অনলাইন ডেস্ক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধরের পর পুলিশে দিয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ১০ জনের বেশি এই মারধরের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আজ ১০ নভেম্বর নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এ ঘোষণায় তাদের কর্মসূচি প্রতিহত করতে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী জানান, সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী অবস্থান নেন। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করা হয়। মারধরের পর তাঁদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।

এদিকে আজ গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রতিহত করতে শনিবার রাতেই জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘোষণার পর থেকেই পল্টন, প্রেসক্লাব, জিরো পয়েন্ট এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন তারা।

শনিবার রাতেই জিরো পয়েন্ট ঘিরে অবস্থান নিতে দেখা গেছে গণঅধিকার পরিষদ, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীদের। তাঁরা জানিয়েছেন, হাজারো মানুষকে হত্যাকারী, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মাটিতে কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
আওয়ামী লীগ প্রতিবিপ্লবের সুযোগ খুঁজছে জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, ছাত্রজনতা জীবন দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছে। কোনো প্রতিবিপ্লবেই আর কাজ হবে না।

এদিন গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।’

এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বেচ্ছাসেবক দল পল্টন থানার নেতা-কর্মীদের স্ট্যাম্পসহ মিছিল করতে দেখা গেছে। মিছিলটি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় কার্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করতে দেখা গেছে। পরে কার্যালয়ের সামনে থেকে ঘুরে নূর হোসেন চত্বরে ‘হইহই রইরই, শেখ হাসিনা গেলি কই’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা থানায় ভর’ প্রভৃতি স্লোগান শোনা গেছে।

উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বলেন, তারা সারা রাত জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে থাকবেন, যেন আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী জিরো পয়েন্টে আসতে না পারে।

আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধরের পর পুলিশে দিয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ১০ জনের বেশি এই মারধরের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আজ ১০ নভেম্বর নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এ ঘোষণায় তাদের কর্মসূচি প্রতিহত করতে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী জানান, সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী অবস্থান নেন। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করা হয়। মারধরের পর তাঁদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।

এদিকে আজ গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রতিহত করতে শনিবার রাতেই জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘোষণার পর থেকেই পল্টন, প্রেসক্লাব, জিরো পয়েন্ট এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন তারা।

শনিবার রাতেই জিরো পয়েন্ট ঘিরে অবস্থান নিতে দেখা গেছে গণঅধিকার পরিষদ, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীদের। তাঁরা জানিয়েছেন, হাজারো মানুষকে হত্যাকারী, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মাটিতে কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
আওয়ামী লীগ প্রতিবিপ্লবের সুযোগ খুঁজছে জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, ছাত্রজনতা জীবন দিয়ে ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছে। কোনো প্রতিবিপ্লবেই আর কাজ হবে না।

এদিন গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।’

এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বেচ্ছাসেবক দল পল্টন থানার নেতা-কর্মীদের স্ট্যাম্পসহ মিছিল করতে দেখা গেছে। মিছিলটি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় কার্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করতে দেখা গেছে। পরে কার্যালয়ের সামনে থেকে ঘুরে নূর হোসেন চত্বরে ‘হইহই রইরই, শেখ হাসিনা গেলি কই’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা থানায় ভর’ প্রভৃতি স্লোগান শোনা গেছে।

উপস্থিত নেতা-কর্মীরা বলেন, তারা সারা রাত জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে থাকবেন, যেন আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী জিরো পয়েন্টে আসতে না পারে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২২ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৮ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করে। মারধরের পর তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয় তারা। পরে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যান...
১০ নভেম্বর ২০২৪
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২২ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৮ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৫ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করে। মারধরের পর তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয় তারা। পরে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যান...
১০ নভেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৮ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৮ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৫ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করে। মারধরের পর তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয় তারা। পরে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যান...
১০ নভেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২২ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৫ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মী অবস্থান নেয়। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করে। মারধরের পর তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয় তারা। পরে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যান...
১০ নভেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৮ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২২ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৮ মিনিট আগে