নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিলসহ তিনটি শাখায় ভর্তি বাণিজ্যের বিষয়ে তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সম্প্রতি মাউশি পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে, আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত শিরোনাম ‘শতকোটি টাকার ভর্তি-বাণিজ্য’—উল্লেখ্য করে বলা হয় বিষয়টি তদন্তে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষের সহযোগিতা প্রয়োজন। এ জন্য ভর্তি বিষয়ক যাবতীয় তথ্য সরবরাহের অনুরোধ করা হলো।
এ বিষয়ে মো. আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের তিন শাখায় ভর্তি বাণিজ্যের বিষয়ে তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তদন্তকাজের অংশ হিসেবে গত ২৯ আগস্ট আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করা হয়েছে।
১৯৬৫ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিলে যাত্রা শুরু করে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। পরে বনশ্রী ও মুগদাতেও শাখা খোলা হয়। এই তিনটি শাখায় বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম মিলিয়ে শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সাত শতাধিক।
গত ১৬ মে আজকের পত্রিকার শতকোটি টাকার ভর্তি-বাণিজ্য শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিলসহ তিনটি শাখায় গত ৯ বছরে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থীকে অবৈধভাবে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির অনুমোদিত আসনসংখ্যার অতিরিক্ত এসব শিক্ষার্থী ভর্তিতে লেনদেন হয়েছে শতকোটি টাকার বেশি। আইডিয়াল স্কুলে ভর্তিসংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্র ঘেঁটে এবং অভিযোগ অনুসন্ধানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
অভিযোগ আছে, দুটি সিন্ডিকেট এই অবৈধ ভর্তি-বাণিজ্যে জড়িত। এই চক্রে ছিলেন বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক নেতাও। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভর্তি-বাণিজ্য, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ)।
রাজধানীর খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিলসহ তিনটি শাখায় ভর্তি বাণিজ্যের বিষয়ে তদন্তে নেমেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সম্প্রতি মাউশি পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে, আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত শিরোনাম ‘শতকোটি টাকার ভর্তি-বাণিজ্য’—উল্লেখ্য করে বলা হয় বিষয়টি তদন্তে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষের সহযোগিতা প্রয়োজন। এ জন্য ভর্তি বিষয়ক যাবতীয় তথ্য সরবরাহের অনুরোধ করা হলো।
এ বিষয়ে মো. আমির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের তিন শাখায় ভর্তি বাণিজ্যের বিষয়ে তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তদন্তকাজের অংশ হিসেবে গত ২৯ আগস্ট আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করা হয়েছে।
১৯৬৫ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিলে যাত্রা শুরু করে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। পরে বনশ্রী ও মুগদাতেও শাখা খোলা হয়। এই তিনটি শাখায় বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম মিলিয়ে শিক্ষার্থী ২৮ হাজারের বেশি। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সাত শতাধিক।
গত ১৬ মে আজকের পত্রিকার শতকোটি টাকার ভর্তি-বাণিজ্য শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিলসহ তিনটি শাখায় গত ৯ বছরে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থীকে অবৈধভাবে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির অনুমোদিত আসনসংখ্যার অতিরিক্ত এসব শিক্ষার্থী ভর্তিতে লেনদেন হয়েছে শতকোটি টাকার বেশি। আইডিয়াল স্কুলে ভর্তিসংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্র ঘেঁটে এবং অভিযোগ অনুসন্ধানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
অভিযোগ আছে, দুটি সিন্ডিকেট এই অবৈধ ভর্তি-বাণিজ্যে জড়িত। এই চক্রে ছিলেন বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সদস্য, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক নেতাও। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভর্তি-বাণিজ্য, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ)।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে