নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের বিপরীতে আন্ডারপাস পার হয়ে সামান্য সামনে আমিনবাজার ব্রিজমুখী রাস্তার ফুটপাত ঘেঁষে দুটি নিম ও একটি আমগাছ। প্রাণ হাঁসফাঁস করা প্রচণ্ড গরম আর শরীর জ্বালানো রোদ থেকে বাঁচতে একটু ছায়ার জন্য সেগুলোর নিচে ঘর্মক্লান্ত মানুষের জটলা। দূরপাল্লার পরিবহনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষ নগরের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার আগে সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন।
ওই যাত্রীদের একজন সুশান্ত মহন্ত। রংপুর থেকে এসেছেন। হাতে ও ঘাড়ে ঝোলানো ঢাউস আকারের ব্যাগ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে দাঁড়ালেন নিমগাছতলায়। তাঁর মতো অন্তত ৩০ জন আগে থেকেই সেখানে দাঁড়ানো। ছোট তিনটি গাছের নিচে ছায়াপ্রত্যাশীদের ভিড়ে সুশান্তের জায়গা হচ্ছিল না। ঠেলেঠুলে দাঁড়িয়ে কিঞ্চিৎ ছায়াতেই যেন প্রাণ ফিরে পেলেন। সুশান্ত বললেন, ‘রংপুর থেকে আসলাম। নিউমার্কেট যাব। রোদ আর গরমে টেকা যায় না। রাস্তার আশেপাশে ছায়া দেওয়ার মতো তেমন কোনো গাছও নেই। তাই এখানে দাঁড়ালাম। এখন একটু শান্তি লাগছে।’
গত মঙ্গলবার দুপুরে সুশান্তর সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, তখন ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই সাড়ে ৩৮ ডিগ্রিতেই মানুষের নাজেহাল অবস্থা। এরপর তাপমাত্রার পারদ এ শহরে ৪০ ডিগ্রিও ছুঁয়েছে। রাজধানীতে টানা এই গরম চলছে ১৬ এপ্রিল থেকে। অথচ ২ কোটির বেশি মানুষের এ শহরে দিনে দিনে ছায়া দেওয়ার মতো গাছ কমছেই। বাড়ছে কংক্রিটের দালানকোঠা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব রিমোট সেন্সিং অ্যান্ড জিআইএসের একটি চলমান গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা থেকে অল্প দূরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ শতাংশ এলাকায় গাছপালা ও ২২ শতাংশে জলাভূমি। ঠিক এ কারণেই ঢাকার চেয়ে সেখানকার তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম থাকে। আবার নগরের ভেতরেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনাপার্ক এলাকার তুলনায় বাণিজ্যিক এলাকায় তাপমাত্রা থাকে ২ ডিগ্রি বেশি।
ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক শেখ তৌহিদুল ইসলাম গবেষণার নেতৃত্বে রয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ২০২০, ২০২১, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—এই চার বছরে ১ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত দেড় মাসের তাপমাত্রা তুলনা করে দেখেছি। বছরের এ সময়টায় তাপমাত্রা বেশি থাকে। দেখা গেছে, এ সময় জাহাঙ্গীরনগরের চেয়ে ঢাকায় তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি থাকে। জাহাঙ্গীরনগরের তাপমাত্রা কম থাকার কারণ, এখানকার গাছপালা, ওয়েট ল্যান্ডস (জলাভূমি), লতাগুল্মের সবুজ আচ্ছাদন।’
স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য ঢাকা শহরে ২০ শতাংশ স্থানে গাছপালায় আচ্ছাদিত রাখা উচিত ছিল, সেখানে আছে মাত্র ২ শতাংশ। আমিনবাজার ব্রিজের মুখ থেকে টেকনিক্যাল মোড় পর্যন্ত সড়কে ও দুই পাশের ফুটপাতের ওপর গাছের সংখ্যা ৩০টির বেশি না। বছরসাতেক আগেও ফার্মগেটে আনোয়ারা উদ্যান ছিল। এখন সেটি আছে শুধু নামে। অদূরেই কারওয়ান বাজারের পান্থকুঞ্জ পার্কেও অনেক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। শাহবাগে শিশুপার্কে একসময় অর্ধেকজুড়ে ছিল গাছগাছালি। এখন শুধু শাহবাগ থানার পেছনের অংশে কয়েকটি পুরোনো গাছ আছে। এ ছাড়া মিরপুর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, কলাবাগান, ধানমন্ডি সাতমসজিদ রোড়, নিউমার্কেট এলাকা, গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী, কাকরাইল, মৌচাক, রামপুরা, বাড্ডাসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকার সড়কে নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য গাছ কাটা হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) গত বছরের তথ্যমতে, ১৯৯৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২৯ বছরে ঢাকা নগরাঞ্চলের সবুজ ও ফাঁকা জায়গা ৫২ দশমিক ৪৮ বর্গকিলোমিটার থেকে কমে ২৯ দশমিক ৮৫ বর্গকিলোমিটার হয়েছে।
বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়নকেন্দ্রের (ক্যাপস) পরিচালক অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘একটি নগরের কুলিং সেক্টরের সব থেকে বড় উপাদান হলো গাছ ও জলাশয়। অথচ আমাদের এখানে এসব নষ্ট করা হয়েছে। দুই সিটির মেয়র লাখ লাখ গাছ লাগানোর ঘোষণা দিলেও তার উল্লেখযোগ্য বাস্তবায়ন দেখছি না। বৃক্ষের প্রতিস্থাপন কোনোদিনই চারা দিয়ে হয় না। তারপরও এই উদ্যোগে তাঁদের আন্তরিক হতে হবে। তাহলে বছরবিশেক পর গিয়ে আমরা ফলাফল পেতে পারি।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, নগরের জলাভূমি বা পুকুরগুলোকে সুরক্ষা দিতে হবে সবার আগে। তারপর সবুজ অংশ যতটুকুই আছে, সেগুলো সংরক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধন করে ভবন নির্মাণের সময় গাছগাছালি রোপণ ও বেড়ে ওঠার জন্য জায়গা নির্ধারিত রাখতে হবে। নগরের চারপাশে সবুজায়নের উদ্যোগ নিতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এখন তো গাছ লাগানোর মৌসুম নয়। উপযুক্ত সময়ে আমরা গাছ লাগাচ্ছি। বেদখল হওয়া খালগুলো উদ্ধারে কাজ করছি, নতুন নতুন জলাধার সৃষ্টির কাজ চলছে। উন্নয়নকাজের জন্য যেসব জায়গার গাছ কাটা হয়েছে, সেগুলোয় বৃক্ষরোপণও করা হয়েছে।’
আর ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, ‘প্রতিনিয়ত গাছ লাগানো হচ্ছে। কল্যাণপুর ও বনানীতে আমরা বন সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছি। সেটাও কার্যকর করা হবে।’
রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের বিপরীতে আন্ডারপাস পার হয়ে সামান্য সামনে আমিনবাজার ব্রিজমুখী রাস্তার ফুটপাত ঘেঁষে দুটি নিম ও একটি আমগাছ। প্রাণ হাঁসফাঁস করা প্রচণ্ড গরম আর শরীর জ্বালানো রোদ থেকে বাঁচতে একটু ছায়ার জন্য সেগুলোর নিচে ঘর্মক্লান্ত মানুষের জটলা। দূরপাল্লার পরিবহনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষ নগরের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার আগে সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন।
ওই যাত্রীদের একজন সুশান্ত মহন্ত। রংপুর থেকে এসেছেন। হাতে ও ঘাড়ে ঝোলানো ঢাউস আকারের ব্যাগ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে দাঁড়ালেন নিমগাছতলায়। তাঁর মতো অন্তত ৩০ জন আগে থেকেই সেখানে দাঁড়ানো। ছোট তিনটি গাছের নিচে ছায়াপ্রত্যাশীদের ভিড়ে সুশান্তের জায়গা হচ্ছিল না। ঠেলেঠুলে দাঁড়িয়ে কিঞ্চিৎ ছায়াতেই যেন প্রাণ ফিরে পেলেন। সুশান্ত বললেন, ‘রংপুর থেকে আসলাম। নিউমার্কেট যাব। রোদ আর গরমে টেকা যায় না। রাস্তার আশেপাশে ছায়া দেওয়ার মতো তেমন কোনো গাছও নেই। তাই এখানে দাঁড়ালাম। এখন একটু শান্তি লাগছে।’
গত মঙ্গলবার দুপুরে সুশান্তর সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, তখন ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই সাড়ে ৩৮ ডিগ্রিতেই মানুষের নাজেহাল অবস্থা। এরপর তাপমাত্রার পারদ এ শহরে ৪০ ডিগ্রিও ছুঁয়েছে। রাজধানীতে টানা এই গরম চলছে ১৬ এপ্রিল থেকে। অথচ ২ কোটির বেশি মানুষের এ শহরে দিনে দিনে ছায়া দেওয়ার মতো গাছ কমছেই। বাড়ছে কংক্রিটের দালানকোঠা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব রিমোট সেন্সিং অ্যান্ড জিআইএসের একটি চলমান গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা থেকে অল্প দূরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ শতাংশ এলাকায় গাছপালা ও ২২ শতাংশে জলাভূমি। ঠিক এ কারণেই ঢাকার চেয়ে সেখানকার তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম থাকে। আবার নগরের ভেতরেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনাপার্ক এলাকার তুলনায় বাণিজ্যিক এলাকায় তাপমাত্রা থাকে ২ ডিগ্রি বেশি।
ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক শেখ তৌহিদুল ইসলাম গবেষণার নেতৃত্বে রয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ২০২০, ২০২১, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—এই চার বছরে ১ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত দেড় মাসের তাপমাত্রা তুলনা করে দেখেছি। বছরের এ সময়টায় তাপমাত্রা বেশি থাকে। দেখা গেছে, এ সময় জাহাঙ্গীরনগরের চেয়ে ঢাকায় তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি থাকে। জাহাঙ্গীরনগরের তাপমাত্রা কম থাকার কারণ, এখানকার গাছপালা, ওয়েট ল্যান্ডস (জলাভূমি), লতাগুল্মের সবুজ আচ্ছাদন।’
স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য ঢাকা শহরে ২০ শতাংশ স্থানে গাছপালায় আচ্ছাদিত রাখা উচিত ছিল, সেখানে আছে মাত্র ২ শতাংশ। আমিনবাজার ব্রিজের মুখ থেকে টেকনিক্যাল মোড় পর্যন্ত সড়কে ও দুই পাশের ফুটপাতের ওপর গাছের সংখ্যা ৩০টির বেশি না। বছরসাতেক আগেও ফার্মগেটে আনোয়ারা উদ্যান ছিল। এখন সেটি আছে শুধু নামে। অদূরেই কারওয়ান বাজারের পান্থকুঞ্জ পার্কেও অনেক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। শাহবাগে শিশুপার্কে একসময় অর্ধেকজুড়ে ছিল গাছগাছালি। এখন শুধু শাহবাগ থানার পেছনের অংশে কয়েকটি পুরোনো গাছ আছে। এ ছাড়া মিরপুর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, কলাবাগান, ধানমন্ডি সাতমসজিদ রোড়, নিউমার্কেট এলাকা, গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী, কাকরাইল, মৌচাক, রামপুরা, বাড্ডাসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকার সড়কে নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য গাছ কাটা হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) গত বছরের তথ্যমতে, ১৯৯৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২৯ বছরে ঢাকা নগরাঞ্চলের সবুজ ও ফাঁকা জায়গা ৫২ দশমিক ৪৮ বর্গকিলোমিটার থেকে কমে ২৯ দশমিক ৮৫ বর্গকিলোমিটার হয়েছে।
বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়নকেন্দ্রের (ক্যাপস) পরিচালক অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘একটি নগরের কুলিং সেক্টরের সব থেকে বড় উপাদান হলো গাছ ও জলাশয়। অথচ আমাদের এখানে এসব নষ্ট করা হয়েছে। দুই সিটির মেয়র লাখ লাখ গাছ লাগানোর ঘোষণা দিলেও তার উল্লেখযোগ্য বাস্তবায়ন দেখছি না। বৃক্ষের প্রতিস্থাপন কোনোদিনই চারা দিয়ে হয় না। তারপরও এই উদ্যোগে তাঁদের আন্তরিক হতে হবে। তাহলে বছরবিশেক পর গিয়ে আমরা ফলাফল পেতে পারি।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, নগরের জলাভূমি বা পুকুরগুলোকে সুরক্ষা দিতে হবে সবার আগে। তারপর সবুজ অংশ যতটুকুই আছে, সেগুলো সংরক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধন করে ভবন নির্মাণের সময় গাছগাছালি রোপণ ও বেড়ে ওঠার জন্য জায়গা নির্ধারিত রাখতে হবে। নগরের চারপাশে সবুজায়নের উদ্যোগ নিতে হবে।
সার্বিক বিষয়ে নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এখন তো গাছ লাগানোর মৌসুম নয়। উপযুক্ত সময়ে আমরা গাছ লাগাচ্ছি। বেদখল হওয়া খালগুলো উদ্ধারে কাজ করছি, নতুন নতুন জলাধার সৃষ্টির কাজ চলছে। উন্নয়নকাজের জন্য যেসব জায়গার গাছ কাটা হয়েছে, সেগুলোয় বৃক্ষরোপণও করা হয়েছে।’
আর ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, ‘প্রতিনিয়ত গাছ লাগানো হচ্ছে। কল্যাণপুর ও বনানীতে আমরা বন সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছি। সেটাও কার্যকর করা হবে।’
বন্ধুর সার্টিফিকেটের (সনদ) কপি দিয়ে ১০ বছর ধরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে আসছেন রাজিব আলম (৩৩)। চাকরির বায়োডাটায় নিজের নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, সার্টিফিকেট সবই ব্যবহার করেছেন বন্ধুর। এটি দিয়েই তিনি শিল্প গ্রুপ পলমলের কেন্দ্রীয় গুদামের এজিএম (কাগজ-কলমে টিপু সুলতান) পদে কর্মরত ছিলেন।
১ সেকেন্ড আগেবরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় কোস্ট গার্ডের নাম ব্যবহার করে একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করতে আজ রোববার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করা হয়।
৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে এক প্রবাসীকে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ভূঁইয়া ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেআগামীকাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও আঞ্চলিক কার্যালয়সমূহে নাগরিক সেবা খাত চালু রাখতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মরতদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী গাফিলতি করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানানো হয়েছে...
১৯ মিনিট আগে