নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ভয়ানক বেড়ে যাওয়ায় টিকা রপ্তানি স্থগিত করেছে ভারত সরকার। ফলে সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে চুক্তি অনুযায়ী টিকা পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করার জন্য রাশিয়া ও চীনের টিকা কেনার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। রাশিয়া এরই মধ্যে তাদের টিকার ফর্মুলা দিতে চেয়েছে। কিন্তু কোভিডের টিকা উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কতোখানি প্রস্তুত তা নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়েছে।
এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. মো. সায়েদুর রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকা তৈরির সক্ষমতা এক সময় আমাদের ছিল। কিন্তু সরকারি উদ্যোগের অভাবে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বন্ধ আছে। বর্তমানে সামর্থ্যের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে।
তবে এক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা এগিয়েছে উল্লেখ করে মো. সায়েদুর রহমান বলেন, অনেক কোম্পানি সেই সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। কিন্তু আন্তরিকতার অভাবে সরকারিভাবে তেমনটা দেখা যাচ্ছে না।
বেসরকারি তিনটি প্রতিষ্ঠানের টিকা তৈরির কারখানা আছে জানিয়ে সায়েদুর রহমান বলেন, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের টিকা উৎপাদনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তারা এক সময় ছয় ধরনের টিকা উৎপাদন করত। রাজধানীর মহাখালীর এই প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দক্ষিণ এশিয়া থেকে গুটিবসন্ত নির্মূলে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। সবশেষ তারা জলাতঙ্ক রোগের টিকা উৎপাদন করেছিল, তাও দশক পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এরপর টিকা উৎপাদন করার কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এখন বিদেশ থেকে টিকা এনে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে (ইপিআই) ব্যবহার করা হয়।
অনিয়ম, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে সরকারি প্রতিষ্ঠানে টিকা উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। নিজেদের সক্ষম করে তোলার এখনই সবচেয়ে ভালো সময় বলেও মনে করছেন ডা. সায়েদুর রহমান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ভয়ানক বেড়ে যাওয়ায় টিকা রপ্তানি স্থগিত করেছে ভারত সরকার। ফলে সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে চুক্তি অনুযায়ী টিকা পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করার জন্য রাশিয়া ও চীনের টিকা কেনার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। রাশিয়া এরই মধ্যে তাদের টিকার ফর্মুলা দিতে চেয়েছে। কিন্তু কোভিডের টিকা উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কতোখানি প্রস্তুত তা নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়েছে।
এ নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. মো. সায়েদুর রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, টিকা তৈরির সক্ষমতা এক সময় আমাদের ছিল। কিন্তু সরকারি উদ্যোগের অভাবে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বন্ধ আছে। বর্তমানে সামর্থ্যের যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে।
তবে এক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা এগিয়েছে উল্লেখ করে মো. সায়েদুর রহমান বলেন, অনেক কোম্পানি সেই সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। কিন্তু আন্তরিকতার অভাবে সরকারিভাবে তেমনটা দেখা যাচ্ছে না।
বেসরকারি তিনটি প্রতিষ্ঠানের টিকা তৈরির কারখানা আছে জানিয়ে সায়েদুর রহমান বলেন, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের টিকা উৎপাদনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তারা এক সময় ছয় ধরনের টিকা উৎপাদন করত। রাজধানীর মহাখালীর এই প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দক্ষিণ এশিয়া থেকে গুটিবসন্ত নির্মূলে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। সবশেষ তারা জলাতঙ্ক রোগের টিকা উৎপাদন করেছিল, তাও দশক পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এরপর টিকা উৎপাদন করার কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এখন বিদেশ থেকে টিকা এনে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে (ইপিআই) ব্যবহার করা হয়।
অনিয়ম, অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে সরকারি প্রতিষ্ঠানে টিকা উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। নিজেদের সক্ষম করে তোলার এখনই সবচেয়ে ভালো সময় বলেও মনে করছেন ডা. সায়েদুর রহমান।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে