সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের বাইপাইলে অ্যাম্বুলেন্স আটকে রেখে চালককে মারধরের সময় মারা যায় ভেতরে থাকা ক্যানসারে আক্রান্ত ৯ বছরের আফসানা। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতেই আশুলিয়া থানায় শিশুটির বাবা আলম মিয়া বাদী হয়ে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এতে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে আশুলিয়া থানার পুলিশ।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন টাঙ্গাইল জেলার ভুয়াপুর থানার দোপাকান্দী গ্রামের আব্দুর রহমান খানের ছেলে হানিফ খান (৪৫)। তিনি আশুলিয়ার বাইপাইলে গাড়ির চালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আরেকজন টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরের খুপিবাড়ী গ্রামের সুরুজ মন্ডলের ছেলে মো. ইমরান (২৫)। তাঁকে আশুলিয়ার পলাশবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। এ মামলার প্রধান আসামি হলেন মাইক্রোবাসের চালক নজরুল ইসলাম। তবে তদন্ত ও গ্রেপ্তারের স্বার্থে বাকি আসামিদের পরিচয় এখনো গোপন রেখেছে আশুলিয়া থানার পুলিশ।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ক্যানসারে আক্রান্ত শিশু আফসানাকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি মহাখালীর ক্যানসার হাসপাতাল থেকে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর মহাসড়ক হয়ে গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার উদ্দেশে ফিরছিল। পথে একটি মাইক্রবাসকে ওভারটেক করে আশুলিয়ার বাইপাইলে পৌঁছালে মাইক্রোবাসটি দ্রুত সামনে এসে অ্যাম্বুলেন্সটির গতি রোধ করে এবং ওভারটেকের কারণে মাইক্রোবাসের চালক নজরুল নেমে অ্যাম্বুলেন্সের চালক মারুফ ও সহকারী ইমনকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে অ্যাম্বুলেন্সের চাবিটিও ছিনিয়ে নেন নজরুল।
পরিবারের সবাই এবং অ্যাম্বুলেন্সের চালক ও সহকারী বারবার মাইক্রোবাসচালক নজরুল ইসলামকে অনুরোধ করলেও তিনি কথা শোনেননি। উল্টো হামলায় অংশ নেওয়ার জন্য বাইপাইল করিম সুপার মার্কেটের সামনে থাকা প্রাইভেট কারের স্ট্যান্ড থেকে অন্য সহকর্মীদের ফোন করে ডেকে আনেন নজরুল। এ ঘটনায় জড়িত সবারই পরিচয় শনাক্ত করেছে পুলিশ।
চালকদের বাগ্বিতণ্ডার মধ্যেই ছটফট করতে করতেই মারা যায় শিশু আফসানা। আফসানা আক্তার গাইবান্ধা জেলার সদর থানার মধ্য ধানগড়ার শাপলামিল এলাকার আলম মিয়ার মেয়ে। প্রায় চার মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে। সেখান থেকে ঢাকার মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে পাঠানো হলে শিশু আফসানাকে নিয়ে ঢাকায় আসে পরিবার। ডাক্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার অ্যাম্বুলেন্স করে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন তাঁরা।
খবর পেয়ে পাশে থাকা ট্রাফিক পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে অ্যাম্বুলেন্সের চাবি সংগ্রহ করলেও অভিযুক্ত মাইক্রোবাসের গাড়ির চালকসহ অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার এসআই সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনায় জড়িত সবার পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। অভিযান চলমান, তাই বাকিদের পরিচয় এখনই প্রকাশ করছি না। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
সাভারের বাইপাইলে অ্যাম্বুলেন্স আটকে রেখে চালককে মারধরের সময় মারা যায় ভেতরে থাকা ক্যানসারে আক্রান্ত ৯ বছরের আফসানা। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতেই আশুলিয়া থানায় শিশুটির বাবা আলম মিয়া বাদী হয়ে সাতজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এতে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে আশুলিয়া থানার পুলিশ।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন টাঙ্গাইল জেলার ভুয়াপুর থানার দোপাকান্দী গ্রামের আব্দুর রহমান খানের ছেলে হানিফ খান (৪৫)। তিনি আশুলিয়ার বাইপাইলে গাড়ির চালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আরেকজন টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরের খুপিবাড়ী গ্রামের সুরুজ মন্ডলের ছেলে মো. ইমরান (২৫)। তাঁকে আশুলিয়ার পলাশবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। এ মামলার প্রধান আসামি হলেন মাইক্রোবাসের চালক নজরুল ইসলাম। তবে তদন্ত ও গ্রেপ্তারের স্বার্থে বাকি আসামিদের পরিচয় এখনো গোপন রেখেছে আশুলিয়া থানার পুলিশ।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ক্যানসারে আক্রান্ত শিশু আফসানাকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি মহাখালীর ক্যানসার হাসপাতাল থেকে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর মহাসড়ক হয়ে গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার উদ্দেশে ফিরছিল। পথে একটি মাইক্রবাসকে ওভারটেক করে আশুলিয়ার বাইপাইলে পৌঁছালে মাইক্রোবাসটি দ্রুত সামনে এসে অ্যাম্বুলেন্সটির গতি রোধ করে এবং ওভারটেকের কারণে মাইক্রোবাসের চালক নজরুল নেমে অ্যাম্বুলেন্সের চালক মারুফ ও সহকারী ইমনকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে অ্যাম্বুলেন্সের চাবিটিও ছিনিয়ে নেন নজরুল।
পরিবারের সবাই এবং অ্যাম্বুলেন্সের চালক ও সহকারী বারবার মাইক্রোবাসচালক নজরুল ইসলামকে অনুরোধ করলেও তিনি কথা শোনেননি। উল্টো হামলায় অংশ নেওয়ার জন্য বাইপাইল করিম সুপার মার্কেটের সামনে থাকা প্রাইভেট কারের স্ট্যান্ড থেকে অন্য সহকর্মীদের ফোন করে ডেকে আনেন নজরুল। এ ঘটনায় জড়িত সবারই পরিচয় শনাক্ত করেছে পুলিশ।
চালকদের বাগ্বিতণ্ডার মধ্যেই ছটফট করতে করতেই মারা যায় শিশু আফসানা। আফসানা আক্তার গাইবান্ধা জেলার সদর থানার মধ্য ধানগড়ার শাপলামিল এলাকার আলম মিয়ার মেয়ে। প্রায় চার মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে। সেখান থেকে ঢাকার মহাখালী ক্যানসার হাসপাতালে পাঠানো হলে শিশু আফসানাকে নিয়ে ঢাকায় আসে পরিবার। ডাক্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার অ্যাম্বুলেন্স করে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন তাঁরা।
খবর পেয়ে পাশে থাকা ট্রাফিক পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে অ্যাম্বুলেন্সের চাবি সংগ্রহ করলেও অভিযুক্ত মাইক্রোবাসের গাড়ির চালকসহ অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার এসআই সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনায় জড়িত সবার পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। অভিযান চলমান, তাই বাকিদের পরিচয় এখনই প্রকাশ করছি না। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
চট্টগ্রামে বাঁশখালী উপজেলার মোজাহের আলী (৪৮) নামে এক মামলার বাদীকে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাতে গন্ডামারা ইউনিয়নের পূর্ব বড়ঘোনা ৭ নং ওয়ার্ডের গোলাপ জানিতে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেঝালকাঠিতে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীকে ঘিরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের ঝালকাঠি জেলা শাখা ফের সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাতে ঝালকাঠি জেলা ছাত্রলীগের পক্ষে শেখ মুজিবর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগানো
২৩ মিনিট আগেশরীয়তপুরে অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বাঁধার মুখে জেলার বাইরের একটি অ্যাম্বুলেন্স অসুস্থ নবজাতককে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যেতে না পারায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় শরীয়তপুর জেলা শহরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রোগীর স্বজন ও
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জেলা বিএনপির আওতাধীন আট নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এসব আদেশের পেছনে রয়েছে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ। কিন্তু এভাবে একের পর এক বহিষ্কার করেও বিএনপির নেতা-কর্মীদের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না। উল্টো তাঁরা নতুন নতুন অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ...
৭ ঘণ্টা আগে