নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পল্টন এলাকায় গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। দুই পক্ষকেই কার্যালয় থেকে বের করে দিয়েছে পুলিশ। বর্তমানে পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কার্যালয়টি। পুলিশ জানিয়েছে, কার্যালয়টি নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে। আদালত যাদের পক্ষে আদেশ দিবে, তাদের অফিসটি বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কার্যালয়ে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় পুলিশের সঙ্গে গণপরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। এতে একজন নারী-কর্মীসহ পাঁচজন আহত হন। ওই নারী কর্মীকে অচেতন অবস্থায় পরে থাকতে দেখা যায়।
এর আগে নুর তাঁর নেতা-কর্মীদের নিয়ে পল্টনের জামান টাওয়ারের ওই কার্যালয়টির কলাপসিবল গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। তখন রেজা কিবরিয়া অংশের নেতা-কর্মীরাও সেখানে ছিল। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয় এবং পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে লাঠিচার্জ করে কার্যালয় থেকে সকলকে নিচে নামিয়ে দেন।
কার্যালয়টি পুলিশ দখলে নেয়। এরপর নুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশে পুলিশ আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এই বাড়ির মালিকের সঙ্গে আমাদের এখনো ছয়মাসের চুক্তি রয়েছে। আমরা আরো ছয় মাস অফিসটি ব্যবহার করতে পারবো। তবে আমাদের অনৈতিকভাবে বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এরপর আহতদের রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যান নেতা-কর্মীরা। বর্তমানে কার্যালয়টি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষ মুখোমুখি হয়েছে, এমন খবরের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যাই। যেকোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারত। আমাদের পুলিশ সদস্যরা দুই পক্ষের মাঝখানে দাঁড়ায়। তারপরও তারা কেউ শান্ত হচ্ছিলেন না। এরপর আমরা দুই পক্ষকেই কার্যালয় থেকে বের করে দেই।’
হায়াতুল ইসলাম বলেন, ‘এই কার্যালয় নিয়ে থানায় জিডি হয়েছে। আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন, এই কার্যালয়টি কোন পক্ষে ব্যবহার করবে। যারা আদালতের আদেশ নিয়ে আসবেন, তাদের আমরা কার্যালয়টি বুঝিয়ে দেব।’
রাজধানীর পল্টন এলাকায় গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। দুই পক্ষকেই কার্যালয় থেকে বের করে দিয়েছে পুলিশ। বর্তমানে পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কার্যালয়টি। পুলিশ জানিয়েছে, কার্যালয়টি নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হয়েছে। আদালত যাদের পক্ষে আদেশ দিবে, তাদের অফিসটি বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কার্যালয়ে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় পুলিশের সঙ্গে গণপরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। এতে একজন নারী-কর্মীসহ পাঁচজন আহত হন। ওই নারী কর্মীকে অচেতন অবস্থায় পরে থাকতে দেখা যায়।
এর আগে নুর তাঁর নেতা-কর্মীদের নিয়ে পল্টনের জামান টাওয়ারের ওই কার্যালয়টির কলাপসিবল গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। তখন রেজা কিবরিয়া অংশের নেতা-কর্মীরাও সেখানে ছিল। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয় এবং পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে লাঠিচার্জ করে কার্যালয় থেকে সকলকে নিচে নামিয়ে দেন।
কার্যালয়টি পুলিশ দখলে নেয়। এরপর নুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশে পুলিশ আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এই বাড়ির মালিকের সঙ্গে আমাদের এখনো ছয়মাসের চুক্তি রয়েছে। আমরা আরো ছয় মাস অফিসটি ব্যবহার করতে পারবো। তবে আমাদের অনৈতিকভাবে বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এরপর আহতদের রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যান নেতা-কর্মীরা। বর্তমানে কার্যালয়টি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পক্ষ মুখোমুখি হয়েছে, এমন খবরের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যাই। যেকোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারত। আমাদের পুলিশ সদস্যরা দুই পক্ষের মাঝখানে দাঁড়ায়। তারপরও তারা কেউ শান্ত হচ্ছিলেন না। এরপর আমরা দুই পক্ষকেই কার্যালয় থেকে বের করে দেই।’
হায়াতুল ইসলাম বলেন, ‘এই কার্যালয় নিয়ে থানায় জিডি হয়েছে। আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন, এই কার্যালয়টি কোন পক্ষে ব্যবহার করবে। যারা আদালতের আদেশ নিয়ে আসবেন, তাদের আমরা কার্যালয়টি বুঝিয়ে দেব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে