন ব্যয় ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব। এতে কৃষকের আয় বাড়বে ৩০-৪০ শতাংশ বেশি। এর জন্য কৃষি বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে।
৩০ মিনিট আগে