নিজস্ব প্রতিবেদক (ঢাকা) ও ঢাবি প্রতিনিধি
ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তির দাবিতে শাহবাগে ইভ্যালির গ্রাহকদের বিক্ষোভে লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। পুলিশ প্রথমে বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলে। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা রাস্তা ছেড়ে সরে না যাওয়ায় পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে তাঁরা ফের জড়ো হতে চাইলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের একাংশকে কাঁটাবন মোড় পর্যন্ত ধাওয়া করে পিছু হটিয়ে দেয়।
এর আগে আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে তিনটা থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সিইও রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমাকে গ্রেপ্তারে প্রতিবাদে ও মুক্তির দাবিতে শাহবাগে জড়ো হন ইভ্যালির গ্রাহকেরা। প্রথমে তাঁরা শাহবাগের রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ শুরু করলেও পরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে জড়ো হন। তাঁরা নানা ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের পাশাপাশি ইভ্যালির কয়েকজন কর্মীকেও এ বিক্ষোভে অংশ নিতে দেখা গেছে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে ইভ্যালির এমডি রাসেল ছয় মাস সময় চেয়েছিলেন। এর মধ্যে মাত্র এক মাস শেষ হয়েছে। তাঁর হাতে আরও পাঁচ মাস সময় ছিল। এর আগেই তাঁকে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া উসমান গনি নামের একজন বলেন, ‘আমার টাকার জন্য আমি অপেক্ষা করতে পারলে পুলিশের সমস্যা কী? আমার টাকা রাসেল ভাই দেবে, পুলিশ তো আর দেবে না।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ফাহাদ নামের আরেকজন বলেন, ‘আমার কোনো টাকা পাওনা নেই। তবু আমি এসেছি। কারণ, আমি ইভ্যালি থেকে সস্তায় অনেক পণ্য কিনেছি। অন্য কোথাও আমি এটা পেতাম না। তাই আমি রাসেলের মুক্তি চাইতে এসেছি৷’
একজন বিনিয়োগকারী জানান, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা প্রদান করেছে। আমরা আমাদের কষ্টার্জিত টাকা যাতে আদায় করতে পারি, তাই রাসেল ভাইয়ের মুক্তির দাবিতে এখানে দাঁড়িয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের লাঠিপেটা করেছে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘তাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে সেখানে বিশৃঙ্খলা করছিল। আমরা তাঁদের সরে যেতে বলেছি কিন্তু তাঁরা আমাদের কথায় কর্ণপাত না করে বিশৃঙ্খলা করছিল। তাই আমরা তাঁদের সরিয়ে দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের মুক্তির দাবিতে শাহবাগে ইভ্যালির গ্রাহকদের বিক্ষোভে লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। পুলিশ প্রথমে বিক্ষোভকারীদের সরে যেতে বলে। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা রাস্তা ছেড়ে সরে না যাওয়ায় পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে তাঁরা ফের জড়ো হতে চাইলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের একাংশকে কাঁটাবন মোড় পর্যন্ত ধাওয়া করে পিছু হটিয়ে দেয়।
এর আগে আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে তিনটা থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সিইও রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমাকে গ্রেপ্তারে প্রতিবাদে ও মুক্তির দাবিতে শাহবাগে জড়ো হন ইভ্যালির গ্রাহকেরা। প্রথমে তাঁরা শাহবাগের রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ শুরু করলেও পরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে জড়ো হন। তাঁরা নানা ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের পাশাপাশি ইভ্যালির কয়েকজন কর্মীকেও এ বিক্ষোভে অংশ নিতে দেখা গেছে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে ইভ্যালির এমডি রাসেল ছয় মাস সময় চেয়েছিলেন। এর মধ্যে মাত্র এক মাস শেষ হয়েছে। তাঁর হাতে আরও পাঁচ মাস সময় ছিল। এর আগেই তাঁকে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া উসমান গনি নামের একজন বলেন, ‘আমার টাকার জন্য আমি অপেক্ষা করতে পারলে পুলিশের সমস্যা কী? আমার টাকা রাসেল ভাই দেবে, পুলিশ তো আর দেবে না।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ফাহাদ নামের আরেকজন বলেন, ‘আমার কোনো টাকা পাওনা নেই। তবু আমি এসেছি। কারণ, আমি ইভ্যালি থেকে সস্তায় অনেক পণ্য কিনেছি। অন্য কোথাও আমি এটা পেতাম না। তাই আমি রাসেলের মুক্তি চাইতে এসেছি৷’
একজন বিনিয়োগকারী জানান, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা প্রদান করেছে। আমরা আমাদের কষ্টার্জিত টাকা যাতে আদায় করতে পারি, তাই রাসেল ভাইয়ের মুক্তির দাবিতে এখানে দাঁড়িয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের লাঠিপেটা করেছে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘তাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে সেখানে বিশৃঙ্খলা করছিল। আমরা তাঁদের সরে যেতে বলেছি কিন্তু তাঁরা আমাদের কথায় কর্ণপাত না করে বিশৃঙ্খলা করছিল। তাই আমরা তাঁদের সরিয়ে দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে