ঢাবি প্রতিনিধি
‘রক্তাক্ত অবস্থা দেখে পুলিশেরা ভাবেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম মারা গেছেন। পরে পুলিশের পরিচিত কয়েকজন কর্মকর্তা তাকে গাড়িতে করে কাকরাইলের ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যান।’—এমনটিই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহম্মেদ মুনীম।
ডিএমপির রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার হারুন অর রশীদের মারধরে মুনীমও আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাবির ফজলুল হক মুসলিম হলের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও তাকে এডিসি হারুন মারধর করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে রোববার সন্ধ্যায় মুনীম বলেন, ‘‘এক বড় ভাইয়ের (প্রশাসনিক লোক) অনুরোধে আমি আর নাঈম বারডেম হাসপাতালে যাই। সেখানে আমাদের ওই বড় ভাইয়ের বউয়ের সঙ্গে এবং এডিসি হারুনের আড্ডা চলছিল। এ নিয়ে এডিসি হারুনের সঙ্গে বড় ভাইয়ের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। এরপর হারুন ফোন দিয়ে থানা থেকে ফোর্স নিয়ে আসেন। হাসপাতাল থেকে শাহবাগ থানার পরিদর্শকের (তদন্ত) কক্ষে আমাদের নিয়ে যায়।
‘‘সেখানে আমাদের মারধর করে। আমি পড়েছিলাম বলে বেশি মারেনি। নাঈমকে রুমে এনে এডিসি হারুন প্রথমে দুটো চড় দেয়। এরপর এসআই কনস্টেবলদেরকে বলেন, ওরা আমাকে মারছে, তোরা ওদের মার। ওরা প্রচন্ড মারধর করে, একপর্যায়ে দেখি অবস্থা খুবই বেগতিক। তার (নাঈম) দাঁতের অবস্থা নাই। বুট দিয়ে পাড়ায়ে এবং বেয়নেট দিয়ে টানা সাত-আট মিনিট নাঈমকে মারে।’’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলের সাধারণ সম্পাদক মুনীম আরও বলেন, ‘এডিসি মুকুল, ডিবির এডিসি রিপন, এডিসি শাহেনশাহ মাহমুদ ও শাহবাগ থানার ওসি নুর মোহাম্মদ এসে অবস্থা দেখে খুবই হতবাক হয়। নাঈমের অবস্থা দেখে ওরা ভাবে মারা গেছে। গাড়িতে করে তাঁকে ওরাই কাকরাইল ইসলামি ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমি হলে রেস্ট নিচ্ছি, নাঈম একটি হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন।’
‘রক্তাক্ত অবস্থা দেখে পুলিশেরা ভাবেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম মারা গেছেন। পরে পুলিশের পরিচিত কয়েকজন কর্মকর্তা তাকে গাড়িতে করে কাকরাইলের ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যান।’—এমনটিই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহম্মেদ মুনীম।
ডিএমপির রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার হারুন অর রশীদের মারধরে মুনীমও আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাবির ফজলুল হক মুসলিম হলের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও তাকে এডিসি হারুন মারধর করেন।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে রোববার সন্ধ্যায় মুনীম বলেন, ‘‘এক বড় ভাইয়ের (প্রশাসনিক লোক) অনুরোধে আমি আর নাঈম বারডেম হাসপাতালে যাই। সেখানে আমাদের ওই বড় ভাইয়ের বউয়ের সঙ্গে এবং এডিসি হারুনের আড্ডা চলছিল। এ নিয়ে এডিসি হারুনের সঙ্গে বড় ভাইয়ের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। এরপর হারুন ফোন দিয়ে থানা থেকে ফোর্স নিয়ে আসেন। হাসপাতাল থেকে শাহবাগ থানার পরিদর্শকের (তদন্ত) কক্ষে আমাদের নিয়ে যায়।
‘‘সেখানে আমাদের মারধর করে। আমি পড়েছিলাম বলে বেশি মারেনি। নাঈমকে রুমে এনে এডিসি হারুন প্রথমে দুটো চড় দেয়। এরপর এসআই কনস্টেবলদেরকে বলেন, ওরা আমাকে মারছে, তোরা ওদের মার। ওরা প্রচন্ড মারধর করে, একপর্যায়ে দেখি অবস্থা খুবই বেগতিক। তার (নাঈম) দাঁতের অবস্থা নাই। বুট দিয়ে পাড়ায়ে এবং বেয়নেট দিয়ে টানা সাত-আট মিনিট নাঈমকে মারে।’’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলের সাধারণ সম্পাদক মুনীম আরও বলেন, ‘এডিসি মুকুল, ডিবির এডিসি রিপন, এডিসি শাহেনশাহ মাহমুদ ও শাহবাগ থানার ওসি নুর মোহাম্মদ এসে অবস্থা দেখে খুবই হতবাক হয়। নাঈমের অবস্থা দেখে ওরা ভাবে মারা গেছে। গাড়িতে করে তাঁকে ওরাই কাকরাইল ইসলামি ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমি হলে রেস্ট নিচ্ছি, নাঈম একটি হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন।’
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জের ধরে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নে ইউনিয়নটির মাকাহাটি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম সানা মাঝি (৪০)। তিনি মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের মধ্য মাকাহাটি এলাকার প্রয়াত মোহাম্মদ মাঝির ছেলে
২৩ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ধানখেতে পানি ছাড়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে এক কৃষক ও তাঁর ছেলেকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ছুরিকাঘাত করেছে প্রতিপক্ষ। এ সময় পেটের নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে মাটিতে পড়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে চার যুবক একটি মোটরসাইকেলে পলাশবাড়ীর দিকে যাচ্ছিলেন। পথে ঢোলভাঙ্গা বাজার এলাকার সেতুর ওপর পণ্যবাহী একটি ট্রাককে পাশ কাটিয়ে (ওভারটেক) সামনে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেলটি। পাশে থাকা চলন্ত ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই কৌশিক...
৩ ঘণ্টা আগেনান্দাইলে জমি সংক্রান্ত জেরে ভাতিজার হাতে চাচা দিলোয়ার হোসেন দিলু (৪৫) খুন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১লা মে) নান্দাইল উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নের শুভখিলা গ্রামে এ খুনের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘাতক ভাতিজা এনামুলকে (৪৫) আটক করে পুলিশ।
১৩ ঘণ্টা আগে