ঢাবি প্রতিনিধি
সম্প্রতি জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। আজ শনিবার ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, একটি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ‘সকল স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং উহাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহের চাকরিতে যে সকল কর্মকর্তা বা কর্মচারী, তাহারা যে নামেই অভিহিত হউন না কেন, ১ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ ও তৎপরবর্তী সময়ে নতুন যোগদান করিবেন, তাহাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত করিল।’ হঠাৎ করেই এমন একটি প্রজ্ঞাপন জারির ফলে সারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন মনে করে, এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা চরম বৈষম্যের শিকার হবেন। একই বেতন স্কেলের আওতাধীন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ভিন্ন নীতি সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। এছাড়া বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের অব্যবহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়সহ গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহকে স্বায়ত্তশাসন প্রদান করে শিক্ষা ও গবেষণাকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছিলেন এবং শিক্ষকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছিলেন; এরই ধারাবাহিকতায় আরও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এই প্রজ্ঞাপন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষাদর্শনের প্রতি চরম অবমাননা প্রদর্শনের শামিল বলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন মনে করে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়—শিক্ষকদের প্রতি এই বৈষম্যমূলক পদক্ষেপের ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উন্নত রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ব্যাহত হবে। কেননা, এর ফলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসতে আগ্রহী হবেন না। এই প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদেরকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর দুরভিসন্ধি রয়েছে কি না সেটাও ভেবে দেখা দরকার। কেননা, নিকট অতীতে বিদ্যমান বেতন স্কেল থেকে অবনমনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মসূচি দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় নির্দেশনায় বিষয়টির শান্তিপূর্ণ সুরাহা হয়েছিল। যে মুহূর্তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চতুর্থবার ক্ষমতায় এসে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজও তাঁর উন্নয়ন যাত্রায় বিপুল উৎসাহ নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ রয়েছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে বিদ্যমান সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে শিক্ষকদের আন্দোলনের পথে ঠেলে দেওয়ার পুরোনো কৌশল শুরু হয়েছে বলে আমরা মনে করি।
অনতিবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজের মধ্যে সৃষ্ট হতাশা ও অসন্তুষ্টি লাঘব করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
সম্প্রতি জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। আজ শনিবার ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, একটি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ‘সকল স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং উহাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহের চাকরিতে যে সকল কর্মকর্তা বা কর্মচারী, তাহারা যে নামেই অভিহিত হউন না কেন, ১ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ ও তৎপরবর্তী সময়ে নতুন যোগদান করিবেন, তাহাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনার আওতাভুক্ত করিল।’ হঠাৎ করেই এমন একটি প্রজ্ঞাপন জারির ফলে সারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন মনে করে, এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা চরম বৈষম্যের শিকার হবেন। একই বেতন স্কেলের আওতাধীন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ভিন্ন নীতি সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। এছাড়া বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের অব্যবহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়সহ গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহকে স্বায়ত্তশাসন প্রদান করে শিক্ষা ও গবেষণাকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছিলেন এবং শিক্ষকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছিলেন; এরই ধারাবাহিকতায় আরও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এই প্রজ্ঞাপন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষাদর্শনের প্রতি চরম অবমাননা প্রদর্শনের শামিল বলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন মনে করে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়—শিক্ষকদের প্রতি এই বৈষম্যমূলক পদক্ষেপের ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উন্নত রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ব্যাহত হবে। কেননা, এর ফলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসতে আগ্রহী হবেন না। এই প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদেরকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর দুরভিসন্ধি রয়েছে কি না সেটাও ভেবে দেখা দরকার। কেননা, নিকট অতীতে বিদ্যমান বেতন স্কেল থেকে অবনমনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মসূচি দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় নির্দেশনায় বিষয়টির শান্তিপূর্ণ সুরাহা হয়েছিল। যে মুহূর্তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চতুর্থবার ক্ষমতায় এসে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের অবশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজও তাঁর উন্নয়ন যাত্রায় বিপুল উৎসাহ নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ রয়েছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে বিদ্যমান সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে শিক্ষকদের আন্দোলনের পথে ঠেলে দেওয়ার পুরোনো কৌশল শুরু হয়েছে বলে আমরা মনে করি।
অনতিবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজের মধ্যে সৃষ্ট হতাশা ও অসন্তুষ্টি লাঘব করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
গাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
১ ঘণ্টা আগে