ঢাবি প্রতিনিধি
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকেরা। একই দাবিতে কর্মবিরতি, অবস্থান কর্মসূচি, প্রতিবাদ সমাবেশ পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। এ ছাড়া, আগামীকাল সোমবার তথা ১ জুলাই থেকে কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সব ধরনের ক্লাস বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে।
আজ রোববার সকালে শুরু হয় শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি। এর অংশ হিসেবে আজ বিকেল ৪টা পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্লাস ও একাডেমিক কাজে অংশ নেবেন না তাঁরা। তবে পরীক্ষা ও পরীক্ষাসংক্রান্ত কার্যক্রম এর বাইরে থাকবে। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি চলছে। তবে পরীক্ষাসমূহ আওতামুক্ত রয়েছে। আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।’
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান গ্রহণ করে, পরে বেলা ১১টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমাবেশ করে। কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে কর্মসূচি শুরু করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাব।’
শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। রেজিস্ট্রার ভবনে স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী এসেছেন সনদ তুলতে। কর্মবিরতি থাকায় তাঁর কাজ সম্পন্ন করতে পারছেন না। জামিল মোহাম্মদ নামে সেই শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্মবিরতির কারণে আমার সার্টিফিকেট তোলার কাজ সম্পন্ন করতে পারিনি। আমার জরুরি দরকার ছিল।’
অন্যদিকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম-সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আগামীকাল ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। সর্বাত্মক এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস বন্ধ থাকবে বলে এক চিঠিতে জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা স্বাক্ষরিত এই চিঠি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক বরাবর পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ‘বৈষম্যমূলক ও মর্যাদাহানিকর প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হবে।’
চিঠিতে বলা হয়, সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি হলো—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের সব ক্লাস বন্ধ থাকবে, সব পরীক্ষা বর্জন করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকেরা। একই দাবিতে কর্মবিরতি, অবস্থান কর্মসূচি, প্রতিবাদ সমাবেশ পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। এ ছাড়া, আগামীকাল সোমবার তথা ১ জুলাই থেকে কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সব ধরনের ক্লাস বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে।
আজ রোববার সকালে শুরু হয় শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি। এর অংশ হিসেবে আজ বিকেল ৪টা পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্লাস ও একাডেমিক কাজে অংশ নেবেন না তাঁরা। তবে পরীক্ষা ও পরীক্ষাসংক্রান্ত কার্যক্রম এর বাইরে থাকবে। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি চলছে। তবে পরীক্ষাসমূহ আওতামুক্ত রয়েছে। আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।’
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান গ্রহণ করে, পরে বেলা ১১টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমাবেশ করে। কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে কর্মসূচি শুরু করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাব।’
শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। রেজিস্ট্রার ভবনে স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী এসেছেন সনদ তুলতে। কর্মবিরতি থাকায় তাঁর কাজ সম্পন্ন করতে পারছেন না। জামিল মোহাম্মদ নামে সেই শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্মবিরতির কারণে আমার সার্টিফিকেট তোলার কাজ সম্পন্ন করতে পারিনি। আমার জরুরি দরকার ছিল।’
অন্যদিকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম-সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আগামীকাল ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। সর্বাত্মক এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস বন্ধ থাকবে বলে এক চিঠিতে জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা স্বাক্ষরিত এই চিঠি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক বরাবর পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ‘বৈষম্যমূলক ও মর্যাদাহানিকর প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হবে।’
চিঠিতে বলা হয়, সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি হলো—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের সব ক্লাস বন্ধ থাকবে, সব পরীক্ষা বর্জন করা হবে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২০ মিনিট আগে