গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীতে বাসা থেকে ডেকে এনে মাসুদ নামের পুলিশের এক সোর্সের কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আহত পুলিশের সোর্সের নাম মাসুদ রানা (৩৫)। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার চারতলা এলাকার সামছুল হকের ছেলে। তিনি গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন মোগরখাল এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনি পুলিশের সোর্স ছিলেন। তিনি উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন–সুমন মিয়া (৩৪), আসাদ বেপারী ওরফে আসলাম (৩৪), মো. ফজলু ওরফে তোতলা ফজলু (৩২), সোহেল রানা (২৫)।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ–উত্তর) আবু তোরাব মো. শামছুর রহমান আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘গত শনিবার সকালে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এর মাধ্যমে আমরা খবর পাই মহানগরের বাসন থানাধীন পেয়ারা বাগান এলাকায় একটি পোশাক কারখানার পেছনে ব্যক্তির এক হাতের কব্জি কাটা অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। এমন খবরের ভিত্তিতে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে গিয়ে একটি বাঁশের মধ্যে ঝুলানো মানুষের একটি বিচ্ছিন্ন হাতের কব্জি ও একটি ধারালো দা পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।’
পরে মাসুদ রানাকে উদ্ধার করে প্রথমে গাজীপুর তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর অবস্থা গুরুতর হলে পরে তাঁকে সেখান থেকে উত্তরার শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় মো. মাসুদ রানার ভাই মো. রাজিব মিয়া বাদী হয়ে বাসন থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করে আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে।
তিনি বলেন, জিগ্যাসাবাদে আসামিরা জানায়, মাসুদ পুলিশের সোর্স হিসাবে কাজ করতো। এর সূত্র ধরে মাসুদ কিছুদিন আগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ভুক্ত আসামি সুমন ও আসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশকে সহায়তা করেছিল। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে মাসুদের শত্রুতা সৃষ্টি হয়েছিল। পরে আসামি সুমন ও আসলাম জেল থেকে বেরিয়ে তাঁদের সহযোগী আসামি তোতলা ফজলু ও সোহেল রানার সহায়তায় শনিবার ভোরে মাসুদকে তার মোঘরখালের বাসা থেকে ডেকে আনেন।’
পরে মহানগরীর বাসন থানাধীন পেয়ারা বাগান এলাকার একটি কারখানার পেছনে নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। এ সময় হাতের কব্জি কেটে একটি বাঁশে ঝুলিয়ে রাখেন।
গাজীপুর মহানগরীতে বাসা থেকে ডেকে এনে মাসুদ নামের পুলিশের এক সোর্সের কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আহত পুলিশের সোর্সের নাম মাসুদ রানা (৩৫)। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার চারতলা এলাকার সামছুল হকের ছেলে। তিনি গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন মোগরখাল এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনি পুলিশের সোর্স ছিলেন। তিনি উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন–সুমন মিয়া (৩৪), আসাদ বেপারী ওরফে আসলাম (৩৪), মো. ফজলু ওরফে তোতলা ফজলু (৩২), সোহেল রানা (২৫)।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ–উত্তর) আবু তোরাব মো. শামছুর রহমান আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘গত শনিবার সকালে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এর মাধ্যমে আমরা খবর পাই মহানগরের বাসন থানাধীন পেয়ারা বাগান এলাকায় একটি পোশাক কারখানার পেছনে ব্যক্তির এক হাতের কব্জি কাটা অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। এমন খবরের ভিত্তিতে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে গিয়ে একটি বাঁশের মধ্যে ঝুলানো মানুষের একটি বিচ্ছিন্ন হাতের কব্জি ও একটি ধারালো দা পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।’
পরে মাসুদ রানাকে উদ্ধার করে প্রথমে গাজীপুর তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর অবস্থা গুরুতর হলে পরে তাঁকে সেখান থেকে উত্তরার শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় মো. মাসুদ রানার ভাই মো. রাজিব মিয়া বাদী হয়ে বাসন থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করে আসামিদের গ্রেপ্তার করেছে।
তিনি বলেন, জিগ্যাসাবাদে আসামিরা জানায়, মাসুদ পুলিশের সোর্স হিসাবে কাজ করতো। এর সূত্র ধরে মাসুদ কিছুদিন আগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ভুক্ত আসামি সুমন ও আসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশকে সহায়তা করেছিল। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে মাসুদের শত্রুতা সৃষ্টি হয়েছিল। পরে আসামি সুমন ও আসলাম জেল থেকে বেরিয়ে তাঁদের সহযোগী আসামি তোতলা ফজলু ও সোহেল রানার সহায়তায় শনিবার ভোরে মাসুদকে তার মোঘরখালের বাসা থেকে ডেকে আনেন।’
পরে মহানগরীর বাসন থানাধীন পেয়ারা বাগান এলাকার একটি কারখানার পেছনে নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। এ সময় হাতের কব্জি কেটে একটি বাঁশে ঝুলিয়ে রাখেন।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে