মধুখালী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদপুরের মধুখালী পৌর সদরের পশ্চিম গাড়াখোলা এলাকার একটি বাড়ি থেকে ২২টি বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চা উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো সাপকে আটক করতে পারেনি সাপুড়ে। আর এতে করে প্রচণ্ড আতঙ্কে রয়েছেন ওই বাড়ির সবাই।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে পৌর সদরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হাসান বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাপুড়েরা সাপের বাচ্চাগুলো উদ্ধার করে।
হাসান বিশ্বাসের বড় ছেলে সাগর বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই দিন ধরে বাড়ির শোয়ার ঘরের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি সাপের বাচ্চা দেখা যায়। একে একে প্রায় ১৫টি গোখরো সাপের বাচ্চা বাড়ির লোকজন মেরে ফেলে। পরে সাপুড়েকে খবর দিলে বাড়ির বিভিন্ন স্থানে খুঁজে তাঁরা আরও ৭টি সাপের বাচ্চা উদ্ধার করে। তবে বড় সাপটি ধরতে পারেনি সাপুড়েরা। এ ঘটনায় আমরা বাড়ির সবাই আতঙ্কিত।’
কুমারখালী ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের সাপুড়ে রিয়াজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি গোখরো সাপ ২২ টি,৩২টি বা ৪২টি করে ডিম পাড়ে এবং সেগুলা থেকে বাচ্চা হয়। হাসান বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাতটি সাপের বাচ্চা ধরেছি। বাড়ির লোকজন আরও প্রায় ১৫টি সাপের বাচ্চা মেরে ফেলেছে। বড় সাপ দুটি ধরতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়াও কয়েক দিন ধরে উপজেলার মিটাইন, কুমারখালী, বাগাট এলাকার বিভিন্ন বাড়ি থেকে মোট ৯৬টি বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চা ধরেছি। এগুলো আমি বাড়িতে রেখে খাবার খাওয়াই। বড় হলে এদের দিয়ে খেলা দেখাই।’
৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র মো. আনিসুর রহমান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে হাসান বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে দেখি খুব ভয়ংকর ব্যাপার। বাড়ির লোকজন আগে থেকে টের পেয়ে সাপুড়েদের খবর দেয়। তারা এসে বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চাগুলো উদ্ধার করে নিয়ে যায়। সাপ ধরা দেখতে আশপাশের লোকজন ওই বাড়িতে ভিড় জমায়।’
ফরিদপুরের মধুখালী পৌর সদরের পশ্চিম গাড়াখোলা এলাকার একটি বাড়ি থেকে ২২টি বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চা উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো সাপকে আটক করতে পারেনি সাপুড়ে। আর এতে করে প্রচণ্ড আতঙ্কে রয়েছেন ওই বাড়ির সবাই।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে পৌর সদরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হাসান বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাপুড়েরা সাপের বাচ্চাগুলো উদ্ধার করে।
হাসান বিশ্বাসের বড় ছেলে সাগর বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই দিন ধরে বাড়ির শোয়ার ঘরের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি সাপের বাচ্চা দেখা যায়। একে একে প্রায় ১৫টি গোখরো সাপের বাচ্চা বাড়ির লোকজন মেরে ফেলে। পরে সাপুড়েকে খবর দিলে বাড়ির বিভিন্ন স্থানে খুঁজে তাঁরা আরও ৭টি সাপের বাচ্চা উদ্ধার করে। তবে বড় সাপটি ধরতে পারেনি সাপুড়েরা। এ ঘটনায় আমরা বাড়ির সবাই আতঙ্কিত।’
কুমারখালী ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের সাপুড়ে রিয়াজ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি গোখরো সাপ ২২ টি,৩২টি বা ৪২টি করে ডিম পাড়ে এবং সেগুলা থেকে বাচ্চা হয়। হাসান বিশ্বাসের বাড়ি থেকে সাতটি সাপের বাচ্চা ধরেছি। বাড়ির লোকজন আরও প্রায় ১৫টি সাপের বাচ্চা মেরে ফেলেছে। বড় সাপ দুটি ধরতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়াও কয়েক দিন ধরে উপজেলার মিটাইন, কুমারখালী, বাগাট এলাকার বিভিন্ন বাড়ি থেকে মোট ৯৬টি বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চা ধরেছি। এগুলো আমি বাড়িতে রেখে খাবার খাওয়াই। বড় হলে এদের দিয়ে খেলা দেখাই।’
৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র মো. আনিসুর রহমান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে হাসান বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে দেখি খুব ভয়ংকর ব্যাপার। বাড়ির লোকজন আগে থেকে টের পেয়ে সাপুড়েদের খবর দেয়। তারা এসে বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চাগুলো উদ্ধার করে নিয়ে যায়। সাপ ধরা দেখতে আশপাশের লোকজন ওই বাড়িতে ভিড় জমায়।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১২ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৯ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৭ মিনিট আগে