নিজস্ব প্রতিবেদক
চলমান কঠোর লকডাউনে গ্রেপ্তারকৃতদের থানা হাজতে রাখা, আদালতের হাজতখানায় রাখা এবং আদালতে হাজির করার সময় স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বিষয়টি একজন আইনজীবী আদালতের নজরে আনলে হাইকোর্ট এ ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ বুধবার অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চুয়াল বেঞ্চ।
আটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনকে উদ্দেশ করে হাইকোর্ট বলেন, ‘আপনি দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলুন। কীভাবে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে গ্রেপ্তারকৃতদের হাজিরা নিশ্চিত করা যায়, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেন।’
বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন। আদালতে আসাদ উদ্দিন বলেন, ‘লকডাউনে বিভিন্ন অভিযোগে রাজধানীর থানাগুলো থেকে গ্রেপ্তার করে সবাইকে একযোগে আদালতের কয়েদখানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে কোর্ট কাস্টোডিতে একজনের সঙ্গে একজন লেগে, একজনের নিশ্বাসের সঙ্গে আরেকজনের নিশ্বাস মিশে একাকার হচ্ছে। একইভাবে তাদের রিসিভি করার জন্য, দেখার জন্য গারদখানার সামনে ভিড় করছেন তাদের আত্মীয়-স্বজন। যে অবস্থা সেখানে দেখা গেছে, কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করতে চাই, যাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাদের স্ব স্ব থানায় রেখে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রডিউস করা যায় কি-না।’
উল্লেখ্য, ১ জুলাই থেকে শুরু কঠোর লকডাউনের মধ্যে ‘বিনা কারণে’ ঘরের বাইরে বের হওয়ার অভিযোগে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজধানীতে ২ হাজার ৪৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
চলমান কঠোর লকডাউনে গ্রেপ্তারকৃতদের থানা হাজতে রাখা, আদালতের হাজতখানায় রাখা এবং আদালতে হাজির করার সময় স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বিষয়টি একজন আইনজীবী আদালতের নজরে আনলে হাইকোর্ট এ ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ বুধবার অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের একক ভার্চুয়াল বেঞ্চ।
আটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনকে উদ্দেশ করে হাইকোর্ট বলেন, ‘আপনি দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলুন। কীভাবে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে গ্রেপ্তারকৃতদের হাজিরা নিশ্চিত করা যায়, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেন।’
বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন। আদালতে আসাদ উদ্দিন বলেন, ‘লকডাউনে বিভিন্ন অভিযোগে রাজধানীর থানাগুলো থেকে গ্রেপ্তার করে সবাইকে একযোগে আদালতের কয়েদখানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে কোর্ট কাস্টোডিতে একজনের সঙ্গে একজন লেগে, একজনের নিশ্বাসের সঙ্গে আরেকজনের নিশ্বাস মিশে একাকার হচ্ছে। একইভাবে তাদের রিসিভি করার জন্য, দেখার জন্য গারদখানার সামনে ভিড় করছেন তাদের আত্মীয়-স্বজন। যে অবস্থা সেখানে দেখা গেছে, কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করতে চাই, যাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাদের স্ব স্ব থানায় রেখে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রডিউস করা যায় কি-না।’
উল্লেখ্য, ১ জুলাই থেকে শুরু কঠোর লকডাউনের মধ্যে ‘বিনা কারণে’ ঘরের বাইরে বের হওয়ার অভিযোগে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজধানীতে ২ হাজার ৪৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২০ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৪ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৩৮ মিনিট আগে