নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুরের শ্রীপুরে সাতখামাইর এলাকায় ময়মনসিংহগামী মহুয়া কমিউটার ট্রেনের পাওয়ার কারে আগুনের ঘটনা ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার। এ ঘটনায় ট্রেনের অন্য কোনো বগির ক্ষতি না হলেও ট্রেনের পাওয়ার কারটি পুড়ে গেছে। ট্রেনে আগুন লাগার পেছনে সম্ভাব্য দুটি কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেছেন রেলওয়ে মহাপরিচালক।
আজ শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সকালে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ওয়াশপিটে রাখা পুড়ে যাওয়া পাওয়ার কারটি পরিদর্শনে এসেছিলেন রেলওয়ে মহাপরিচালক। এ সময় তিনি এসব কথা বলেন।
কী কারণে আগুন লেগেছে জানতে চাইলে রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাওয়ার কারে কী কারণে আগুন লেগেছে তা ধরা খুবই ডিফিকাল্ট। পাওয়ার কারটি যেভাবে পুড়ে গেছে, আসলে কোনোভাবেই তা ট্রেস করা যাচ্ছে না। এর দুটি সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে জেনারেটর ওভারহিট হওয়া, অন্যটি হচ্ছে বাইরের কোনো মানুষ এসে সিগারেট খাওয়ার সময় আগুন ধরতে পারে। আমরা এখনো এটা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না।’
এ সময় রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘আমি পাওয়ার কারটি ঘুরে দেখলাম। পাওয়ার কারের ভেতর থাকা দুটি জেনারেটরই পুড়ে গেছে। পাওয়ার কারের ভেতরে যেসব দাহ্য পদার্থ ছিল, সবগুলোই পুড়ে গেছে। শুধু লোহার ফ্রেমটুকু অবশিষ্ট আছে। আমাদের মনে হয়েছে এটি ঠিক করার সুযোগ আছে। এটাকে আমরা চট্টগ্রাম রেলওয়ে কারখানায় পাঠাব।’
এতে কী পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এটা নির্ধারণ করে জানাবেন।’
কমিটি গঠন
গতকাল বৃহস্পতিবার মহুয়া কমিউটার ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ঢাকা বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তাকে। এ ছাড়া আছেন বিভাগীয় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, বিভাগীয় ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার এবং সিআরএমসি কর্মকর্তা।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মোহনগঞ্জগামী মহুয়া এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগিতে আগুন লেগেছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। চলন্ত অবস্থায় ট্রেনের পাওয়ার কারে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। তবে আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
গাজীপুরের শ্রীপুরে সাতখামাইর এলাকায় ময়মনসিংহগামী মহুয়া কমিউটার ট্রেনের পাওয়ার কারে আগুনের ঘটনা ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার। এ ঘটনায় ট্রেনের অন্য কোনো বগির ক্ষতি না হলেও ট্রেনের পাওয়ার কারটি পুড়ে গেছে। ট্রেনে আগুন লাগার পেছনে সম্ভাব্য দুটি কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেছেন রেলওয়ে মহাপরিচালক।
আজ শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সকালে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ওয়াশপিটে রাখা পুড়ে যাওয়া পাওয়ার কারটি পরিদর্শনে এসেছিলেন রেলওয়ে মহাপরিচালক। এ সময় তিনি এসব কথা বলেন।
কী কারণে আগুন লেগেছে জানতে চাইলে রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাওয়ার কারে কী কারণে আগুন লেগেছে তা ধরা খুবই ডিফিকাল্ট। পাওয়ার কারটি যেভাবে পুড়ে গেছে, আসলে কোনোভাবেই তা ট্রেস করা যাচ্ছে না। এর দুটি সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে জেনারেটর ওভারহিট হওয়া, অন্যটি হচ্ছে বাইরের কোনো মানুষ এসে সিগারেট খাওয়ার সময় আগুন ধরতে পারে। আমরা এখনো এটা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছি না।’
এ সময় রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘আমি পাওয়ার কারটি ঘুরে দেখলাম। পাওয়ার কারের ভেতর থাকা দুটি জেনারেটরই পুড়ে গেছে। পাওয়ার কারের ভেতরে যেসব দাহ্য পদার্থ ছিল, সবগুলোই পুড়ে গেছে। শুধু লোহার ফ্রেমটুকু অবশিষ্ট আছে। আমাদের মনে হয়েছে এটি ঠিক করার সুযোগ আছে। এটাকে আমরা চট্টগ্রাম রেলওয়ে কারখানায় পাঠাব।’
এতে কী পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এটা নির্ধারণ করে জানাবেন।’
কমিটি গঠন
গতকাল বৃহস্পতিবার মহুয়া কমিউটার ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ঢাকা বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তাকে। এ ছাড়া আছেন বিভাগীয় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, বিভাগীয় ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার এবং সিআরএমসি কর্মকর্তা।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মোহনগঞ্জগামী মহুয়া এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগিতে আগুন লেগেছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। চলন্ত অবস্থায় ট্রেনের পাওয়ার কারে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। তবে আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে