ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ ‘খুনি’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর বক্তব্য প্রত্যাখ্যানও করেছে শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি ‘‘খুনি’’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে শিক্ষক সমিতির কার্যকর পরিষদ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এ ছাড়া এই বক্তব্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে শিক্ষক সমিতি। অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর এই বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, শিক্ষক সমিতির নয়।’
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ প্রসঙ্গে রহমত উল্লাহ বলেন, তাঁর বক্তব্যে মুজিবনগর মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের নামের সাথে মোশতাকের নামও উল্লেখ করে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। একই বক্তব্যে তিনি খন্দকার মোশতাকের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ঘৃণা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলেও সভায় অবহিত করেন। তিনি মোশতাকের নাম উল্লেখ করায় সমিতির সভায় দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোশতাকের নামে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য ও অত্যন্ত নিন্দনীয়। এই ঘৃণিত ব্যক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার ও জাতীয় চার নেতার খুনের সাথে সরাসরি জড়িত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী সব অপকর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সুতরাং ঘৃণা প্রকাশ ছাড়া অন্য কোনোভাবে তাঁর নাম উচ্চারণ করার কোনো অবকাশ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ ‘খুনি’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর বক্তব্য প্রত্যাখ্যানও করেছে শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি ‘‘খুনি’’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে শিক্ষক সমিতির কার্যকর পরিষদ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এ ছাড়া এই বক্তব্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে শিক্ষক সমিতি। অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর এই বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, শিক্ষক সমিতির নয়।’
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ প্রসঙ্গে রহমত উল্লাহ বলেন, তাঁর বক্তব্যে মুজিবনগর মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের নামের সাথে মোশতাকের নামও উল্লেখ করে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। একই বক্তব্যে তিনি খন্দকার মোশতাকের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ঘৃণা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলেও সভায় অবহিত করেন। তিনি মোশতাকের নাম উল্লেখ করায় সমিতির সভায় দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোশতাকের নামে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য ও অত্যন্ত নিন্দনীয়। এই ঘৃণিত ব্যক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার ও জাতীয় চার নেতার খুনের সাথে সরাসরি জড়িত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী সব অপকর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সুতরাং ঘৃণা প্রকাশ ছাড়া অন্য কোনোভাবে তাঁর নাম উচ্চারণ করার কোনো অবকাশ নেই।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৬ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে